হ্যা। অবমাননা হয়েছে।
এবং এই অবমাননায় আনন্দ পাবার ইচ্ছা ছিল না। রাসূল দ. কে বা কুরআনকে অবমাননা করে তাদের কোন বিকৃত আনন্দ আসে না। এই বিষয়টা হল, স্রেফ পদক্ষেপ।
প্রতিটা কুকর্ম করা হয় প্রতিক্রিয়ার আশায়। প্রতিক্রিয়া দেখিয়ে তাদের আশা পূর্ণ করব, নাকি যার অবমাননা হয়েছে, তাঁর সম্মাননা করব?
আমরা কতটা বোকা হচ্ছি?
লিবিয়া-মিসর-সিরিয়া-তিউনিশিয়ায় তারা অনেক কষ্টে সরকার পতন করাল বা করাবে। এই কষ্ট বৃথা গেল, ইসলাম পন্থিরা ক্ষমতায় এল। এই ইসলামপন্থিদের কাছে তো আর এম্নি এম্নি ডেস্ট্রয়ার পাঠানো যায় না। এম্নি এম্নি মেরিন সেনা পাঠানো যায় না।
তার জন্য চাই ছুতো।
সময় মত ওই ভিডিও আরবী কর। সময় মত, আর কোন দেশ না, লিবিয়াতেই যেন মার্কিন দূত মরতে পারে, তার ব্যবস্থা কর। পাশের দেশগুলোয় মার্কিন স্থাপনায় হামলা উস্কে দাও।
ব্যস, এবার মেরিন সেনা পাঠাও।
আর এই সুযোগে যে যে দেশে পরিস্থিতি তৈরি করা যায়, তৈরি করে রেখ।
এই সুযোগে ইরান থেকে দৃষ্টি সরাও এবং ইরানে হামলাকে হালাল করো পশ্চিমা বিশ্বে।
শত্রু যদি ভেবেই থাকেন ওদেরকে, শত্রু কর্তৃক গর্ধভায়িত হবেন কেন?
তারা চায়, আপনি মার্কিন কনসুলেটের বাথরুমের জানালা ভাঙুন ইট মেরে। বাকিটা ওরাই করবে।
একবার শুধু বোঝান তো ভাই,
মার্কিন দূতাবাসের বাথরুমের কাচ ভাঙলে আমেরিকার কী এসে যাবে?
এরচে বেশি কী করতে পারেন?
এতেই কি রাসূল দ. কে ভালবাসার প্রমাণ তৈরি হয়ে যাবে?
না তার যে উম্মত দেশে দেশে আছে, তাদের জন্য কিছু করা হয়ে যাবে? হবে না। তাদের জন্য বিপদ আনা হবে।
প্রজ্ঞাবান ডিজাইন করে, বোকার দল ফাঁদে পড়ে।
ইটের জবাব যে পাটকেল দিয়ে দেয়, সে আসলেই বোকা।
ইটের জবাব দিন ইট দিয়ে।
যোগ্যতা না থাকলে তৈরি করুন। ক্ষমতা না থাকলে অর্জন করুন।
হাজার হাজার ডকুমেন্টারি তৈরি করুন যদি আপনি আপনার রাসূল দ. কে আসলেই ভালবেসে থাকেন। তাঁর তথ্যগুলোকে সুন্দর করে ইউটিউবে আপলোড করুন। শত শত ভাষায়। হাজার হাজার ঘন্টায়। এনিমেশন করুন, কার্টুন করুন, ডকুমেন্টারি-মুভি করুন।
তা করতে গেলে ঘটে কিছু থাকা লাগে। তা আমরা করব না। আমাদের জন্য অনেক সোজা কাজ হল, মার্কিন দূতাবাসের জানালায় ঢিল ছুড়ে দেশে মেরিন সেনা আনা... তাই না?
এইযে একটা ঘটনা ঘটল,
কয়টা পোস্ট এসেছে তাঁর সম্মান নিয়ে, যাঁর সম্মান নষ্ট করা হল?
