গুগল ইউকে তে কাজ করার সুবাদে কমবেশি গুগল নিয়ে ঘাটাঘাটি করি। অফিসেও শুনা যায় কিছু কথা, তবে তা নিতান্তই গোপন রাখতে হবে, তবে কিছু সাধারণ তথ্য আজ তুলে ধরছি, যেগুলো অনেকেরই অজানা।
ইন্টারনেট এর কথা আসলেই প্রথমে উঠে গুগলের নাম। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে শতকরা ৭০- ৭৫ ভাগ জায়গা দখল করে আছে সার্চ ইঞ্জিন বাজারে এই গুগল। অন্যদিকে যুক্তরাজ্য, সুইজারল্যান্ড এবং দক্ষিণ আমেরিকাতে এই পরিমান শতকরা ৯০ ভাগের ও বেশি জুড়ে আছে গুগলের শেয়ার।
আজ গুগল এমন ভাবে বিশ্বে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে যে ইন্টারনেটের অপর নাম হিসেবে গুগলকে বিবেচনা করা যায়।
আর সফলতার এই পর্যায় পর্যন্ত পৌছতে তাদের অনেক চড়াই উতরাই পেরিয়ে আসতে হয়েছে । আজ যখন সফলতার ধারা একের পর এক বিস্তৃত হতে যাচ্ছে, তখনই প্রশ্ন উঠছে যে গুগল কি "টুইটার" কে কিনতে যাচ্ছে? গুগল কি তাদের নিজস্ব সেল ফোন নেটওয়ার্ক লঞ্চ করতে যাচ্ছে? এমন ই কিছু গুজব নিয়ে আজ কথা বলবো যা ভেবে দেখার মতো।
a) গুগল সরাসরি ভাবে আপনার কাছ থেকে টাকা উপার্জন করে না!
গুগল আপনাকে অনেক রকম ইন্টারনেট সেবার সুবিধা দিচ্ছে যাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল "গুগল সার্চ ইঞ্জিন।, জিমেইল, গুগল টক, গুগল ডক ও গুগল ক্যালেন্ডার। আরও আছে অনেক অনেক জনপ্রিয় ওয়েবসাইট গুগলের মালিকনায় যেমন "ইউটিউব, পিকাসা ও ব্লগার",এর সব গুলো কিন্তু আপনি ব্যাবহার করতে পারেন একদম ফ্রি তে!
তাহলে, গুগল কি ভাবে টাকা ইনকাম করে? এগুলো থেকে আসলেই কি টাকা উপার্জন করা সম্ভব? বিতর্কিত একটি গুজব হচ্ছে যে এগুলো থেকে গুগল কোন টাকা ইনকাম করে না, কারন কোম্পানির কোন "বিজনেস মডেল" নেই যার কারনে কোন মুনাফা ও হয় না। এটা নিতান্তই একটা ভুল ধারনা।
২০০৮ সালে, গুগল আয় করে ২২ বিলিয়ন ডলার এর মতো। যার ৯৭ শতাংশই আসে বিজ্ঞাপন থেকে। কিভাবে টা সম্ভব হলো? গুগল দুটি উচ্চ মুনাফার বিজ্ঞাপনী মডেল নির্মাণ করেছে। : "Google AdWords এবং Google AdSense"
AdWords এক ধরনের বিজ্ঞাপন যা গুগল সার্চ রেজাল্ট এর উপরে বা পাশে দেখা যায়, যা "স্পন্সর লিঙ্ক" নামে পরিচিত থাকে প্রায় সব ওয়েব পেজেই। এডভারটাইজ বা বিজ্ঞাপন করা হয় AdWords রুপে সঙ্কিপ্ত একটি বাক্য বা কিছু লিখে কি-ওয়ার্ড এর মাধ্যমে তাঁর প্রসার করে। এর পরে গুগল কিছু বিশেষ ও জটিল এলগরিদমস ব্যবহার করে এইসব বিজ্ঞাপনের যথাযত প্রয়োগে করে থাকে।
কিন্তু বিজ্ঞাপন দাতা কিন্তু প্রত্যেক বার তাঁর বিজ্ঞাপন দেখানোর জন্যে গুগল কে কোন চার্জ দেয় না। তাদের কে তখনই চার্জ করা হয় যখন কেউ ওই বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে। আর এই এক ক্লিক এর জন্যে গুগল সর্বনিম্ন ১০ সেন্ট পর্যন্ত চার্জ করে, আর এটা কিন্তু বিজ্ঞাপনের জন্যে খুব বেশি চার্জ না। কিন্তু গুগল এই রকম বিন্দু বিন্দু জল দিয়েই গড়ে তুলে সাগর অতল!
