পবিত্র হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “যে ব্যক্তি আশূরার রোযা রাখবে, আল্লাহ পাক তিনি এর বিনিময়ে তার আমলনামায় ষাট বছর দিনে রোযা রাখার ও রাতে ইবাদত করার ফযীলত লিখে দিবেন।” সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র আশূরার দিন পরিবারবর্গকে ভাল খাওয়ানো সম্পর্কে হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত আছে, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, “যে ব্যক্তি আশূরার দিন তার পরিবারবর্গকে ভালো খাদ্য খাওয়াবে ও পরাবে আল্লাহ পাক সারা বছর তাকে সচ্ছলতা দান করবেন।” সুবহানাল্লাহ! (‘তাবারানী শরীফ, শুয়াবুল ঈমান লিল বাইহাক্বী, মাসাবা বিস্ সুন্নাহ, মু’মিনকে মাহ ওয়া সাল ও আ’মালী’)
পবিত্র আশূরার দিন ভালো খাদ্য খাওয়া, খাওয়ানো, পরিধান করা ও পরিধান করানো সুন্নত-মুস্তাহাব। দিনে যেহেতু রোযা রাখতে হবে, তাই ভালো খাদ্য খাওয়ানোর ব্যবস্থা সন্ধ্যা রাতে ও সাহরীতে ব্যবস্থা করতে হবে। আর কোন কারনে রোযা রাখা সম্ভব না হয় তাহলে দিনে ভালো খাদ্য খাওয়ানোর ব্যবস্থা করতে হবে। মহান আল্লাহ পাক আমাদের সকলকে তা নছীব করুন। আমীন।।
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:৩৯