ডোডো পাখি সম্পর্কে প্রথম জানি হাইস্কুলের ইংরেজী পাঠ্য বইয়ে, ঠিক কোন ক্লাশে থাকতে পড়েছি এখন আর তা মনে পড়ছেনা। ব্লগে এই শব্দটার প্রচলন করেন ব্লগার চাঁদগাজী সাহেব। এটি ওনার পছন্দের কোন শব্দ কিনা জানি না। কিন্তু কাউকে তুচ্ছ, তাচ্ছিল্য কিংবা অপমানার্থে এই ডোডো শব্দটি ব্যবহৃত হচ্ছে ব্যপক ভাবে এবং তা করছেন কেবল উনি নিজেই।
মরিশাস দ্বীপেই মূলত এই নিরীহ পাখিটির বসবাস ছিল। মুরগীর চেয়ে আকারে বড় ছিল এই পাখি। কিন্তু দ্বীপটিতে মানুষ পৌঁছানোর পর এক শতকের কম সময়ের মধ্যে এই পাখির বিলুপ্তি ঘটে। এর মাংস মুরগীর মাংসের চেয়েে বেশি স্বাদের ছিলনা তার পরেও মানুষের ক্রমাগত শিকারের কারণেই ও উড়তে না পারার জন্যই বিলুপ্তি হয়ে যায় পৃথিবী থেকে ডোডো পাখি। ১৬৬২ সালে সর্বশেষ দেখা মেলে ডোডো পাখির।
উদাহরণ- চাঁদগাজী সাহেবের ডোডো শব্দের ব্যবহার :
১।
আমার কিছু পোষ্ট অন্যেরা বিভিন্ন অনলাইন ফনলাইন গার্বেজগুলোতে প্রকাশ করছে; ইডিয়টগুলো আমাকে না জানিয়ে এগুলো করে বেড়াচ্ছে; আমি নিজেও ২ যায়গায় দেখেছি; শুধু ১ জন আমার অনুমতি নিয়েছিলো; বাংগালী শিক্ষিত হতে পারলো না কোনদিন, ডোডোগুলো!
২। আপনি বেশি বোঝেন। আপনি পিগমী, ডোডো।
খুঁজলে এরকম আরও অনেক পাওয়া যাবে।
ছবি কৃতজ্ঞতা-গুগল।
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৬