প্রকৃতপক্ষে দেশের সবকিছূর দাম বৃদ্ধি পেলেও গ্রামে পারিবারিক আয়ে কোন উন্নতি হয়নি। ফলে ক্রয় ক্ষমতা কমে আসছে।
একই সময়ে শহরে পরিবার প্রতি গড় মাসিক আয় প্রায় সাড়ে ১০ হাজার টাকা থেকে ৬ হাজার টাকা বৃদ্ধি পেয়ে সাড়ে ১৬ হাজার টাকা হযেছে। এই আয় থেকে খাদ্যপানীয় বাবদ মাসে ৮ হাজার টাকা এবং ছেলেমেযেদের শিক্ষার জন্য ১ হাজার ৪ শত টাকা ব্যয় হয়।
অন্যদিকে গ্রামে পরিবার পিছু খাদ্যপানীয় বাবদ ৫ হাজার ৭ শত টাকা এবং ছেলেমেযেদের শিক্ষার জন্য ৪ শত টাকা ব্যয় হয়। চিকিৎসা, কাপড়চোপড় বাবদও গ্রামে পরিবার পিছু শহরের তুলনায় খরচের পরিমাণ অর্ধেক থেকে এক-তৃতীয়াংশ কম।
বিস্তারিত পড়ুন
|আয় কম তাই খায় কম - কিউ আর ইসলাম লিংক
সপ্তাহ খানিক আগের একটা নিউজ
ভাতের ওপর নির্ভরতাই অপুষ্টি বাড়াচ্ছে
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মূল্যস্ফিতি যোগ করলে গত ২৫ বছরে দেশে চালের দাম কমেছে। বেড়েছে সব ধরনের পুষ্টিকর খাবারের দাম। পুষ্টিকর খাবারের দাম দারিদ্র্যসীমার নিচে থাকা বিপুলসংখ্যক মানুষের ক্রয়সীমার বাইরে চলে যাচ্ছে। এ কারণে দরিদ্ররা ভাতের ওপর বেশি নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে।
গত ২১ জুন রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টারে অনুষ্ঠিত ‘বাংলাদেশের পুষ্টি গবেষণা: ইফপ্রির ভূমিকা’ শীর্ষক সেমিনারে তাঁরা এ কথা বলেন। যুক্তরাষ্ট্র সরকারের বৈদেশিক উন্নয়ন সংস্থা ইউএসএইড, আন্তর্জাতিক খাদ্যনীতি গবেষণা ইনস্টিটিউট (ইফপ্রি) ও ব্র্যাক যৌথভাবে এই সেমিনারের আয়োজন করে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, ভাতকে খাদ্যশক্তির একমাত্র উৎস হিসেবে বেছে নেওয়ার কারণে দরিদ্র মানুষের অপুষ্টি বাড়ছে।
সেমিনারে ইফপ্রির পুষ্টি বিভাগের পরিচালক মেরি রুয়েল বাংলাদেশসহ পৃথিবীর অন্যান্য দেশে ইফপ্রির কাজ সম্পর্কে ধারণা দেন। তিনি বলেন, স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশের কৃষি উৎপাদন ও খাদ্য নিরাপত্তা পরিস্থিতির বেশ উন্নতি হয়েছে। তবে পুষ্টি খাতে আরও উন্নতি করতে হবে।
ইফপ্রির বাংলাদেশের প্রধান আখতার আহমেদ বলেন, একসময় দেশে পুষ্টির প্রধান উৎস ছিল মাছ। মাছের দাম বেড়েছে সবচেয়ে বেশি। সবজি, দুধ থেকে শুরু করে সব ধরনের পুষ্টিকর খাবারের দাম উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বেড়েছে।
প্রশ্ন-১
এই গ্রামবাসীর এই গরীবদের রিজিক কে লেখে? কেন এমনভাবে লেখে?
প্রশ্ন-২
এই মানুষগুলির জন্য আমি আপনি সে কেউ কী ভাবি?
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:৫৭