আমাদের মহামন্য শিক্ষামন্ত্রী কোচিং বাণিজ্য বন্ধে নতুন নীতিমালা চুড়ান্ত করে স্বস্তির ঢেকুর তুলছেন এই ভেবে যে, শিক্ষাকে আইএমএফ বিশ্বব্যঙ্কের সুপারিশ অনুযায়ী বাণিজ্যীকীকরনের পথ সুগম হল। আগে যেটা অনৈতিক ছিল এখন সেটার আইনী বৈধতা হল। কিন্তু মন্ত্রী দয়াকরে কিছু প্রশ্নের জবাব দিবেন কি?
১। ক্লাশে পড়ার পরেও নিজের প্রতিষ্ঠানের হোক বা অন্য প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা প্রাইভেট পড়বে কেন?
২। নিয়মিত শ্রমঘন্টা ব্যয় করার পরেও শিকক্ষকরা অতিরিক্ত শ্রম দিবে কেন?
৩। গত একবছর ধরে নতুন এমপিও বন্ধ কেন?
৪। অনেক প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা গত প্রায় ১২ বছর যাবত বেতন পায়না কেন (যদিও তারা নিয়মিত ক্লাশ নিচ্ছেন) ?
৫। দুর্নীতিবাজ কেরানী (ইউয়োনো, ডিসি, সচিব)-দের বেতন সুবিধা সামাজিক মর্যাদা মানুষ গড়ার কারীগড়দের চেয়ে বেশী কেন?