শেষ পর্যন্ত কারা জীবন নিয়ে রাজনৈতিক খেলায় মাতলেন?
ফাঁসির দড়িতে ঝুলতে যাওয়া দন্ডপ্রাপ্ত দুইজন রাজনীতিক?
সরকার?
নাকি মিডিয়া?
অথবা উভয়ে!
পিতার সাথে স্বাক্ষাত শেষে বেরিয়ে আসা হুম্মাম কাদের চৌধুরী বিস্ময়ে সাংবাদিকদের পাল্টা জিজ্ঞেস করলেন কীসের প্রাণভিক্ষা?!
অথচ আজ সারাদিন দুপুর ১২ টা থেকে কত নাটকই না হল? এখন আরেকটা ১২ টার ঘরে ঘুরে এসেছে ঘড়ির কাঁটা।
যারা দিনের অর্ধ অংশ সামান্য ১২ ঘন্টা জুড়ে এত এত মিথ্যা নাটক উপহার দিতে পারেন তারাই বিগত দিনে তথাকথিত বিচারাধীন মানুষ গুলোকে জঘন্য খুনী, ধর্ষন, দাঙ্গাবাজ প্রমাণে লাখো কল্প নাটক প্রচার করেছেন।
১৯৭১ কে কলঙ্কিত করতে এইসব নটি-ঘটিদের অবস্থানই যথেষ্ট! আজ শুধু একান্তে চোখের পানি ফেলে তাদের জন্য দোয়া করি, যারা নীপিড়িত হয়েছেন গনতন্ত্র ফিরিয়ে আনার খোলসে। মারা গেছেন শয়তানের হাতে। আজ তাদের নাম করেই মানুষ মারা হচ্ছে শয়তানের প্রভাবালয়ে।
কারা রাজনীতি করছে, সাধারন মানুষের আবেগ নিয়ে? কারা রাজনীতি করছে মানুষের মৃতদেহ এবং কিছুক্ষন পর মরতে যাওয়া মানুষ নিয়ে? মানুষের জীবন নিয়ে ব্যবসা করছে তারা কোন রাজনীতিক নন, তারা একেকটা দাদন খোর ব্যবসায়ী! তাদের সহযোগীরা সাংবাদিক নন একেকটা জ্বলজ্যান্ত চোগলখোর।
বহুল বিতর্কিত এই বিচারকার্য নিয়ে আর বিতর্কের অবকাশ রইলোনা।
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৪