বাদুর চিনেন নি বাদুর
হু চিনমুনা কেন / কি বিষয় ।
কত হেইডা কেডায় বানাইল । কেন আল্লাহ । অয়নাই
অয়নাই তাইলে তুই কি কইতাছস আরেকজন সৃষ্টি কর্তা আছে ।
মোটেও না । আসল কথা অইল মুসা আ বুঝলে আল্লাহর সাথে
টেটনামি করে কইল তুমি যদি সব নিমিষেই সৃষ্টি করতে জান , আমি মুসা ও তোমার চাইতে কম কিসে অনুমতি দাও একটা
জীব বানিয়ে দেখাই ।
আল্লাহু মনে হয় নিরবে খুব হাসলেন ।
মাটি পানি নির্বাচন করতে ৭ দিন লাগল । শুকাতে আরও ৭ দিন ।
আকৃতি বানালেন ৭ দিনে । এবার রং ছুরত সাজগুজ দিলেন লাগল
আরও ৭ দিন ।
খুশিতে একটা চিৎকার দিলেন যে আশেপাশে ছিল যত জীব জানোয়ার অধিকাংশই হার্ট ফিল করে পড়ে রইল । আল্লাহ তাকে
ডেকে বললে হে মুসা তোমার চিৎকারে অনেক জীবের প্রাণবায়ু
খাঁচা ভেঙ্গে পালাবার পথ পাচ্ছেনা । তুমি দু একটার জান ফিরিয়ে
দাও ।
ওগো আমার প্রভু আমি সব পারব কিন্তু কারও জান ত দিতে পারবনা ।
আচ্ছা তাইলে আমার নিকট দয়া ভিক্ষা চাও ।
হে প্রভু আপনার মর্জি ।
আল্লাহর হুকুমে মুসা আ এর বানানো প্রাণীটির জান পয়দা হল
এবার মুসা আ খুশিতে লাফাতে লাফাতে বলল আমার প্রভু
শক্রিয়া ।
শক্রিয়া পরে আদায় কর দেখত তোমার বানানো জিনিসে কোন
ভুল আছে কিনা ।
কই না ত
আল্লাহ বলেন হে মুসা তোমার ভুল তুমি ধরবে কিভাবে , ভুল ধরব
আমি । দেখত সৃষ্টি জগতের বিচিত্রতায় তিল পরিমান ভুল কোঁথাও
পরিলক্ষিত হয় কিনা ।
মুসা আ লজ্জা বনত হলেন পাখিটির পায়খানার দরজা বানাতে তার
মনে ছিলনা । আল্লাহ তার ক্ষুত্রতি সমাধান দিলেন । পাখিটি যে দিক দিয়ে আহার করবে সেদিক দিয়েই মল ত্যাগ করবে ।
আমি কইলাম ভাই বাদুর বিষয়ের সৃষ্টি রহস্য জানলাম । কিন্তু
হটাত আপনার সে দৃষ্টান্ত মনে উদয় হল কেন >
উত্তেজিত হয়ে বললেন যারা বিনা বিচারে মানুষ কে খুন করে
তারা আসলে বাদুর এর মত । তারা খুন করে টেকার বিনিময়ে
আর যারা খুনি তারা খুন হয় আরেকজনের স্বার্থ উদ্ধার হয়ার জন্য । বড় জটিল কথা । আচ্ছা সাগর রুনি যে খুন অইল হেই বিষয়
কিছু জানতে পারলেন ।
না । তয় জানতে বেশি দেরি অইবনা । আল্লার কাম আল্লায় করব
মুগ কি । সেই বিচারক আমরা শুধু ফরিয়াদি ।
দুলাভাই বকবক কম অয়নাই চলেন বেড়াইয়া আসি
হু তাই চল , আরে দেখ শাহি কলাগাছে কি জানি ঝুইলা রয় ।
শাহি । দুলাভাই ফ্যান্টাসটিক এই সেই মুসা আ এর সৃষ্টি বাদুর
দেখ আবার উল্টা বায় জুইলা আছে ।
উল্টা বায় / গবেষক একটা