ঘুষখোর দুভাবে ধরা যেতে পারে -
এক) ঘুষ গ্রহণের সময় গোয়েন্দা সহায়তায় হাতেনাতে।
দুই) সন্দেহভাজন ঘুষখোর বা তার পরিবারের সদস্যদের কারো জ্ঞাত আয় বহির্ভুত অর্থসম্পদ আছে কিনা তা খতিয়ে দেখে।
তাছাড়া, আপনার এলাকায় মাত্র বিশ-ত্রিশ হাজার টাকা মাসিক বেতনের কেউ কোটি টাকা দামের বাড়িঘর তৈরী করলে বা গাড়ি হাঁকিয়ে চললে তাও সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করতে পারেন।
শেখ হাসিনার পিয়ন বা ওবায়দুল কাদেরের ড্রাইভারের কাহিনী আপনারা নিশ্চয়ই শুনেছেন।