খুব সামান্য। এই সামান্যটাই হল সচেতনতার হার। এই সামান্যটাই প্রজ্ঞার রেইট!
সম্পূরক মনে করায় একটি পোস্টে করা মন্তব্য তুলে দেয়া হল
পোস্টদাতা,
মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কত বিয়ে করেছেন, এই ইতিহাসে আপনি উপনীত হয়েছেন কুরআনের ভাষ্য ও হাদীসের উপর ভিত্তি করে। কারণ সরাসরি তাঁকে দেখে ইতিহাস রচনা করেছেন, এমন কোন অমুসলিম ঐতিহাসিকের পরিচয় ইতিহাস জানে না।
আর যারা ইতিহাস রচনা করেছেন, করেছেন ওই যুগে কুরআনের ভাষ্য ও হাদীস রূপে। ঠিক?
যদি কুরআনের ভাষ্য ও হাদীসকে আপনি সত্যি ধরে নেন,
তাহলে এই বিষয়গুলোও আপনার জানা আছে, তাই না?
যে ব্যক্তি ঘুমন্ত বিড়ালের ঘুম না ভাঙানোর জন্য নিজের শুকাতে দেয়া একমাত্র পাগড়ীকে কেটে সরান, তাঁর এই মমত্বের বিষয়ে আপনার হৃদয় কী বলে? তাঁকে বেআক্কেলের মত অসম্মানজনক শব্দে অভিহিত করার কথা বলে?
যে ব্যক্তির কাছে একজন এসে বলে, হে মুহাম্মাদ, আমি তোমার উপর ক্ষিপ্ত। তুমি পিঠ উন্মুক্ত করে দাও, আমি আঘাত করব। তিনি উন্মুক্ত করে দিয়ে বলেন, তোমার আঘাত সমতায় আনো, তাঁকে অসম্মানজনক অভিধাযুক্ত করাই কি আপনার মানুষ হয়ে জন্মানোর সার্থক পরিণতি?
পৃথিবীতে কোন্ সম্রাট না খেয়ে থেকেছেন খাদ্যাভাবে, যখন সাম্রাজ্য সবচে বেশি প্রোসপারাস পর্যায়ে রয়েছে? সাম্রাজ্যের সম্পদ সম্রাটের নয়, এমন অকল্পপূর্ব ধারণা নিয়ে এমন সততার প্রতি এই প্রতিদান? আরে মানুষ তো আপনি, প্রতিটা মানুষের মনের মধ্যেই ন্যায়বিচার বিষয়টা সুপ্ত হলেও থাকে।
যে ব্যক্তি আদর্শ স্থাপন করলেন, আর তাঁর আদর্শ অনুসরণ করে আবু বকর রাষ্ট্রীয় বেতন না নিয়ে সাম্রাজ্য পরিচালনা করেন, আপনি ইতিহাসের মুখপাত্র হয়ে তাঁর বিষয়ে এমন সুর রাখেন কী করে?
