জানিনা আমগো ভবিষ্যত কি.পেটের টানে টিপিনবক্সটা হাতে নিয়া দৌড়াইয়া বড় বড় দালানে উইঠা কামলা দেই.ঘরে বৃদ্ধা মা আছে অসুস্থ স্বামী আছে দুইটা পোলা মাইয়া আছে, এত গুলা পেটের চিৎকার আমারে বাধ্য করছে শ্রমিক হতে।ডাক্তার সাহেব আমারে চাইরা দেন, আমি রহিমা বেগম কোন এম.পি মন্ত্রীর বউ না যে এই হাসপাতালের বেডে শুইয়া শুইয়া আঙ্গুর, কমলা খামু। সামান্য মাথাই তো পাঠছে না? আমি যদি আজকে গার্মেন্টসে না যাই তবে এই মাসের একটা দিন পাঁচটা পেট অনাহারে ভূগবে।আচ্ছা চলি।
আচ্ছা আমার টিপিনবক্সটা কই? ও, ওটা তো রাস্তাই পইরা গেছে, থাক একদিন না খাইলে কিছু হইবোনা।
#অনেক_অনেক_শ্রদ্ধা_রইলো_এদের_সংগ্রামী_জীবনের_প্রতি।
বিঃদ্রঃ - মে দিবসে ফেসবুকে আমার আপনার দেওয়া একটা শুভেচ্ছার বানী রহিমা বেগমদের মত মানুষদের কানে আদৌ পৌছাবে কিনা কে জানে,তবে তাদের সংগ্রামী জীবনকে শ্রদ্ধা, এবং সহানুভূতির চোখে তাকালে তারা মনে হয় একটু উপকৃত হবে।
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা মে, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৬