সুস্থ থাকার ২০ সূত্র......সুস্থ থাকার ২০ সূত্র......সুস্থ থাকার ২০ সূত্র.....সুস্থ থাকার ২০ সূত্র
অনেক দিন গ্রামের বাড়িতে ছিলাম প্রায় ১ সপ্তাহের মত, ভেবেছিলাম আমার পোষ্ট বুঝি ব্লগে প্রকাশ হবে না, বাড়ি থেকে আসার পর মনটা খারাপ হয়ে গেল বন্ধুদের জন্যে কোন কিছু না করতে পেরে, তাই পুরানো কালেকশন থেকে শেয়ার করার চেষ্টা করলাম। কেমন হয়েছে জানাবেন। আমার কাছে অনেক হেল্থ টিপস আছে আপনাদের ভাল লাগলে আমি একে একে পোষ্ট করব.... যেমন আজকে.. সুস্থ থাকার ২০ সূত্র
একেবারে ফিট থাকতে গেলে কিছু নিয়ম-কানুন মেনে চলতে হবে। সুস্থ শরীর তার সঙ্গে শান্তিময় জীবন লাভ করতে কে না চায়। কিন্তু বিশৃঙ্খলার আড়ালে জীবনটাই এলোমেলো হয়ে যায়। থাকে না শান্তি, থাকে না স্ব্বস্তি। সুস্থ থাকার কিছু সূত্র আছে। সেগুলো কী তা জেনে নিই।
—প্রতিদিন খুব সকালে ঘুম থেকে ওঠে দুই অথবা তিন কি.মি.হাঁটুন। এরপর গোসল করে প্রার্থনা করুন। এতে মন এবং প্রাণ সতেজ থাকবে।
—সব সময় সোজা হয়ে বসুন।
—যখনই খাবার খাবেন তখন ভালো করে চিবিয়ে খাবার গ্রহণ করুন। এতে পাচন ক্রিয়া ঠিক থাকবে।
—মোটা হওয়ার প্রধান কারণ হলো তৈলাক্ত এবং মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়া। তাই এ ধরনের খাবার খুব কম খান।
—সম্ভব হলে সপ্তাহে একদিন উপোস করে শরীরে খাবারের সমতা বজায় রাখুন।
—গাড়ি থাকলেও খুব বেশি গাড়ি চালাবেন না। বেশিরভাগ সময় হেঁটেই কাজ সারুন। এতে পায়ের মাংসপেশীর ব্যায়াম হবে। আপনি দীর্ঘদিন সুস্থ থাকতে পারবেন।
—বেশি পরিমাণে সবুজ শাক-সবজি আর ফলমূল খান।
—ঘরের সব কাজ নিজে করারই চেষ্টা করুন।
—ব্যস্ত থাকাটা শরীর ও মন—দুয়ের পক্ষে ভালো। তাই কাজে যতটা সম্ভব ব্যস্ত থাকুন।
—আপনার রুচি ও ব্যক্তিত্ব অনুয়ায়ী পোশাক পরিধান করুন।
—শরীরের নিয়মিত যত্ন নিন। শরীরের সৌন্দর্য বজায় রাখুন।
—গরমের দিন রাতে শোয়ার আগে গোসল করুন, এতে ঘুম ভালো হবে।
—রাতে শোয়ার আগে ঢিলেঢালা পোশাক পরুন। শরীরের প্রত্যেকটা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ রোম ছিদ্রের মধ্য দিয়ে শ্বসন প্রক্রিয়া চালায়। সে কারণে শোয়ার আগে ঢিলেঢালা পোশাক পরে ঘুমানো উচিত।
—চুলের প্রতি বিশেষ খেয়াল রাখুন। কারণ চুল হলো সৌন্দর্যের অঙ্গ। সম্ভব হলে সপ্তাহে একদিন হার্বাল শ্যাম্প দিয়ে মাথা ধৌত করুন।
—প্রতিদিন অন্তত ১০ মিনিট ধ্যান করুন। এতে মানসিক শান্তি পাবেন। তার ওপর মনের জোরও বাড়বে।
—ক্রোধ থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে চলুন।
—কথার উপরে সংযম রাখুন। আপনার কথায় কেউ যেন মানসিক দুঃখ না পায়। সেটা মাথায় রেখে কথা বলুন।
—রাতে শোয়ার সময় মনে কোনো চিন্তা রাখবেন না। সুস্ব্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য গভীর ঘুম অত্যন্ত জরুরি।
—পেশাগত কোনো সমস্যা থাকলে সে সমস্যাকে না জিইয়ে রেখে তা মেটানোর চেষ্টা করুন।