১। বাচ্চাকে সম্মান দিন যেন সেও অপরকে সম্মান দিতে শিখে।
২। তার মতামতের গুরুত্ব দিন, এতে ভবিষ্যতে আপনারই উপকার হবে।
৩। আপনি নিজে সময়ের কাজ সময়ে করুন, তাহলে বাচ্চার ও চলা-ফেরা, নাওয়া-খাওয়া ঠিক-ঠাক থাকবে।
৪। সময়ে-অসময়ে অযথা বাসায় কাউকে ডেকে এনে কিংবা ফোনে আড্ডা দিবেন না।
৫। অসময়ে টিভি চলাবেন না।
৬। বাচ্চাকে কারো সাথে তুলনা করে কিছু বলবেন না, তাহলে বাচ্চার কনফিডেন্স কমে যাবে।
৭। নিজের জন্য এবং বাচ্চার জন্য দুইটি আলাদা ডেইলি-রুটিন করুন এবং মেনে চলুন।
৮। বাচ্চার শখ-কে প্রাধান্য দিন, কে জানে এই শখটাই হয়তো তাকে একদিন বিখ্যাত করবে।
৯। ছোট বলে বাচ্চাকে সবার সামনে অপমান করবেন না।
১০। ছোটদের সামনে বড়দের সমালোচনা করবেন না।
১১। হিন্দি সিরিয়াল দেখা বন্ধ করুন, সংসারে নির্মল শান্তিতে বাচ্চা বড় হবে।
১২। বাচ্চার ছোট-ছোট অর্জনে তার প্রশংসা করুন এবং পুরুস্কার দিন।
১৩। ছুটির দিনে রুটিন ভাঙার মজা নিতে দিন, যেন অন্য সবগুলো দিন সে মনযোগী থাকে।
১৪। বাসায় একজন শাসন করলে আরেকজন আদর করবেন না, এতে বাচ্চা যেন বুঝতে পারে যা খারাপ তা সবার কাছেই খারাপ।
১৫। প্রতিদিন নতুন কিছু শিখান।
১৬। বাচ্চার মধ্যে সংসারের কাজে সহযোগী হওয়ার প্রবণতা তৈরি করুন।
১৭। উঁচু আওয়াজে কথা বলতে শিখাবেন না।
১৮। সম্ভব হলে ফজরের ওয়াক্তে উঠিয়ে দিন।
১৯। অসহায়ের সাথে ভালো ব্যবহারের শিক্ষা দিন।
২০। আজগুবি গল্প না শুনিয়ে বই পড়ে- পড়ে বাচ্চাকে নতুন-নতুন শিক্ষামূলক গল্প শুনান।
২১। বাচ্চাকে চিন্তা করতে শিখান, যেন কেউ কিছু করতে বললে ভেবে-চিন্তে করে।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০২