AdSense ও ঠিক একই নীতি কে অনুসরন করে, কিন্তু তা নন গুগল ওয়েবসাইটে। যদি আপনি একটি ওয়েবসাইট চালাতে চান এবং কিছু আয় ও করতে চান বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে, তবে আপনি AdSense এর সাতে সাইনআপ করতে পারেন। প্রত্যেক বার যখন কোন ভিজিটর ওই বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে, গুগল বিজ্ঞাপন দাতা কে ১০ অথবা ২০ ডলার চার্জ করে, নির্দিষ্ট কি-ওয়ার্ডের জনপ্রিয়তার উপর ভিত্তি করে। এর পরে গুগল আপনাকে দেয়, ওয়েবসাইটের মালিক কে, এই চার্জ এর কিছু ক্ষুদ্র অংশ।
তবে মনে রাখতে হবে যে গুগলের এই মুনাফার পুরোটাই কিন্তু নির্ভেজাল মুনাফা না। বছর শেষে বিনিয়োগ ও ক্ষয়ক্ষতি হিশেব করে, ২০০৮ এ মূল প্রফিট দাড়ায় মাত্র ৪ বিলিয়ন ডলারে, উল্লেখ্য যে- কোম্পানির এটাই ছিল সব চেয়ে নিম্ন ধ্বস যে কোন সময়ের তুলনায়!
b) গুগল আপনাকে আমাকে অলস ও বোবা বানিয়ে ফেলছে।
আচ্ছা বলতে পারেন উরুগুয়ের রাজধানীর নাম কি?
নাসা'র প্রথম মহিলা অভিযাত্রী কে ছিলেন?
নিউটন এর গতির দ্বিতীয় সুত্র টি কি? এটা তো অনেক সহজ, গুগল আছে না?
বিশ্বাস করা কঠিন, কিন্তু এমন ও কোন সময় ছিল, যখন এই বিশ্ব আপনার আমার কাছে প্রত্যাশা করতো আপনি আসলেই ওই প্রশ্ন গুলোর উত্তর মনে রাখেন ও ওই দিন গুলো নিয়ে চিন্তা ভাবনা করেন, যা আপনাকে, আমাকে স্কুল বা কলেজে শেখানো হয়েছিলো। এখন, এই সব দীর্ঘ দিন মস্তিসকে কোন কিছু কষ্ট করে ধরে রাখার চেয়ে আমাদের আছে "একটি সার্চ বক্স" ।
এই ধারনা টা স্বভাবতই একটি ভেবে দেখার মতো প্রশ্ন আমাদের বিবেকের কাছে ছুঁড়ে দেয়- গুগল কি আসলেই আমাদের অকর্মণ্য বানিয়ে ফেলছে, না কি আজকের এই দিনে কি আমরা প্রকৃত " স্মার্ট বা মেধা" শব্দটির মানে কে ই পরিবর্তন করে ফেলেছি?
