আসলে ঈমান রুহে কুরআন মগজেদিন /হাস্তে হুব্বে রাহমাতুল্লিল
আলামিন ।
অর্থ ঈমানের সার , কুরানের জান , দিনের মগজ , সেই যিনি
সমস্ত জগতের রহমত হযরত মোহাম্মাদ মস্তুফা সাল্লাল্লাহু আলায়হেওয়াচ্ছাল্লাম ।
তিনি আল্লাহর দুস্ত /হাবিব / মাহবুব / মাহমুদ
আল্লাহর যেমন অসংখ্য নাম
মোহাম্মদ সা এর তেমনি অসংখ্য নাম
যখন আল্লাই আল্লাহ আর কিছুই নাই তখনি আল্লাহর নিকট হাজির
মুহাম্মদ সা
আল্লাহ নিজে তার নাম ডাকতে পারেনা তাই সৃষ্টি করলেন মুহাম্মদ
,মুহাম্মদ হইয়া ডা ক দিলেন আল্লাহ
দুইয়ে মিলে কলমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাছুলুল্লাহ
কোরআন ইন্নাল্লাহা অয়ামালাইকাতাহু ...............। সুরা
সুরা আযহাব আয়াত ৫৬ ।
আল্লাহ পাক বলেন আমি এবং আমার অসংখ্য ফেরেস্তাগন কে
নিয়ে দরুদ ওছালাম ভেজি হাবিবের উপর হে ইমানদার গন
তোমরাও বেশি বেশি দরূদ অ ছালাম ভেজ ।
আল্লাহর হুকুম ফরয , যেমন নামায ,রোযা , হজ ,যাকাত , এবং
ছহি কালমা পাট ।
আল্লাহ কোণ এবাদতেই করেন না অথচ নবী পাক সা এর উপর
দরুদ ভেজেন ।
আদম আ বেহেস্ত হইতে দুনিয়ায় এলে শয়তানের ধুকাবাজি থেকে
আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা চান , আদম ও হাওয়া আ নবিজীর
নাম নেন এবং তার দোহাই দিয়ে খোদার দরবারে সিজদায় লুটালে
আল্লাহ তাদের দোয়া কবুল করেন ।
এত এব হে মুমিন গন বিভ্রান্তি ও ধুকাবাজ শয়তান হইতে সাব দান ।
আমরা কোরআন ও হাদিসের আলোকে মোদের জীবন গড়ি
ঈমানি চেতনায় ইসলামের নিশান ওরাই সত্যর প্রদিপ তুলে ধরি ।
আমরা নিজেরা শিখি অন্যকেও প্রভাবিত করি ,যারা সহজে বুঝেনা
বার বার বুঝাই কিন্তু আল্লাহ যুলুম কারিকে পছন্দ করেন না ।
সত্য মুক্তি দেয় মিথ্যা ধংশ করে , আল হাদিস
যারা ধরয্য ধারন করে অতপর আমাকে ডাকে তাদের জন্য রয়েছে
সম্মান জনক জিবিকা , আল কোরআন ।