মুক্তমনা নামে মুত্রমনারা এবং নামধারী মুসলিম পরিবারের জন্মগ্রহণ করা সত্বে ও ইদানীং কিছু মানুষ মুত্রমনাদের বিভিন্ন লেখা পড়ে কিংবা নিজেকে বিজ্ঞানমনস্ক দাবি করতে বা বিভিন্ন ভাইরাস চিন্তাধারার কারনে নাস্তিকতার দিকে ধাবিত হচ্ছে এবং কুরআনকে অস্বীকার করছে..
.
যাই হোক যারা কুরআনকে যেকোন ভাবে অস্বীকার করছেন তাদের প্রতি সৃষ্টিকর্তার চ্যালেঞ্জ,,, যদি পারেন এই চ্যালেঞ্জ গ্রহন করে কুরআনকে ভুল প্রমান করেন, না হয় অন্যথায় সত্যের এবং শান্তির পথে ফিরে আছেন!..
*আল্লাহ বলেন,,
হে মানব সমাজ, এতদসম্পর্কে যদি তোমাদের কোন সন্দেহ থাকে যা আমি আমার বান্দার প্রতি অবতীর্ণ করেছি, তাহলে এর মত একটি সূরা রচনা করে নিয়ে এস। তোমাদের সেসব সাহায্যকারীদেরকে সঙ্গে নাও-এক আল্লাহকে ছাড়া, যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাকো।
..
আর যদি তা না পার-অবশ্য তা তোমরা কখনও পারবে না, তাহলে সে দোযখের আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা কর, যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর। যা প্রস্তুত করা হয়েছে কাফেরদের জন্য।
(সুরা বাকারাহ :২৩,২৪)
..
বলুনঃ যদি মানব ও জ্বিন এই কোরআনের অনুরূপ রচনা করে আনয়নের জন্যে জড়ো হয়, এবং তারা পরস্পরের সাহায্যকারী হয়; তবুও তারা কখনও এর অনুরূপ রচনা করে আনতে পারবে না।
(সুরা বনী-ইসরাঈল:৮৮)
এই আয়াতগুলোতে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে যে যদি পারেন কুরআনের মত মাত্র ছোট একটি সুরা রচনা করেন,,
...........
আল্লাহ বলেন,
এরা কি লক্ষ্য করে না কোরআনের প্রতি? পক্ষান্তরে এটা যদি আল্লাহ ব্যতীত অপর কারও পক্ষ থেকে হত, তবে এতো অবশ্যই বহু বৈপরিত্য দেখতে পেত।
(সুরা নিসা:৮২)
এখানে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে মাত্র কোরআনে একটা অসংগতি দেখান,, ব্যাস এতটুকুই যথেষ্ট, এতে কুরআন খুব সহজেই ভুল প্রমাণ হয়ে যাবে..
..
সুতারং যদি পারেন এই চ্যালেঞ্জ গ্রহন করে কুরআনকে ভুল প্রমান করেন অন্যথায় জাহান্নামের পথ থেকে সত্যের এবং শান্তির পথে ফিরে আসেন!!