১/ অত্যধিক চিন্তাঃ গবেষণায় দেখা গেছে যে মানুষ গুলো প্রেমে পড়েছে এবং যাদের অবসেসিভ কম্পালসিভ ডিজঅর্ডার আছে তাদের সেরাটোনিনের লেভেল অনেক নিচে নেমে যায়। যার কারণে আপনি সারাক্ষণ কারণে অকারণে আপনার সঙ্গী কে নিয়ে ভাবতে থাকেন।
২/ নিদ্রাহীন রাতঃ এটা প্রায় সব প্রেম-প্রেমিকার একটি কমন সমস্যা।
৩/ সাইকো আচরনঃ ডোপামিন, এনআর এবং এড্রানালিন এর সাথে নিম্ন মাত্রার সেরাটোনিনের রাসায়নিক ক্রিয়ায় নিজেকে সামলানো অসম্ভব হয়ে পড়ে এবং বাস্তব চিন্তাধারা অবলুপ্ত হয়ে যায়।
৪/... যা প্রায়শ যাচাইযোগ্যঃ বিবর্তনীয় বিজ্ঞান জানাচ্ছে যে, আমরা প্রায়ই প্রতারণা প্রবণ। সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে সম্পর্কের ক্ষেত্রে ৫৪% পুরুষ এবং ৫৭% নারী প্রতারনার আশ্রয় নেয়।
৫/ যৌনতার প্রশ্নঃ প্রেমের সাথে সাথে যৌনতার প্রশ্নও অনিবার্যভাবে এসে যায়। গবেষণায় দেখা গেছে অত্যধিক প্রেমে মজে থাকা আপনার যৌন জীবনের জন্য উপকারি নয়।
৬/ ‘ওল্ড কাউ’ সিনড্রোমঃ এটা এক ধরণের সেক্সুয়াল ডিজঅর্ডার। যা আপনাকে ফ্যান্টাসিতে ভোগায়।
৭/ বিষাদময় সারপ্রাইজ গুচ্ছঃ অনেকসময় কিছু কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত চমক আসতেই পারে। এরকিছু আপনাকে বিষাদময় করে তোলে। যা আপনার ব্লাড প্রেসার বাড়িয়ে দেয় এবং অস্থিতিশীলতার সৃষ্টি করে।
৮/ সেপারেশনের ভয়
৯/ তীব্র নির্ভরশীলতা
১০/ ভয়ঙ্কর এডিকশন
১১/ ধবংসাত্মক প্রত্যাহার
১২/ পরশ্রীকাতরতা
১৩/ বিরক্ত হয়ে পড়া
১৪/ প্রচণ্ড আবেগি, প্রবল উন্মাদনা
১৫/ চিন্তার বিকালঙ্গতা
১৬/ অনিবার্য নিয়তি।
তাই প্রেমে পড়ার আগে দশবার ভাবুন। ভেবে দেখুন সিঙ্গেল জীবনের এত সুবিধা নিজ হাতে খুন করে এত এত ঝামেলার মাঝে নিজেকে জড়াতে চান কী না।
আর সম্পর্কে জড়াতে না পারার জন্য কখনো অবসাদে ভুগবেন না। তা তো আপনার জন্য শাপেবর!
তাছাড়া প্রেমের অনেক উপকারিতাও আছে। তা নিয়ে না হয় আরেকদিন ক্যাচাল পাড়া যাবে। আজকে উপভোগের দিন, যে যার মতো উপভোগ করুন।