সম্রাট হাজার হাজার নারী পুষবে, লুটে আনবে, আকন্ঠ মদ্যপান করবে, সম্পদ নষ্ট করবে নিজের ইচ্ছানুযায়ী, হত্যা করবে ছেলেখেলায়। আপনারা বিবেকের কন্ঠস্বর। নারীর সমতা ও সম্মানের ধারক। রোমক সম্রাটের সমালোচনা আপনার মুখে আসে না, গ্রীক সম্রাটের নয়, চেঙ্গিস-হালাকু-পাকি-চৈনিক-ভারতীয় লক্ষ লক্ষ সম্রাটের সমালোচনা মুখে আসে না। চীনের সম্রাটদের প্রত্যেকের নারীশালায় নারী থাকত তিন হাজারের বেশি। লঙ্কান সম্রাট, ইউরোপীয়ান। ভারতের সম্রাটরা এমনও করেছেন, রাজ্যের প্রতিটা বিবাহিত পুরুষের স্ত্রীকে দশদিনের মাথায় একদিনের জন্য সম্রাটের সেবায় পাঠানো হবে। কোথায় কন্ঠ আপনাদের? ওদের কীর্তি বলেন আপনারা। জনসেবা বলেন। আজকের পৃথিবীতে আট পার্সেন্ট মানুষের পূর্বপুরুষ চেঙ্গিস খা। এই মোঙ্গল জনপদের পর জনপদে প্রতিটা নারীকে ধর্ষণ করত- সেটা আপনাদের মনে পড়ে না? মার্কিন সেনার ধর্ষণের ছবি পর্যন্ত পাওয়া যায় ইন্টারনেটে। চার চারটা আরব দেশে চলছে। জাপানি সেনারা করেছে চীন ও তাইওয়ানে। ফাঁকিরা বাংলাদেশে। সেই আদিকাল থেকে আজ পর্যন্ত, নারীর একটাই যেন পরিণতি, একটাই যেন অবস্থা, সে সরাসরি শুধু ভোগ্য- সে যেন মানুষ নয়। কোন একটা উপমানব। সেটা চোখে পড়ে না? নাকি চোখে পড়ার পর শুধু মুহাম্মাদের দিকে চোখ যায়? কেন? কোন একটা শত্রুতা আছে মুহাম্মাদের সাথে?
কী আদর্শ মুহাম্মাদ শিখালেন যে, উমার ইবনুল খাত্তাব সম্রাট, কিন্তু ছেলে যখন তার সরকারপ্রদত্ত কাপড়টুকু দেয়, তখনি বাবা ছেলের পোশাক মিলে একজনের পরার মত পোশাক হয়! এই আদর্শ কোন মানব কবে প্রতিষ্ঠা করতে পারল? দ্যাখান একটা। একটা দ্যাখান। মানুষের লাখো বছরের ইতিহাসে কন্সট্যান্ট একজনকে দেখান, যে দেশের সম্রাট, কিন্তু দুপুরে ঘুমায় মাটিতে, উপাসনালয়ের চত্তরে!
দ্যাখান, এমন কোন সম্রাটকে, যার ঘরের ভিতর গরম দেখে খেজুর বাগানে শুয়ে আছে! নিজের পিঠে করে খাবারের বোঝা বয়ে দিয়ে আসছে নাগরিকের ঘরে!
আসে না শ্রদ্ধা? কেন? বিবেকে কোন কালো অমানিশা ছেয়েছে আজকে?
দ্যাখান, ধর্মপ্রতিষ্ঠাতার জামাতা তিনদিন খাদ্যাভাবে না খেয়ে আছে, সাম্রাজ্যের ভান্ডারে অযুত খাদ্য উদ্বৃত্ত!
দ্যাখান না উমার বিন আবদুল আজিজ বা সম্রাট জাহাঙ্গীরের মত আর একজন সম্রাটকে! যিনি জীবন কাটিয়েছেন বই এর কপি তৈরি করে আর টুপি তৈরি করে তা বিক্রি করার টাকা দিয়ে???
এই সততা ভারতে দেখান, চীনে, অস্ট্রেলিয়ায়, মধ্য এশিয়ায়, আফ্রিকা ইউরোপ দক্ষিণ-উত্তর আমেরিকায় দেখান! পাঁচ হাজার বছর ধরে ইতিহাস লেখা হয়। একজনের দেখান।
তারপরও, তাদের ভিতরে এই বীজ যিনি বুনে দিয়েছেন, কোন জিঘাংসায় তাঁকে আঘাত করে কথা বলা?
তাঁর দোষ হয়ে গেছে, তাঁর পরের চার রাষ্ট্রনায়ক এবং আরো অনেক রাষ্ট্রনায়ক এবং আরো অযুত নিযুত মানুষ শুধু এক বা একাধিক বিয়েতে তুষ্ট থেকে কোন চঞ্চল চপল ছোট্ট মেয়েকে মুখ চেপে ধরেনি???
