প্রধানমন্ত্রী আলোচনায় বসতে আইনমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রীর মাধ্যমে জরুরী আহ্বান জানিয়েছেন আন্দোলনকারীদের।
এটা একটা নদীর স্রোত কে ভিন্নদিকে প্রবাহিত করার মত ছেলে ভোলানো টেকনিক। আজ একটা পূর্ন কর্মদিবস ছিল। প্রধানমন্ত্রী জরুরী সংসদ অধিবেশন ডেকে বা আইন অনুযায়ী ভিন্ন পন্থায় আন্দোলনের দাবি মেনে নিয়ে সুপ্রিম কোটের মাধ্যমে ঘোষনা দিতে পারতেন। তা করলেন না।
রাস্তায় বাস/ট্রাক চাপায় মানুষ মরলে, যেমন স্পিড ব্রেকার দিয়ে স্থানীয় জনগন কে শান্ত করা হয়, এটা তেমনিই একটা খেলা। আলোচনায় বসলে ভেতরের খবর বের করে, যারা কান্ডারী বা আন্দোলনের প্রধান জীবনী শক্তি তাদের জেলে পুরে, ভয় ভীতি দেখিয়ে সরিয়ে দেবে। সামনে শুক্রবার শনিবার। বন্ধ কার্যদিবসের অযুহাতে সময় চাইবে। ততক্ষণে পাহাড়ি ঢল সমতলে নেমে গিয়ে আন্দোলন মাঠে নির্জীব হয়ে যাবে।
শিক্ষার্থী ভাই বোনদের উচিত হবে, ধৈর্য্য ধরা আর শান্তিপূর্ন প্রতিবাদ চালিয়ে যাওয়া। আলোচনার কোন মানে হয় না। ৯ জনের খুনের দায় সরকারের নেয়া উচিত। পুলিশ আর লাঠি বাহিনীকে সড়ক থেকে সরিয়ে নেয়া উচিত। কারন এক হাে তালি বাজে না। ওনারা উসকানি না দিলে, গুলি না করলে শিক্ষার্থীরা থানায় হামলা করবে না।
যদি মনে হয়, পুলিশ তাহলে কি করবে? প্রত্যেক মন্ত্রি, সচিব বা রাজাকারদের বাসায় পাহাড়ায় দেয়া যেতে পারে। ওনারা এই গরমে এসি রুমে বসে বসে নেটফ্লিক্সের মুভি দেখুক নি:চিন্তে। বিটিভি ও দেখতে পারে...Somoy TV news
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৯