বিশেষ করে আজকের প্রজন্মের ছাত্র/ ছাত্রি দের কথা ই ধরা যাক- আগের মতো আজ তাদের হোমওয়ার্ক বা এসাইনমেন্ট গুলো নিয়ে খুব বেশি একটা মাথা ঘামায় না, ক্লাসে এসাইন্মেন্ট দেয়া হলে গুগল থেকে তা পুরো সমাধান হয়ে যায়, যেখানে উচিত ছিল তার নিজের চেষ্টায় করা।
তবে ইন্টারনেটের সমালোচক দের কথা ভিন্ন, তাদের মতে ইন্টারনেট আমাদের প্রাত্যাহিত তথ্য ও উপাথ্য কে সঠিক ধারনা দিতে অবদান এর কথাও উল্লেখযোগ্য। জটিল কোন কিছুর সহজ ব্যাখ্যা করে আমাদের কাছে উপস্থাপন করছে ইন্টারনেট।
ইন্টারনেট এর রক্ষক দের মতে, ইন্টারনেট তথা গুগল আমাদের অধিক বিচক্ষণও করছে বিশ্বের সমন্বিত সব জ্ঞ্যেনের জগতে অবাধ বিচরনের মাধ্যমে। বিতর্কে এই কথা ও উঠে আসে যে- গুগল আমাদের পুরাতন লাইব্রেরি সিস্টেম কে পরিবর্তন করেছে, আমাদের নিয়ে যেতে পারে যে কোন ডিজিটাল লাইব্রেরি তে। গুগলের সাহায্যে আমারা বিশ্বের সাতে সংযুক্ত থাকতে পারে তাৎক্ষনিক সব খবর বা ঘটনার সাতে।
অন্যকথায়, হ্যাঁ, আমরা একটু সরে পড়েছি, তবে তা প্রয়োজনের টানে, সময়ের তাগিদে।
c) গুগল আপনার সম্পর্কে কিন্তু সব কিছু জানে, আপনার সব খবর রাখে!
হ্যাঁ, এটা চরম সত্য। আপনি গুগলে যা কিছুই সার্চ করেন না কেন, গুগল তার সব কিছু রেজাল্ট কিন্তু আপনার Internet Protocol (IP) address এর সাতে জমা করে রাখে পরবর্তী ৯ মাস পর্যন্ত। আপনার ওয়েব মেইল কিংবা যে কোন সার্চ কি-ওয়ার্ড কে ধারন করতে তা একটি সফটওয়্যার ব্যাবহার করে থাকে। সেল ফোনের একটি নতুন সেবা, যা Latitude নামে পরিচিত, এই সাহায্যে আপনার যে কোন বন্ধু ( ও গুগল) কিন্তু সর্বদা জানতে পারে আপনি এই মুহূর্তে কথায় অবস্থান করছেন। বরং ইউটিউব ও আপনাকে এমন কিছু ভিডিও সাজেস্ট করে থাকে, যে গুলো আপনি আসলেই দেখতে পছন্দ করেন। অদ্ভুত, না?
অবশ্যই, গুগল যদি আপনার সব তথ্য জানতে পারে, তবে তা অনেক ক্ষতিকর ও অচিন্তনীয় কাজেও ব্যবহার করতে পারে। তবে এই ভয় কিছু টা হ্রাস পায় গুগলের প্রতিনিধিদের এমন বক্তব্যে- "আমরা এমন কোন ডেটা বা তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করিনা যা আপনাকে ব্যক্তিগত ভাবে সনাক্ত করতে পারে, গুগল শুধু মাত্র আপনার সার্চ রেজাল্ট এর কিছু অংশ মাত্র জমা করে রাখে, আপনার পুরো রেজাল্ট না, যা সংগ্রহ করা হয়ে থাকে আপনার কম্পিউটারের আইপি এড্রেস ( IP address) থেকে। IP address শুধু মাত্র আপনার ভৌগলিক অবস্থান বলতে পারে, আপনার নাম না"।
গুগলের কোন কর্মচারীরই এই ক্ষমতা নেই যে - সে আপনার IP address অ্যাড্রেসের সাতে তার ব্যক্তিগত কোন সংযোগ করে, তবে হ্যাঁ, যদি না আপনি অনুরোধ করেন। অধিকন্তু, এমনও ইতিহাস আছে যে- গুগল খোদ যুক্তরাষ্ট্র সরকার কে তদন্থের জন্যেও তাদের সার্চ হিস্ট্রি হস্থান্তর করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।
এই সব তথ্য ওরা বিশ্লেষণ করে দেখে যে ইন্টারনেট ব্যবহার কারির আগ্রহ কিসে বেশি, সে অনুযায়ী গুগল ওই ব্যবহারকারির ওয়েব পেজে সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকে। আর এই ব্যাপারে তারা অনেক সতর্ক যাতে তাদের এই সব তথ্য যেন কোন হ্যাকারের হাতে না পড়ে, যা গুগল কে সরকারের নজরদারি বা সীমাবদ্ধতায় আটকা পড়তে হয়। তবে কি হতে পারে ফলাফল যদি হঠাৎ করে গুগল অন্য দিকে মোড় নেয়-- কে তাদের কে বাধা দিচ্ছে এই সব তত্থ্য উপাত্ত্য অন্য কোন ক্রেতা কে উচ্চ দামে বিক্রি করতে?
