নিউইয়র্কে হ্যারিকেন : হ্যারিকেন স্যান্ডি নজিরবিহীন প্রচণ্ডতা নিয়ে নিউইয়র্ক ও নিউজার্সির ওপর আঘাত হানবে বলে পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে এবং পূর্বাঞ্চলীয় ৩টি স্টেট নিউইয়র্ক, নিউজার্সি ও কানেকটিকাটে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়। প্রাথমিকভাবে এসব স্টেটে পাবলিক স্কুলগুলোতে ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। নিউইয়র্ক সিটির সাবওয়ে ও বাস সার্ভিস বন্ধ করে দেয়া হয়েছে এবং হ্যারিকেন-পরবর্তী উদ্ধারকাজের জন্য সেনাবাহিনীকে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। নিউইয়র্ক অতীতে বেশ ক’টি বড় ধরনের হ্যারিকেন মোকাবিলা করেছে। সেগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল ১৮২১ সালে ‘নিউফক ও নিউ ইংল্যান্ড হ্যারিকেন’ আটলান্টিকের ঢেউ ১৩ ফুট উঁচু হয়ে ম্যানহাটনের ক্যানাল স্ট্রিট ও আশপাশের এলাকা প্লাবিত করেছিল। বেশ কিছুসংখ্যক লোক নিহত হয়েছিল তখন। ১৯৩৮ সালে ‘ইয়াংকি হ্যারিকেনে’র কারণে নিউইয়র্ক স্টেটে ৬০ জন নিহত হয়। ইস্ট রিভার উপচে শহরের নানা এলাকায় পানি প্রবেশ করে এবং বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ১৯৫৪ সালের হ্যারিকেন ক্যারল ও এডনা, ১৯৮৫ সালে হ্যারিকেন গ্লোরিয়া, ১৯৯৯ সালে হ্যারিকেন ফ্লয়েড এবং ২০১১ সালে হ্যারিকেন আইরিনে নিউইয়র্কের ব্যাপক ক্ষতি হয়। বিশ্বের কোনো দেশ যেহেতু তাদের জন্যে হুমকী নয় এবং ইচ্ছে করলেই কেউ কিছু করতে পারে না। সব মুসলিম দেশগুলি শুধুই চেয়ে চেয়ে দেখে তাদের তান্ডব লিলা । নির্বিচারে তারা মুসলমানদের হত্যা করছে অথচ কেউ কোনো প্রতিবাদ করতে পারেনি। প্রকৃতির প্রতিবাদে আজ যুক্তরাষ্ট্র অসহায় ।হারিকেন স্যান্ডির কাছে অসহায়ভাবে আত্নসমার্পণ করলো যুক্তরাষ্ট্র। সবচেয়ে প্রবল ক্ষমতাধর দেশ যুক্তরাষ্ট্র প্রকৃতির কাছে যে কত অসহায়, তা বারবার প্রমাণিত হয়েছে। প্রতি বছর ঘটে যাওয়া প্রাকৃতিক দুর্যোগে জানমালের ক্ষতির ঘটনা ঘটে চলেছে। দুর্যোগের ঘনঘটা শুরু হওয়ার আগেই আশঙ্কাকবলিত এলাকা থেকে লোকজন অপসারণ করার কারণে অনেক দুর্যোগে জীবনহানির ঘটনা হ্রাস পেলেও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বিপুল। যুক্তরাষ্ট্রে হ্যারিকেনের আঘাত সাংবৎসরিক ব্যাপার হলেও গত ১০০ বছরে বয়ে যাওয়া বেশ কয়েকটি হ্যারিকেনে প্রাণহানির সংখ্যা উল্লেখযোগ্য।
নিউইয়র্কে হ্যারিকেন : হ্যারিকেন স্যান্ডি নজিরবিহীন প্রচণ্ডতা নিয়ে নিউইয়র্ক ও নিউজার্সির ওপর আঘাত হানবে বলে পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে এবং পূর্বাঞ্চলীয় ৩টি স্টেট নিউইয়র্ক, নিউজার্সি ও কানেকটিকাটে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়। প্রাথমিকভাবে এসব স্টেটে পাবলিক স্কুলগুলোতে ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। নিউইয়র্ক সিটির সাবওয়ে ও বাস সার্ভিস বন্ধ করে দেয়া হয়েছে এবং হ্যারিকেন-পরবর্তী উদ্ধারকাজের জন্য সেনাবাহিনীকে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। নিউইয়র্ক অতীতে বেশ ক’টি বড় ধরনের হ্যারিকেন মোকাবিলা করেছে। সেগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল ১৮২১ সালে ‘নিউফক ও নিউ ইংল্যান্ড হ্যারিকেন’ আটলান্টিকের ঢেউ ১৩ ফুট উঁচু হয়ে ম্যানহাটনের ক্যানাল স্ট্রিট ও আশপাশের এলাকা প্লাবিত করেছিল। বেশ কিছুসংখ্যক লোক নিহত হয়েছিল তখন। ১৯৩৮ সালে ‘ইয়াংকি হ্যারিকেনে’র কারণে নিউইয়র্ক স্টেটে ৬০ জন নিহত হয়। ইস্ট রিভার উপচে শহরের নানা এলাকায় পানি প্রবেশ করে এবং বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ১৯৫৪ সালের হ্যারিকেন ক্যারল ও এডনা, ১৯৮৫ সালে হ্যারিকেন গ্লোরিয়া, ১৯৯৯ সালে হ্যারিকেন ফ্লয়েড এবং ২০১১ সালে হ্যারিকেন আইরিনে নিউইয়র্কের ব্যাপক ক্ষতি হয়। বিশ্বের কোনো দেশ যেহেতু তাদের জন্যে হুমকী নয় এবং ইচ্ছে করলেই কেউ কিছু করতে পারে না। সব মুসলিম দেশগুলি শুধুই চেয়ে চেয়ে দেখে তাদের তান্ডব লিলা । নির্বিচারে তারা মুসলমানদের হত্যা করছে অথচ কেউ কোনো প্রতিবাদ করতে পারেনি। প্রকৃতির প্রতিবাদে আজ যুক্তরাষ্ট্র অসহায় ।
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:০৯