১৬ জুলাই ঢাকার সাইন্স ল্যাব এ নিহত হন সবুজ আলী। সে ঢাকা কলেজে পরিসংখান বিভাগে পড়ত। তাঁর পরিবারকে চাপ দিয়ে বলতে বলা হয়েছিল সবুজ ছাত্র লীগ করতো! তখন তার ভাই মিনতি করে বলেছিল ভাই; "লাশ নিয়ে রাজনীতি করেন না ভাই, আমি লাশ নিয়ে যাই।"
নীলফামারীর সবুজ, ঢাকা কলেজে পড়ার পাশাপাশি রিকশা চালিয়ে পরিবারের আর্থিক সাহায্য করত। তাঁর পরিবার এখন হত্যা মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে।
একটি ঐতিহাসিক রাজনৈতিক দল নীতি নৈতিকতার কতটুকু স্খলন হলে এমন জঘন্য কাজ করতে পারে? এই তোদের মুক্তি যুদ্ধের আদর্শ? এই তোদের বঙ্গবন্ধুর আদর্শ? ছিঃ! তোদেরও তো পরিবার আছে! তোরাও তো রক্ত মাংসের তৈরি!
জানাজার সময় ভাইয়ের লাশ নিয়ে রাজনীতি না করার অনুরোধ করলেও সবুজের ভাইয়ের কথা শোনেনি আওয়ামীলীগ! সবুজকে ছাত্রলীগ বানিয়ে তাঁর জানাজা পড়িয়ে তাঁর লাশের সাথে সর্বোচ্চ জুলুম করেছে আওয়ামীলীগ। এমন পৈশাচিক কর্মকাণ্ড পৃথিবীতে অন্য কোথাও হয়েছে কিনা সন্দেহ আছে। তবে এটা বাংলাদেশ সহ পৃথিবীতে স্বৈরাচারী খুনি আওয়ামীলীগের অন্যতম আরেকটি কালো অধ্যায়!
এখনও যেসব আফসোসলীগ, কন্সপিরেন্সি লীগ এবং গুজবলীগ ছাত্র-জনতার খুনি স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে মহান বিজয়কে কলঙ্ক লেপনের জন্য ষড়যন্ত্র করছে। তাদের অ্যাস সুন অ্যাস পসিবল আইনের আওতায় আনা উচিত। এরা দেশদ্রোহী ছড়া অন্য কিছুই না। কুলাঙ্গার!
থু তোদের মুখের ওপর! থু! তোরা নিজেদের মানুষ বলে পরিচয় দেয়া বন্ধ কর।
নিউজ লিঙ্ক
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৫