গুগল এর উত্তর হলো- ছয় (৬) টি দার্শনিক নীতির উপর ভিত্তি করে গুগল গঠিত আর আজকের অবস্থানে আছে- যার একটি হলো- " তুমি কোন শয়তানি করা ছাড়াও টাকা উপার্জন করতে পারো" ।
d) গুগল আর্থ আপনার উপর নজরদারি করছে!
এই কথা আপনি অস্বীকার করতে পারবেন না যে- এখন যদি আপনার ঘরের ঠিকানা টা শুধু টাইপ করেন গুগল আর্থে, তবে stratosphere এর ক্যামেরা টা কিন্তু মুহূর্তেই আপনার ঘরের ছবি টি আপনার সামনে নিয়ে আসবে। বড় করতে থাকেন এটা, দেখবেন আপনার ঘরের সামনে থাকা গাড়ি টি দেখতে পাচ্ছেন।
আরও জুম করে আপনার রুম এর জানালার দিকে তাক করলে দেখতে পাবেন আপনি বসে আছেন চেয়ারে, চোখ আছে কম্পিউটারের পর্দায়।
যাকে বলা হয়ে থাকে পৃথিবীর সব চেয়ে শক্তিশালী গোয়েন্দা ক্যামেরা। তবে সত্য কথা হল, গুগলে দেখা প্রতি টা ছবি কিন্তু এক থেকে ৩ বছর পুরনো। গুগল স্যাটেলাইট থেকে ইমেজ সংগ্রহ করে ও প্রতিস্থাপন করে কিছু কোম্পানি সাহায্যে, আর গুগল স্থল ক্যামেরা তো আছেই, আরও ছবি সংগ্রহ করা হয় সরকারি সংস্থা ও প্রতিরক্ষা বাহিনির কাছ থেকে।
সুতরাং, হ্যাঁ, এটা সম্ভব যে আপনি গুগল আর্থ ক্যামেরা তে ধরা খেতে ও পারেন, যদি আপনার ভাগ্য খুব বেশি সু-প্রসন্ন হয়।
গুগল ম্যাপে "Street View" অপশন ও অনেকটা বিতর্কিত, যাকেও গোয়েন্দা ক্যামেরা হিসেবে অনেকে আখ্যায়িত করেন। কিন্তু আরেক বার মনে করিয়ে দিতে হয় যে- এই সব ইমেজ গুলো কিন্তু কয়েক বছরে মাত্র একবার আপডেট করা হয়, এবং, গুগল একটি বিশেষ প্রযুক্তির face-blurring algorithm ডিভাইস সংযুক্ত আছে, যা কোন ভুলবশত ধারন কৃতকোন হিউম্যান ফেস বা মুখ কে অস্পষ্ট বা ঝাপসা করে দেয় স্বয়ংক্রিয় ভাবেই।
(তবে বর্তমানে গুগল আর্থ লাইভ সেবা কিন্তু বন্ধ করে দেয়া হয়েছে নিরাপত্তার খাতিরেই)
e) গুগল চায় ইন্টারনেট কে নিজের কবলে আনতে অর্থাৎ একচ্ছত্র অদিপতি হতে!