তাঁর দোষ হয়ে গেছে, মেয়েকে নিজের ইচ্ছার বাইরে কোন অবস্থাতেই বিয়ে করানো যাবে না, এই বলাতে? তাঁর আগে আর কে কে বলেছে এমন কথা? তারপরও, গত চৌদ্দশ বছররে কোন কোন জায়গায় পুরোপুরি মানা হয় একটা মেয়ের সম্মতির বিষয়টা? হ্যা, অনেক মুসলমানও মানে না। তাঁর নীতি যে মানল না, তাকে আলাদাভাবে মুসলমান অভিহিত করার তো কোন দরকার নাই।
আর, একটা মেয়ে নিজের সম্মতিতে যদি কোন পুরুষের সাথে জৈবিক বন্ধনে আবদ্ধ হতে চায় (জৈবিকতার বাইরে কিছু বুঝবেন এতটা আশা করি না), আর সে পুরুষের সাথে যদি আরো কোন নারী আবদ্ধ থাকে, তাহলে আপনার প্রব্লেমটা কোথায়? আপনাদের ব্যক্তিস্বাধীনতার ফোঁসফোঁস কোথায়?
আপনি মেয়ে তো কোনকালে আমাদের এই বিষয়টা বুঝতেই পারবেন না। অবতারণা করলে হাসাহাসি করবেন। তবে শুনে রাখুন, মুহাম্মাদ শব্দটার সাথে শুধু একজন ব্যক্তি জড়িত নন, মিথও জড়িত, ধর্ম জড়িত। আপনারা দেখেননি। বুঝবেনও না। উপলব্ধির সক্ষমতার একটা পর্যায়ের প্রয়োজন এই কথাটুকু অনুভব করতে।
আপনি ইসলামি টেক্সটে নির্ভর করে এটা যখন ধরেই নিলেন যে, মুহাম্মাদ তেরো বিয়ে করেছেন। আরে, মুহাম্মাদ তো টানা চল্লিশ দিন না খেয়েও থেকেছেন। আপনি পারবেন???
এটাও একটা ফ্যাক্ট রে বাবা! মানুষ পারে না খেয়ে চল্লিশদিন থাকতে। আপনি তেইশ দিনের বেশি পারবেন? কেউ আছেন, যে মুহাম্মাদকে অসম্মান করেন, এবং টানা তেইশ দিনের বেশি বেঁচে থাকবেন না খেয়ে এবং না পান করে?
কিন্তু চল্লিশ দিন ক্ষুৎপিপাসা ব্যতীত বাঁচতে পারেন এমন মানুষের সংখ্যা নেহাত কম ছিল না, আজো কম নেই, মুহাম্মাদকে বুঝতে হলে তাঁর আচরণের অন্তত কাছাকাছি যেতে হবে। তাঁরা কিছুটা বোঝেন।
আহা আমার হাদীস ঘাটনেওয়ালা!
তাঁর বারো তেরো বিয়ের হদিস রাখেন, আর তিনি যে বলেছিলেন, সবাই রাতে প্রেয়সীর কাছে যায়, আমি যাই আমার প্রিয়তম (আল্লাহ)'র কাছে- এর হদিস রাখেন না?
এই পোস্টদাতাকে যৌক্তিকভাবে জানানো হয়েছে যে,
১. চার বিয়ের বিধান এসেছে তাঁর বিয়েগুলো হবার পর।
২. যেহেতু স্ক্রিপচারের কথাই তুলেছেন তিনি, মুহাম্মাদকে স্ক্রিপচার অমান্য করার প্রশ্নে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন, স্ক্রিপচারে এইও আছে, এই নবী আমাদের মত নন। আমাদের উপর যে বিধান আরোপিত হয়, এই নবীর উপর তা হয় না।
৩. তাঁর বিয়েগুলো ছিল সামাজিক, রাজনৈতিক ও পুনর্বাসনে অভ্যস্ততামূলক।
এরপরও এই পোস্টদাতা ওই উদ্ধত কথাগুলোই বলে যাচ্ছেন।
তাঁরা কতটা মনোবিকারগ্রস্ত হলে,
এমন বিষয়ে অটল থাকতে পারেন, যা যৌক্তিক ও ইতিহাসের দিক দিয়ে প্রমাণ করা হল যে ভুল!
