আবার অনেক দিন পরে .... অনেক দিন ধরেই ভাবছিলাম কিছু একটা লিখব। আইডিয়া থাকা স্বত্ত্বেও লিখা হচ্ছিল না । তাই ভাবলাম কম পরিশ্রম করে কিভাবে একটা লিখা দেয়া যায়। আর এই ভাবনা থেকেই ছবির ব্লগ.....।
আর্ট আমার খুবই পছন্দের একটা বিষয়। আমি যে খুব ভাল আর্ট বুঝি সেটা নয়, তবে যে সকল আর্ট খুব সহজে মনের কথা, মানুষের কথা বা পৃথিবীর কথা বলে সেই আর্ট গুলোই আমার সবচেয়ে বেশি পছন্দ। ঠিক সেই রকমই কিছু আর্ট বা কার্টুন নিয়েই এই ব্লগ। হয়তো আপনার এই ছবি গুলো ফেসবুক বা অন্য কোন উপায়ে দেখে থাকবেন তাপরও আমার ভাল লাগা আপনাদের সাথে শেয়ার করার উদ্দেশ্যেই এই লিখা । এই ছবি গুলোর শক্তিশালী দর্শন আছে ....। যেগুলো হয়তো আপনাদেরও ভাল লাগবে ।
তো শুরু করা যাক..........
এই সময়ের সবচেয়ে ভয়াবহ ব্যাপার প্রযুক্তি আমাদের বইয়ের জায়গা দখল করে নিয়েছে। বিশেষ করে ফেসবুক টেক্সবুকের জায়গা খুব ভালকরেই দখল নিয়েছে।
এই ছবিটি Equity এবং Justice এর মধ্যে যে বিশাল পার্থক্য রয়েছে সেটাই প্রমাণ করেছে। একটু গভীর ভাবে চিন্তা করুন।
নগদ টাকাই সব । আগুনে আশেপাশের ঘরবাড়ি পুড়েগেলেও প্রথমে ঐ টাকা রাখার ব্যাঙ্কই আগে রক্ষা করতে হবে। এই প্রসঙ্গে একটা কথা মনে পড়ে গেল......। সৃষ্টিকর্তা যদি মানুষকে প্রর্থনার ফল হিসেবে স্বর্গের লোভ না দেখিয়ে নগদ টাকার লোভ দেখাতো তাহলে মনে হয় মানুষ কাজ রেখে প্রর্থনাই বেশি করত।
"চোরে না শোনে ধর্মের বাণী" একটা বাংলা প্রবাদ। কেন চোরকেই বেছে নেয়া হলো ...... চোর একজন অভাবী প্রাণী । মনে করুন বঙ্কমিচন্দ্রের "বিড়াল" গল্পটির কথা। সাধে কি আর চুরি করি ।
বর্তমান সময়ে টেলিভিশন একটি মহামারী রোগের নাম বিশেষ করে যার ঘরে হিন্দি সিরিয়াল চলে।
বই একজন মানুষের জীবনে সবচাইতে ভাল বন্ধু...... এর মধ্যমে জীবনের উচু নিচু রাস্তা খুব সহবেই চলতে পারবেন।
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন.....
খালি কলসি বাজে বেশি অথবা অল্প বিদ্যা ভয়ঙ্করী
মানুষের বিবর্তন ঐ টেলিভিশনের সামনে এসে থেমে গেছে ।
টাকায় কি না হয় ।
লাভ আজ কাল
প্রত্যেক মানুষের আড়ালে একজন একাকি , অসহায়, নিভৃতচারী মানুষ থাকে।
আপনি যখন অনেক বেশি জানবেন তখন বিনয়ী ও নম্র হয়ে যাবেন।
আমার ফেসবুকের কাছে অনেকটাই অসহায়। ফেসবুক আমাদের বেধে রেখেছে।
দেয়ালে বন্দী পৃথিবী ( এখানে মূলত ইসলাইল ও ফিলিস্তিনিকে বুঝানো হয়েছে)
নিজের পায়ে কুড়াল মারা, মানে গাছ কাটলেন তো নিজের পায়ে কুড়াল মারলেন
ভালবাসার এই দিন সেই দিন
নিজের প্রচারই মূখ্য দান করা নয়
বই আপনার চিন্তারদরজা খুলে দিবে
যাদের ত্যাগে পৃথিবী সুন্দর হয়ে গড়ে উঠে তাদের কোনই পরিবর্তন হয় না বরং...........
শান্তির পায়রা বন্দি এখন .........
সিরিয়ার রক্ত সমুদ্র ও পৃথিবীর সানবাথ
আমরা সবাই সিচুয়েশন অনুযায়ী বিহেব করি । নিজেকে সবসময়ই মুখোশের আড়ালে লুকিয়ে রাখি।
বির্বতন ব্রেক ধরছে মোবাইলের কাছে।
একটি মানবশিশুর জীবন চক্রের অংশবিশেষ
নিজে জানি না , সেটা সমস্য না । অন্য লোকে কেন জানবে ???? আলোকময়তার প্রথম দিকে এই ধরনের আক্রোশে শিকার ছিল তৎকালীন শিক্ষিত লোকেরা
বেড়া ভেঙ্গে উড়ে চলা
বই একসময় আপনাকে অন্ধকারে আলোর পথ দেখাবে
বিদ্যায় বুদ্ধি বাড়ে
অদ্ভুত এক চক্র
বই আপনাকে অন্ধকারের জগত (অপরাধের) থেকে আলো তে নিয়ে আসবে।
বেকারদের মনের কথা বলেছে এই ছবিটি
গোড়া ধর্ম মানুষকে মানুষ থেকে আবার পশুতে পরিণত করে।
চিরায়ত সমস্য এবং নারীর প্রতি আমাদের লালসার দৃষ্টি ভঙ্গি
রাজায় রাজায় যুদ্ধ হয় আর উলুখাগড়ার জীবন যায়। যারা যুদ্ধ বাধায় তারা ঠিকই বহাল তবিয়তে নিরাপদেই থাকে আর যত কষ্ট সাধারণ মানুষের।
একটা করে গাছ কাটলেন তো আপনার ওজন স্তর ছিদ্র করে দিলেন।
লোভে পাপ, আর পাপে মৃত্যু
পৃথিবীকে বাশ দেয়ার জন্য যা কিছু করা দরকার আমরা সবই করছি।
আমার যে পাত্রে খাই সেই পাত্রেই হা*** করি। (বিবর্তনবাদী তত্ত্ব অনুসারারে)
আশা করি আমাদের সুন্দরবনও একসময় এই অবস্থাই হবে।
জ্ঞান আপনাকে সৌম্য করে
এখানে জ্ঞানের তিনটি পর্যায় দেখানো হয়েছে।
একসময় আমরা ও সুন্দরবন দিবস পালন করব
আপনাদের যদি এই পোস্টটি ভাললাগে তবে জানাবেন । আরো কিছু ছবি এখনো বাকি আছে যেগুলো এখানে দেয়া হয় নি। আপানাদের ভাললাগার উপর নির্ভর করছে সেগুলো পোস্ট আকারে দিব কিনা।
তথ্যসূত্রঃ অনেক বেশি লিংক থেকে এই ছবি গুলো নেয়া হয়েছে। যেমন: ফেসবুক, প্রিন্টারেস্ট, গুগুল ইমজ সার্চ ইত্যাদি। তাই সুনির্দিষ্ট কোন লিংক আমি দিতে পারছি না।
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৫:৩৫