আদম হাওয়া আ বিচলিত হলেন ।শয়তান আবারও মানুষের বেশ
ধরে শিশু কবিছ পুত্রকে সয়ং আদম ও হাওয়া আ এর নিকট সোপর্দ করলেন ।
আদম হাওয়া শিশু সন্তানের মায়ায় সব ভুলতে লাগলেন । আল্লাহর
পক্ষ থেকে গাইবি আওয়াজ এল হে আদম সাবধান এ নিশ্চয়
শয়তানের কাজ , ঈমানকে হেফাজত কর শয়তানের পুত্রকে
আগুনে ফেলে ছাই করে সাগরে নিক্ষেপ কর ।
আদম আ তাই করলেন ।
বহুদিন পর শয়তান বিবি হাওয়া আ এর বেশ ধরে আদম আ এর
কুলে শয়তানের বাচ্ছা কবিছ কে দিয়ে এল ।
আবার আদম হাওয়া আ শয়তানের ধুকায় পরল বেশ কিছুদিন
লালন পালনের পর আল্লাহ সাবধান করলেন হে আদম হাওয়া
আমি তোমাদের ছাড়া আর কোন মানুষ পয়দা করি নাই নিশ্চয়
তোমরা ক্ষতিগ্রস্থ ।
এমন এক জায়গায় লুকাও যেখান থেকে শয়তান তার কবিছ
বাচ্ছাকে আর একত্র করে তোমাদের ধুকা দিতে না পারে ।
আদম হাওয়া আ কেটে রেধে খেয়ে ফেললেন ।
সেই থেকে কবিছ আত্তা প্রত্যক টা আদম সন্তানের ভিতরে ঝানু
গেঁড়ে বসে আছে ।
আল্লাহ বলেন হে আদম বেশি বেশি জিকির কর তওবা কর অতপর আমাকে ডাক শয়তানের কাচালত নষ্ট হয়ে হৃদয়ে
ঈমানের নুর পয়দা হবে এবং তারাই জান্নাতি ।
এজন্য কামেল মুর্শিদের নিকট তওবা করা ফরজ ।