somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

তিরিশের আগেই করে ফেলুন ৩০টি কাজ

২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আপনি কি তিরিশে পা দিয়েছেন? জীবনের বিশেষ একটি পর্যায়ে পৌঁছে যাবেন যখন আপনি ৩০ বছরে পদার্পণ করবেন। জীবনের মোটামুটি মাঝামাঝি এই বিন্দুতে এসে বিগত সময়ের অনেক কিছুতেই ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি আসবে। তিরিশে পা দেওয়ার আগে ৩০টি কাজের তালিকা দিয়েছেন অভিজ্ঞজনরা। একটু দেখে নিন, ত্রিশের আগে এই ৩০টি কাজ করেছেন কী না?

১. সবচেয়ে উপভোগ্য বলে মনে হয় এমন স্থানে ভ্রমণ: ভ্রমণের নেশা কার না থাকে। ঘরকুনো মানুষও তার পছন্দের কোনো স্থানে যেতে পিছপা হয় না। যে স্থানটি আপনার কাছে সবচেয়ে উপভোগ্য বলে মনে হয়, ত্রিশের আগে সেখানে ঘুরতে যান। এ স্থানটি হতে পারে দেশের ভেতরে বা বাইরে।

২. স্বপ্নের পেশায় কিছুদিন হলেও কাজ করুন: ধরুন, এখন শুধুমাত্র উপার্জনের জন্য কাজ করছেন। কিন্তু আপনি মনেপ্রাণে অন্য একটি পেশা বেছে নিতে চেয়েছিলেন, হয়তো সম্ভব হয়নি। তাতে কি, হতাশ না হয়ে ত্রিশের আগেই ওই পেশায় চলে যাওয়ার চেষ্টা করুন। এর জন্য লেখাপড়া বা সময়ক্ষেপণের প্রয়োজন হলেও এগিয়ে যান। দেখবেন, অতি দ্রুত আপনি ওই পেশার জন্য দক্ষ হয়ে উঠবেন এবং এক সময় তা পেয়েও যাবেন।

৩. স্বেচ্ছাসেবকের দায়িত্ব পালন করুন: দরিদ্র শিশুকে বাঁচাতে অর্থ যোগানের কাজ বা রক্তদান কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে রক্ত সংগ্রহ বা প্রাকৃতিক দুর্যোগে সহায়তা প্রদান কার্যক্রমের মতো স্বেচ্ছাসেবক কর্মকাণ্ডে যোগ দিন। ত্রিশের আগে এসব কাজের অভিজ্ঞতা আপনাকে ভবিষ্যতে দিক নির্দেশনা দিতে পারে।

৪. দেশের সব স্থান ঘুরে দেখুন: ৩০ বছরের আগেই নিজ দেশের সব জায়গা ঘুরে দেখার চেষ্টা করুন। পাহাড়ের চূড়া, সমুদ্রের গর্জন আর অরণ্যের নিবিড়তায় হারিয়ে যান। এতে আপনার অভিজ্ঞতা যেমন বাড়বে, তেমনি প্রকৃতির প্রতি জন্মাবে ভালবাসা।

৫. একাকী ঘুরে বেড়ান: ত্রিশ বছরের আগে একাকী ঘুরে বেড়ান আপন মনে। কারণ এর পর সংসার জীবন শুরু হবে অথবা মনে আসবে পরিবর্তন। তখন একা ঘোরার মজাটা আর পাবেন না।

৬. ত্রিশের আগে নিজের পাসপোর্ট করুন: দেশের সচেতন নাগরিক হিসেবে পাসপোর্ট করার মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজটি সেরে ফেলুন। এটি পরিচয়পত্রের কাজ করবে। আবার দেশের বাইরে ঘুরতে যেতেও লাগবে।

৭. প্রেম করুন: এ বয়েসের আগে প্রেমের অনুভূতিই থাকে ভিন্ন। ভালোলাগা, ভালোবাসাকে সজ্ঞায়িত করতে পারবেন নিজেই। সম্পর্কের এই পর্যায়টি নিয়ে নিজস্ব বোধ তৈরি হবে। নতুন প্রেমের শিহরণ ও ভালোবাসার দুর্দমনীয় চাওয়া-পাওয়ার সাথে পরিচিত হওয়ার সময় ত্রিশের আগে।

৮. ভবিষ্যতের জন্য বড় কিছু করুন: আপনার সাধ ও সামর্থ্যের বাইরে না গিয়ে যতোটুকু সম্ভব হয়, ত্রিশের আগেই করে ফেলুন। হতে পারে ব্যাংকে একটি ফিক্সড ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট খোলা বা কাজে লাগবে এমন কিছু কিনে রেখে দেওয়া ইত্যাদি। ত্রিশের পর হঠাৎ করেই এটি আপনার উপকারে লাগবে।