যখনই গুগল কোন কিছু কিনে নেয়, যেমন ইউটিউব- স্বভাবতই ইহা প্রথম পাতার খবর হয়ে যায়। এই জন্যে যে- গুগলের কিছু পর্যবেক্ষক ষড়যন্ত্র করেই তা করেন যেখানে কোম্পানি মাইলের পর মাইল হিসেবে "ডার্ক ফাইবার" ক্রয় করে যাচ্ছে, একেবারে নিশ্চুপ ভাবে।
ডার্ক ফাইবার হল অতি দ্রুত গতি সম্পন্ন fiber-optic networking cable যা এখন পর্যন্ত চালু করা হয় নি। কিছু নিজস্ব মানুষের মতে- গুগলের কাছে বিশ্বের যে কোন প্রতিষ্ঠানের চেয়ে ও বেশি পরিমান ডার্ক ফাইবার আছে।
প্রশ্ন উঠে- গুগলের মতো কোম্পানি এই অধিক পরিমান ক্যাবল দিয়ে কি করবে? সঙ্কিপ্ত উত্তর- ইন্টারনেট হাইজ্যাক করতে পারে।
কিভাবে?
প্রজুক্তিবিষয়ক লেখক ও কলামিস্ট Robert X. Cringely এর অনেক সুন্দর ও গ্রহনযোগ্য ব্যাখ্যা দিয়েছেন। আমরা যত বেশি ইন্টারনেট ব্যবহার করবো যেমন টিভি দেখতে, মুভি ডাউনলোড করতে, মিউজিক ডাউনলোড করতে এবং আরও অনেক মিডিয়া ব্যবহার করতে, এক সময় Internet service providers (ISPs), যে আমাদের ইন্টারনেট সরবরাহ করে থাকে, তা ইন্টারনেট এর নিয়মিত যোগান দিতে সঙ্কটে পড়বে। আর তখনই, গুগল তার এই সব গুলো ডার্ক ফাইবার ব্যাবহার করবে তার নিজস্ব, দক্ষ ও দ্রুত গতিসম্পন্ন ইন্টারনেট চালু করতে। যখন Internet service providers (ISPs) তাদের ধারন ক্ষমতার শেষ প্রান্তে পৌছবে, তখন তাদের সব রকম সেবা গুগলের ইন্টারনেট ট্র্যাফিকের আওতায় পড়বে,আর কোন পথ থাকবে না।
Cringely ২০০৭ সালে তার একটি বইয়ে লিখেন- " গুগল হয়ে পড়বে আমাদের ফোন কোম্পানি, আমাদের ক্যাবল কোম্পানি, আমাদের স্টেরিও সিস্টেম এবং আমাদের ডিজিটাল ভিডিও রেকর্ডার" ।
এর মাঝে গুগলের এক প্রতিনিধি আরও একটু নাটকীয় ভাবে বলে উঠেন এই ডার্ক ফাইবার ক্রয়ের কাহিনি- বিশ্বে অবস্থিত আমাদের সকল ডেটা সেন্টার এর আন্তঃসংযোগ স্থাপন ই এর উদ্দেশ্য।
কিছু দিন আগে গুগল নিয়ে একটি ফটো ব্লগ দিয়েছিলাম- চাইলে দেখতে পারেন এখানে- চলুন ঘুরে আসি গুগল থেকে- Google Offices (Googleplex) Around The World
আজ এ পর্যন্তই।
ভালো থাকা হোক সবার, নিরন্তর!
--------------------------------------------------------------------
Source: Google Inc, Garner, Google Operating System, Privacy Rights Clearinghouse, Google Privecy and customer rights statement.