যে ধর্ষক, সেতো আমাকে ঘৃণা করে চক্ষু মুদে
মনে মনে রশিতে গিরা দিয়ে বানায় আমার ফাঁস
মানুষতো পিঁপড়ের মতো কখনোই হবে না ক্ষুদে
প্রকৃত মানুষই কামড় বসায়, না-হয়ে দাস৷
যে দস্যু সেতো মটকাতে চাইবে পাঁজরের হাড়
তীক্ষ্ণ চোখে দেখবে পেঁচা, ভেদ করে অন্ধকার
মানুষ অন্ধ নয়, মৃত্যুর গলা তার ধরতে জানা
তারা প্রভেদ করে রক্ত আর রক্তিম বেদানা৷
যে মৌলবাদি-জঙ্গি, ধর্মের চিহ্ন ভরা বুক
আমাকে ঘৃণা করবেই ওই প্রতারক উজবুক
মানুষ একা হতে পারে, একা হতে পারে না প্রগতি
মগজ শূন্য হলে, তার দায় নেয় না প্রকৃতি৷
তোমাদের সন্মুখে কখনো দাঁড়াবো না নতজানু
তুমি জানো না, কতো শক্তি গোপনে রাখে পরমাণু
সব নদীর কিনারে, দেখেছি অপরাভব জীবন
ঘৃণার স্রোতে অবজ্ঞা করি দস্যুর মুক্তিপণ৷
ধর্ষক, খুনি, দস্যুদের গ্রাস করুক শামুক
পিতার শুক্রাশয়ে ফিরে যাক যত আছে কামুক
জনকের জননাঙ্গ দিয়ে কমোডে হোক স্খলিত
ঠৌঁটে চুমু দেয়ার আগেই হোক নষ্ট গলিত৷