৯. বিবাহিত হলে সন্তান নিন: যদি বিয়ে করে থাকেন তবে ত্রিশের আগেই সন্তান নিয়ে নিন। মূলত সংসার পাততে বয়স কোনো শর্ত হিসেবে বিবেচ্য নয়। তবে এতোদিন পর্যন্ত না নিয়ে থাকলে অবশ্যই ত্রিশের আগেই নিয়ে নিন। আবার পরিবার বড় করতে চাইলে ত্রিশের ২-৩ বছর বাদে আরেকটি সন্তান নিতে পারেন।

১০. দেশ-জাতির সবচেয়ে বড় আনন্দে সামিল হোন: প্রতিটি দেশের এবং জাতির সমাজ-সংস্কৃতির সাথে নানা আচার-অনুষ্ঠান ঐতিহ্যের সাথে মিশে থাকে। বড় কোনো জাতীয় উৎসবে শামিল হোন ত্রিশে পৌঁছানোর আগে। এর পরেও ইচ্ছেমতো দিনটি উপভোগ করুন। তবে ত্রিশের আগে অবশ্যই বঞ্চিত হবেন না।

১১. নিজের বংশ পরিচয় জানুন: না জেনে থাকলে নিজের বংশ পরিচয় জেনে নিন ৩০ এর আগে। আপনার পূর্ব পুরুষরা কোথা থেকে এসেছেন, তাদের পরিচয় কী ছিল ইত্যাদি জানা প্রয়োজন নিজের পরিচয় জানার জন্য। তাহলে নিজেকে নিয়ে নতুন কোনো উপলব্ধি আসতে পারে আপনার।

১২. নিজ দায়িত্বে নিজেই শিখুন: ৩০ এ পা দেওয়ার আগে নিজের ক্লাস নিজেই করুন। হোক সেটা হবি বা স্রেফ আনন্দ পাওয়ার জন্য। নতুন ভাষা শিক্ষার বিষয়ে হোক বা অন্য দেশের রান্না নিয়ে হোক বা অন্য যেকোনো কিছু হতে পারে, একা বা বন্ধুদের নিয়ে যেভাবে ভালো লাগে শিখে ফেলুন।

১৩. একটি বই লেখার চেষ্টা করুন: লেখার অভ্যাস থাকলে তো কথাই নেই, ত্রিশের আগে অন্তত একটি বই লেখার চেষ্টা করুন। আর লেখায় উৎসাহী না হলেও ক্ষতি নেই, জীবনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা বা স্মৃতিগুলো ধরে রাখতে একটি বই লিখে ফেলুন। এটা আপনার আত্মার খোরাক হবে।

১৪. লম্বা পথ পাড়ি দিন: ঘোরাফেরার নানা রকম স্টাইল রয়েছে। লং ড্রাইভে যাওয়া বলতে যা বোঝায়, তার চেয়েও লম্বা পথে ধরে ঘুরে আসুন। যেকোনো স্থানে থামুন, আশপাশে নতুন কিছু বের করার চেষ্টা করুন। পরিচিত পথে দীর্ঘ সফরে অনুসন্ধিৎসু মন কাজে লাগান ত্রিশের আগেই।

১৫. হাল আমলের ফ্যাশন করুন: ত্রিশে এসে পোশাক বা চুল বা অন্য ক্ষেত্রে ফ্যাশনের রুচি বদলায়। তাই ত্রিশের আগেই চলতি ফ্যাশনের সাথে হালনাগাদ থাকুন। এটি আপনাকে ফ্যাশন সচেতন হতে শেখাবে।

১৬. নতুনদের সাথে সাক্ষাৎ করুন: আপনি যা করতে পছন্দ করেন, সে কাজের সাথে জড়িত অন্যান্যদের সাথে পরিচিত হওয়ার চেষ্টা করুন ত্রিশের আগেই। এতে আপনার সংশ্লিষ্ট কাজের প্রতি দক্ষতা এবং স্পৃহা বৃদ্ধি পাবে।

১৭. সুস্থ্য-সবল থাকুন: সাধারণত ২০ বছর পর্যন্ত মানুষ বেখেয়াল হয়ে চলে। নিজের জীবনের প্রতি সচেতন থাকে না সে। কিন্তু ত্রিশের আগেই সুস্থ্য-সবল জীবন কাটানো উচিত। ব্যায়ামের অভ্যাস গড়ে তোলা, স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, নিয়ম মতো দিনযাপন ইত্যাদির অভ্যাস পরে নিয়ন্ত্রিত জীবন উপহার দেবে আপনাকে।