এমন বিষয় মিমাংসা হবার পরও তাতে অটল থেকে শুধু সাম্প্রদায়িক উস্কানি প্রলম্বিত করেন!
আরে,
এই কথা তো সত্যি যে জনাব 'ক'র জন্ম হয়েছে উক্ত ক'র পিতা ও মাতার দৈহিক একটা বিশেষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে। এ কথাও সত্যি যে ক'র পিতাকে তখন বিবস্ত্র হতে হয়েছিল, ক'র মাতাকেও তখন বিবস্ত্র হতে হয়েছিল। এবং সমস্ত লজ্জা দূর করতে হয়েছিল। এবং তাঁদের পরস্পরের আচরণের মধ্যে ছিল পাশবিকতা। শুধু পশুশুলভতা।
তার পরও, এই প্রমাণিত সততিটাই যদি আপনি জনাব ক' কে ওই ভাষায় বলেন, জনাব ক' কিন্তু আপনাকে খুন করবেন, যদি আপন পিতামাতাকে ভালবেসে থাকেন।
খুন করারচে বড় বিষয় হল, তাদের কষ্টেরটা। একটা মানুষ এভাবে কথা শুনলে কতটা কষ্ট পেতে পারে!
এই মূর্খগুলো কবে বুঝবে, যে কাকে নিয়ে কী ভাষায় কথা বলছে? ক' যদি বাপ-মা'র জন্য এই অবস্থা করে, ওরা কি জানে না, পৃথিবীর অন্তত শতকোটি মানুষ পুরো সৃষ্টিজগতের চেয়ে আপন রাসূল দ. কে ভালবাসে বা বাসাকে কর্তব্য মনে করে?
এগুলোর কি শান্তি সহ্য হয় না?
পায়ে পা দিয়ে এভাবে আসা আর কত?
আরে, একটা পকেটমার যদি ছেচড়ামি করে আইন লঙ্ঘন করে, বিবেক লঙ্ঘন করে, তাহলে ওরা কী করছে? বাংলাদেশের আইন কী বলে ওদের বিষয়ে? মুহাম্মাদের বিষয়ে বাজে শব্দ বলে, অথবা যীশুর বিষয়ে, কৃষ্ণ-বুদ্ধ-মুজিব বিষয়ে অসম্মানজনক শব্দ উচ্চারণ করা কি আইনসিদ্ধ?
এও জানি, যে বিষয়গুলো উঠে এসেছে এখানে, তার মূল জবাবে না গিয়ে পাশ কাটাবে ওরা।
একটা পুষ্ট পোস্ট দেখাবে, এই পরিমাণ কথা মন্তব্যের সাথে জুড়ে দেয়া হবে।
নিজের মনকে আর কতকাল জোর করে অন্ধ করে রাখা?
কতদিন পাশ কাটানো আর ঘৃণাভরা আক্রমণ?
[ভেবেছিলাম পোস্টটায় আসব না। আক্রমণ করে পারভার্ট মজা নেয়া ছাড়া আর কিছু নয় এসব লেখার উদ্দেশ্য। ভুল ধরিয়ে দিলে তা স্বীকার করার মত মানবিক সততা ও সারল্য এদের নেই। তোমরা প্রশান্ত হও। তোমাদের অন্তরবহ্নি নির্বাণপ্রাপ্ত হোক। তোমাদের জ্ঞান প্রজ্ঞায় আর তথ্য উপলব্ধিতে পরিণত হোক। প্রাকৃতিক নিয়মেই তোমরা যে অশান্তিটুকু অনেকশত মানুষকে দাও, তার পুরো যোগফল তোমাদের কাছে ফিরে যাবার কথা- আমারটা ফিরে না যাক। শান্তিতে থাক। শান্তি পাও।]
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫৮