মাঝে মাঝে পত্রিকা গুলোতে কিছু লেখা পড়লে ভালো লাগে । দেশের সংবাদ ছাড়াও বিভিন্ন বিনোদন মুলক খবরা
খবরও পড়া যায় ।যেমন এইযে একটি সংবাদ পড়লাম ।শ্রী মেহান্দিপুর বালাজি রাজস্থানের দুষা জেলার এক প্রাচীন মন্দির আছে যা সেখানকার লোকমুখে খুব জনপ্রিয় এবং ভূত ঝাড়ানোর মন্দির নামেও পড়িচিত । সেখানে প্রতিদিন হাজারে হাজারে মানুষ আসে শুধু মাত্র ভূত ঝাড়াতে।
সেখানকার মানুষের ধর্মীয় বিশ্বাস এতটাই যে সেই মন্দিরের শক্তি নিরশ্বরবাদীরাও সেখানে গেলে নাকি ঈশ্বরবাদী হয়ে যান। সেই মন্দিরে বীর হনুমানের পুজো করা হয়। মন্দিরের পূজারিরা বলেছেন ভগবান হনুমান প্রেতাত্মার রাজা। ভগবান ভৈরবও সেই মন্দিরে পূজিত হন। শ্রী মেহান্দিপুর বালাজি মন্দিরে হনুমানের যে মূর্তি রয়েছে সেটি প্রায় ১০০০ বছর আগের প্রাচীন মূর্তি। তবে মন্দিরটির বিংশ শতকেই নির্মান করা হয়েছে। দুষা জেলার মানুষেরা মনে করেন সেই মন্দিরে ঈশ্বরের দান রয়েছে আত্মা, কালা জাদুর শক্তিও সেই মন্দিরে আছে।
সেই মন্দিরে ঈশ্বরের নিবেদনে কোনও ফুল দেওয়া হয়না। কালো রঙের গোলাকৃতির প্রসাদের প্রচলন রয়েছে সেই মন্দিরে। সেই মন্দিরের ভিতর সব সময়ই মন্ত্রপাঠ হয় ও ঘণ্টা ধ্বনি বাজতেই থাকে। ভূতে বিশ্বাসী না হলেও সেই মন্দিরে প্রবেশের আগে ভূতের ভাবনাই নাকি আগে মনে ও মাথায় আসে বলে ।
তথ্যসূত্রঃ ইন্টারনেট।
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা মে, ২০১৬ দুপুর ১২:৩০