১৮. শখের দামী কিছু কিনুন: কিভাবে পয়সা খরচ করেন তা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। শখের কিছু দামী জিনিস কিনুন। ত্রিশের আগে শখ পূরণের কাজটি সারতে পারেন। তবে এর মানে এই নয় যে, ত্রিশের পর সৌখিনতা করা যাবে না।

১৯. বই পড়ে জ্ঞানার্জন করুন: জীবনের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ এবং বাস্তবিক শিক্ষা দেয় এমন বই পড়ুন যতো পারুন। এতে করে জীবন সম্পর্কে আপনি যেমন বৈষয়িক হয়ে উঠবেন, তেমনি অনুজকেও কিছু বাস্তবিক শিক্ষা দিতে পারবেন। আর ত্রিশের আগেই এ কাজটি সেরে ফেলা উচিত।

২০. ক্লাসিক সিনেমা দেখুন: অ্যাকশন বা থ্রিলার সিনেমার ভক্ত সবাই। তবে ক্লাসিক ছবিগুলোও দেখা প্রয়োজন। বিনোদনে ভিন্ন মাত্রা যোগ হবে। সিনেমা জীবনের কথাই বলে। ত্রিশের আগে বেশ কিছু ভাল মানের ক্লাসিক সিনেমা দেখুন।

২১. কনসার্ট দেখতে যান: বিশাল মাঠে বা স্টেডিয়ামে প্রিয় ব্যান্ডের কনসার্টে উন্মাদনা আপনার স্মৃতি হয়ে থাকবে। ত্রিশের আগেই এ মজা উপভোগ করুন। এর পর মজাটা আগের মতো উপভোগ্য নাও হতে পারে।

২২. পারিবারিক ঐতিহ্য গড়ে তুলুন: খুব বিশাল আয়োজনের কথা বলা হচ্ছে না। নিয়মিত সাধারণ একটি আয়োজন পরিবারের ঐতিহ্য হয়ে উঠতে পারে। যেমন- প্রতি মাসে একবার সবাই একসাথে বাইরে ভাল একটা রেস্টুরেন্টে ডিনার করবেন। অথবা প্রতি তিন মাস পর পর দূরে কোথাও ঘুরতে যাবেন। আর এভাবে ত্রিশের আগেই পারিবারিক ঐতিহ্য সৃষ্টির চেষ্টা করুন।

২৩. বড় কোনো অপরাধ ক্ষমা করে দিন: জীবনে নানা সম্পর্কের মানুষের সাথে কতো ঘটনা ঘটে। আপনাকে চরমভাবে কষ্ট দিয়েছে বা বড় ধরনের প্রতারণা করেছে বা ক্ষতি করেছে- এমন ক্ষমার অযোগ্য অপরাধীদের ত্রিশের আগে অন্তত একজনকে ক্ষমা করে দিন। এতে মনের ভার কমে যায় এবং মানসিক তৃপ্তি আসে।

২৪. পছন্দের অনুষ্ঠান লাইভ দেখতে যান: টিভিতে দর্শকদের অংশগ্রহণে কতো অনুষ্ঠানই তো হয়। একেক জন একেকটি অনুষ্ঠানের ব্যাপক ভক্ত। এমন একটি অনুষ্ঠানে ত্রিশের আগে একবার হলেও যান। পছন্দের অনুষ্ঠানটি লাইভ দেখা আপনাকে ভিন্ন স্বাদ এনে দিবে।

২৫. বাড়িতে সব বন্ধুদের নিয়ে পার্টির আয়োজন করুন: ত্রিশের আগেই সব বন্ধুদের নিয়ে বাড়িতে একটা দিন হই-হুল্লোড়ে কাটিয়ে দিন। পরে এ সুযোগ নাও আসতে পারে। নিজেই গোটা আয়োজনের ব্যবস্থাপক হবেন। আর মনে রাখবেন, পার্টি শেষে অবশ্যই বাসার সবকিছু আগের মতোই গুছিয়ে রাখবেন।

২৬. যেকোনো একটি শিল্পে হাত পাকান: শিল্প আপনার মনে একধরনের শৈল্পিক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করে দেবে। ছবি আঁকা, হস্তশিল্প বা কারুশিল্প; যেকোনো একটিতে পারদর্শী হতে ত্রিশের আগেই কিছু সময় ব্যয় করুন। এতে আপনার একাকী সময় কাটবে এবং চমৎকার শিল্প সৃষ্টি হওয়া বিচিত্র কিছু নয়।

