অন্তত একটা রাসেলস ভাইপারের বিষ দাঁত ভেঙ্গে দেয়া গেছে। এভাবে ধরে ধরে জাতীয় শিক্ষিত চামচা ক্লাউনদের বিষদাঁত ভেঙ্গে দেয়া দরকার।
ড: জাফর ইকবাল। মুক্তিযোদ্ধার ব্যানারে একটা আপাদমস্তক রাজাকার। বাবা ছিল পুলিশ অফিসার। স্ত্রী হলেন পাকিস্থানী। সন্তানরা পড়ত উন্নত বিশ্বে। একটা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরী করে যে পরিমান খরচ করত, সেটা প্রশ্নবিদ্ধ ছিল অনেক আগেই। শোননো হত বই বিক্রির টাকার কথা।
শাবিপ্রবির ভিসি হবার খুব স্বপ্ন ছিল এই ভাইপারের। জ্বালাময়ী কথা বলে আগুনে ঘি ঢালা তার স্বভাব ছিল আগে থেকেই। চক্রান্ত করে সমগ্র সিলেটে গন্ডগোল লাগিয়ে দিয়েছিল। শেষ রক্ষা হয়নি। এই ভাইপারের স্বপ্ন ভেস্তে যায় গোপন লালসা প্রকাশ হয়ে পড়ায়। রাসেলস ভাইপারের বিষ নাকি ৫ ভাবে বিষক্রিয়া ছড়ায়। জাফর ইকবালের বিষ ছড়ায় নানা দিক থেকে।
আমি ব্যক্তিগত ভাবে মনে করি, হুমায়ূন আহমেদ তার সহোদর জাফর ইকবালের চেয়ে নীতিগতভাবে অনেক উপরে ছিলেন।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে মানুষের ক্ষমতার উৎস হল, টাকা, রাজনৈতিক সাপোর্ট, অন্যরাষ্ট্রের মদদ বা কলমের শক্তি। এই ক্লাউনেন প্রায় সবকটি ই ছিল। কিন্তু উপরে উঠতে পারেনি, তার চামচাগিরি আর নীতিগত ভাবে স্বার্থপর হবার জন্যে। আপাদত ছাত্রসমাজ তার বিরুদ্ধে বা মানে মননে মেজাজে মুখসধারী এক রাজাকারের বিরুদ্ধে দাডিয়ে যাওয়াতে দারুণ এক ইতিহাস তৈরী হল।
প্রথমত: জাফর ইকবালের আর্থিক পিলার কেপে গেছে সবগুলো প্রকাশনী সংস্থা তার বই বিক্রি করা থেকে সরে আসাতে।
দ্বীতিয়ত: শাবিপ্রবি সহ অনেক বিদ্যাপীঠে তাকে অবাঞ্চিত ঘোষণা করায়।
তৃত্বীয়ত: যে রাজনৈতিক দলের চামচাগিরি করত, সেখান থেকে তাকে হুসিয়ার করায়।
ATN tv News Report
বাংলাদেশের ভোটে ইভিএম সিস্টেমে যাওয়ার দুষ্টমতি সে, দেশের শিক্ষা বাবস্থা নষ্ট করার প্রভাবক সে, দেশের ইন্টারনেট সেবার ধীর উন্নয়নেও সে, ছাত্রদের শক্তিকে অপশক্তি বানানোর ওস্তাদও সে। তার অনেক লেখা গল্পের বই আসলে বিদেশি কোন না কোন বইয়ের নকল। ঢাবির সামিয়া জাহান হয়ত রিসার্স পেপার কপি পেস্ট করেছিল, আর এই ডক্টর শিশুদের কপি পেস্ট গল্পের বই উপহার দিত নিজের নাম করে। যে কিনা এটাও বলে, মানুষ বান্দর থেকে জন্মায়েছে বিবর্তনের মাধ্যমে। রাসেলস ভাইপার কোথাকার... অ্ল্প বিদ্যা ভয়ঙ্করী।
দেশে আরও অনেকগুলা এমন শিক্ষিত কুলাঙ্গার আছে। ধরে ধরে বিষ দাঁত ভেঙ্গে দেয়া এখনই সময়।
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:৫৪