সোনালী ব্যাংক কর্পোরেট শাখা থেকে পাওয়া উপহার।
বছরের প্রথম দিনটা আমার দারুন শুরু হয়েছে। প্রথম ব্যাংকে গেলাম অফিসে আসার সময়। গেটে ওয়েট করছি । ভিতরে দেখি বেলুন, ফুল, মিষ্টি আর চকলেট দিয়ে ব্যাংক কর্মীরা ২০২৩ সাল উৎযাপন করছে। তাদের সাথে শরিক হওয়ার জন্য ওয়েটরত কাস্টমাদের ডাকা হলো। প্রথম ১০ জনকে একটি মিষ্টি, চকলেট ও ফুল দিয়ে নতুন বছরের শুভেচ্ছা বিনিময় করা হলো।
আমি ছিলাম সেই ভাগ্যবানদের মধ্যে ৪র্থ।
অফিসে ফিরতে ফিরতে একটা মনের গোপন বাসানাও পূরণ হলো। একজন বৃদ্ধ যিনি বয়সের ভাড়ে নুয়ে পড়েছেন কিন্তু দখেলে বুঝা যায়না তিনি ভিক্ষা করেন। আমি দুয়েকদিন দেখেছি কিন্তু বুঝতে না পারায় সাহায্য করিনি। কিন্তু আমার ভুল ভেঙ্গেছে একদিন গাড়িতে করে যাওয়ার সময় একটি রাস্তার পাশে মসজিদের সামনে ওনাকে দেখেছি অন্য ভিক্ষুকদের সাথে বসে আছে।
আজ অফিসে ঢুকার ঠিক আগে ওনি লাঠিতে ভর করে আমাকে ক্রস করছিলেন। ওনাকে ডেকে হাতে কিছু টাকা তুলে দিলাম। মনে মনে অনেক দিন খুজছিলাম। যাক বছরের প্রথম দিন মনের সুপ্ত বাসনা পূরণ হলো।
হাতে তৈরী নাস্তা- ক্রেডিট আমার স্ত্রীর আর ছবি ক্রেডিট আমার নিজের।
মেয়ের জন্য কেক। দুই রকম যখন যেটা চায়। এক ডিলে দুই পাখি মারার মত।
শীতে মুড়ির মোয়া আমার বেশ পছন্দের।
মচমচে খাজের পিঠা।
সবজি রোল। আমার মেয়ে কেন যেন খায়না।
পুডিং। কন্যা ও কন্যার মায়ের পছন্দ। আমার তেমন ভাললাগেনা।
মেয়ের চাহিদা মাফিক কেক।
ফ্রেঞ্জ ফ্রাই। সবাই খাই।