বাংলাদেশের এই অবস্থার জন্য বাংলাদেশীরাই দায়ী।
একটা ইসলামিস্ট বিশ্বাসঘাতকের জন্য যেভাবে মায়াকান্না দেখলাম, তাতে বোঝা যায়, বাংলাদেশে ইসলামিস্ট সংক্রমন কতদুর ভেতর অব্দি চলে গিয়েছে।
অবশ্য এটা তো সত্যই, সেই বঙ্গ ভঙ্গের আমল থেকেই শুদ্র শ্রেণীর হিন্দুরা মুসলিম ধর্মান্তর হয়ে যে থক্থকে কুৎসিত একটা ভু-খন্ড চেয়েছিলো, সেটাই হয়ে গেছে আজ বাংলাদেশ।
কিছু চিন্তাশীল ব্যাক্তি এই ভু-খন্ডটাকে পাকিস্তান থেকে হয়তো ভৌগলিক শাসনমুক্ত করেছে, কিন্তু মননে এই নমশুদ্রের গোষ্ঠী এখনো পাকি-সউদি সেই মোহাম্মদীই রয়ে গেছে।
মোহাম্মদ যেমন পাঁড় যুদ্ধবাজ ছিলো, তলোয়ার দিয়েই রাজ্য প্রসারন করেছিলো, তেমনই তার বংশধরেরা 'মানবিকতা'কে লাথি মেরে, জান্তব ও কুৎসিত ধর্মভিত্তিক পুরুষতন্ত্রকেই জীবনের মূলমন্ত্র বানিয়ে একটা আধাসেদ্ধ জনপদ তৈরি করেছে।
সেই জনপদে সুদুর সোভিয়েতের দানে কিছু মননশীল পয়দা হয়েছিলো বটে, তারা মরে যাবার পরে, পরবর্তী প্রজন্মের একটা বড়ো অংশ সউদি আশকারায় একটা হাসজারু ধর্মীয় বাম প্রজন্মে রূপ নিয়েছে।
এরা যখন দেখতে বাম, মননে ইসলামী, তখন এরা বামাতী।
এরা যখন দেখতে ইসলামী, কিন্তু প্যাঁক প্যাঁক করে কিছু সাম্যবাদী বুলি, তখন এরা হিজবুত।
এই হিজবুতের পীর ফ্রড মাজহার তার সউদি গুরুদের খুশি করতে কি যা তা বলেছে প্রায়ই, আমাদের গায়ে তো চামড়া নয়, স্টীল।
তাই আমাদের সবই সহ্য হয়ে যায়। মানুষের দেশে সহ্য হবার কথা ছিলো না। রাস্তার মাঝখানে এই হিজবুতী ফ্রড গুলি কে বাঁশ দিয়ে পেটোয়া হবার কথা ছিলো।
কিন্তু ওই যে বামাতীরা, এরা ঠিকই তাদের প্রাক্তন গুরুকে রক্ষায় এগিয়ে আসবে। এসেছেও।
এই জন্যেই বলি, বাংলাদেশের এই কুৎসিত ধ্বংস হবার জন্য বাংলাদেশীরাই দায়ী।
যাদের কথা ছিলো প্রগতির গন্তব্যে দেশের জনগনকে পথ দেখাবার, তারা আজ হিজবুতী বাম-মোল্লাকে নিয়ে কাঁদ কাঁদ অবস্থা!
মর শালারা, নিজের পাপেই ডুবে মর। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাণের বিনিময়ে তোরা দেশটাকে ওই হিজবুতের হাতেই তুলে দে।