২৭. বিশাল আয়োজনে শরীক হোন: সমাজ-সংস্কৃতির বিশাল কোনো আয়োজনে একাত্ম হোন। ত্রিশের আগে অন্তত একবার। হতে পারে কোন ধর্মীয় আয়োজন বা বছরের একটি দিনে বড় পরিসরে কিছু উদযাপন। দেশ বা বিদেশের এমন আয়োজনে অংশ নিয়ে একাত্মতা প্রকাশ করুন।

২৮. উত্তেজনাপূর্ণ কিছু করুন: একেক মানুষের কাছে একেকটি কাজ উত্তেজনাপূর্ণ হতে পারে। মোটরবাইকে চড়ে দীর্ঘ ভ্রমণ বা রোলার কোস্টারে উঠে উত্তেজনার চরমে চলে যান। আর ত্রিশের আগেই অন্তত একবার হলেও করবেন। উত্তেজনায় নিজেকে ভাসিয়ে দিয়ে নিজের নতুন চেহারা দেখতে পাবেন।

২৯. টিকে থাকার লড়াইয়ে সামিল হোন: ভয়ঙ্কর কিছু নয়, সাধারণ উপায়েও এ অভিজ্ঞতা অর্জন করা যায়। আর ত্রিশ না হতেই তা করে ফেলুন। বড়শি আর টোপ নিয়ে মাছ ধরতে চলে যান। মাছ ধরে রান্না করে খাওয়া- গোটা কাজের অভিজ্ঞতা নেওয়ার চেষ্টা করুন। ফাঁদ পেতে পাখি ধরা বা শিকারে যাওয়া আপনাকে জীবন সম্পর্কে দারুণ শিক্ষা দিবে।

৩০. ভিন্ন খাবারের স্বাদ নিন: সাধারণ খাদ্য তালিকার বাইরের কিছু স্বাদ উপভোগ করুন ত্রিশের আগে। ধর্মীয় দৃষ্টকোণ থেকে নিষিদ্ধ কোনো কিছুর কথা বলা হচ্ছে না। তবে ভিন্ন দেশের ভিন্ন সংস্কৃতির বৈচিত্রময় খাবারের স্বাদ যতো পারুন ত্রিশের আগেই উপভোগ করুন।

মূলত ৩০টি কাজের এই তালিকার অনেক কিছুতে আপনার আগ্রহ নাও থাকতে পারে বা পুরোপুরি অপছন্দেরও হতে পারে। তবে সাদামাটাভাবে ভিন্ন ধাঁচের অভিজ্ঞতার সংমিশ্রণ এখানে ঘটানো হয়েছে। সহজে করতে পারবেন এবং একইসাথে জীবনের অনেক কিছুই এখানে খুঁজে পাবেন।
৩৪টি মন্তব্য ৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

আত্মপোলব্ধি......

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫১

আত্মপোলব্ধি......

একটা বয়স পর্যন্ত অনিশ্চয়তার পর মানুষ তার জীবন সম্পর্কে মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে যায়। এই বয়সটা হল পঁয়ত্রিশ এর আশেপাশে। মানব জন্মের সবকিছু যে অর্থহীন এবং সস্তা সেটা বোঝার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি !

লিখেছেন হাসানুর, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩২



হঠাৎ ইলিশ মাছ খেতে ইচ্ছে হল । সাথে সাথে জিভে ..জল... চলে এল । তার জন্য একটু সময়ের প্রয়োজন, এই ফাঁকে আমার জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প ক্ষমতায় আসছে এটা ১০০% নিশ্চিত। আমেরিকায় ইতিহাসে মহিলা প্রেসিডেন্ট হয়নি আর হবেও না।

লিখেছেন তানভির জুমার, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৩

আর এস এস সহ উগ্র হিন্দুদের লিখে দেওয়া কথা টুইট করেছে ট্রাম্প। হিন্দুদের ভোট-আর ইন্ডিয়ান লবিংএর জন্য ট্রাম্পের এই টুইট। যার সাথে সত্যতার কোন মিল নেই। ট্রাম্প আগেরবার ক্ষমতায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প জিতলে কঠোর মূল্য দিতে হবে ইউসুফ সরকারকে?

লিখেছেন রাজীব, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪২

ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক মন্তব্যে বাংলাদেশের মিডিয়ায় ঝড় উঠেছে। ৫ তারিখের নির্বাচনে ট্রাম্প জিতলে আরেকবার বাংলাদেশের মিষ্টির দোকান খালি হবে।

আমি এর পক্ষে বিপক্ষে কিছু না বললেও ডায়বেটিসের রুগী হিসেবে আমি সবসময়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×