যে ছ্যাকা খায় সেই কবি হয়। এটা আমার কথা না,
অনেকের মুখেই শুনি, যখন ৫ম ক্লাশে পড়ি
তখনি এর প্রমান হাতে কলমে উপলব্ধি করছিলাম।
আসলে তখন ছ্যাকা মানে কি বুঝতামনা,
তবে সেমিষ্টার পরীক্ষার খাতায় উত্তর এর বদলে
লিখেছিলাম একটা শুবিসাল কবিতা।
যারজন্য আমাকে পেতে হইছিল প্রিন্সিপাল
আঙ্কেলের অনাকাংখিত নোবেল।
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ মাত্র ১৫ বছর বয়স ছ্যাকা
খাইয়া কবিতা লিখতে আরম্ভ করছিলেন।
এবং ১৯১৩ সালে তিনি বাংলা সাহিত্যে
নোবেল পেয়েছিলেন, যা আমি একদিনেই
অর্জন করিয়াছি, এর চাইতে বেশি আর কি হতে পারে!
এরপরে আরো লিখছি, কাউরে দেখায়নাই।
এখন কিন্তু কবিতা তেমন একটা লিখা হয়না।
কারন এখন জীবনটা গল্পের দিকে মোড় নিছে,
কবিতা লিখার সময় কই??
আচ্ছা মানুষের কল্পনা কি খালি তার
প্রেমিক বা প্রেমিকাকে নিয়ে হয়!
আসলে না, আমার কল্পনা আমার মতই
ফাজিল টাইপের। কারন রোমিয়ো ভাইয়াগো
মতন এই ভাইয়াটার কোন ভাবি নাই,
অর্থাৎ কোন প্রেমীকা নাই|
হয়তোবা আমার অভাবটা বুঝতে পেরেই
আর্টসেলের লিংকন দা গানটি গেয়েছিলেন……
"তোমরা কেউ কি দিতে পারো প্রেমিকার ভালোবাসা,
দেবে কি কেউ জীবনে উষ্ণতার সত্য আশা !!"
গানটা সত্তিই চমৎকার,
তবে প্রেমিকার কাছ থেকে পল্টি খাওয়ার পর পোলাপাইন
কোন গানটা বেশি শোনে আমার তেমন ধারনা নাই।
রোমিও ভাইয়ারা, আমার কথাই কি মাইন্ড খায়ছেন?
আরে ভাইয়া..,
এখানে মাইন্ড করার কি আছে!
ছ্যাকা খইয়া রোমীও হইছো…
এটাই ঠিকাছে ||
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে মে, ২০১৬ রাত ২:২৩