somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শুধু সিনেমা নয়, ভারত থেকে কিছু যোগ্য মন্ত্রী ও আমলাদেরও আমদানি করুন ঃ

২৬ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



সরকার বাংলাদেশে ভারতীয় চলচ্চিত্র আমদানি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে' এই খবরটি যখন শুনি তখন একজন চলচ্চিত্রের দর্শক ও ভক্ত হিসেবে কেমন লাগবে সেটা বুঝানোর ভাষা আমার জানা নেই । অনেক শুশিল আমাকে ফেসিবুকে প্রকাশ্য ও ইনবক্সে ম্যাসেজ পাঠিয়ে জানতে চায় এই ব্যাপারে আমি কিছু বলছি না কেন? আমি জানিনা তারা কি এটা আসলেই জানার জন্য বলছে না আমাকে খোঁচা দেয়ার জন্য বলছে ? শুধু এইটুকু বলতে পারি যে কারো মতো ছদ্মবেশি সুশীল আমি নই । আমি যা বলি শুরু থেকেই বলি, স্পষ্ট করে বলি ও বলেছি ।

বাংলা বাণিজ্যিক চলচ্চিত্রের প্রতি আমার যে গভীর মমতা, ভালোবাসা, শ্রদ্ধা তা আমি কোনদিন কাউকে বুঝাতে পারবো না । ফেইসবুকে ও ব্লগে যেদিন থেকে আমি নিয়মিত হয়েছি সেদিন থেকে বাংলা চলচ্চিত্রকে বর্তমান প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি ও আগামিতেও করবো । কোন কিছু পাওয়ার স্বার্থে নয় , আমার দেশের শিল্পটির প্রতি গভীর ভালবাসা থেকেই আমি আমার এই কাজ করছি ও করবো । ফেইসবুক ও ব্লগে বারবার দিনের পর দিন বলেছি প্লিজ বিদেশি ছবি বেশি শেয়ার না করে একটু আমাদের বাংলাদেশের সস্তা ছবিগুলোকে নিজেদের শিল্প ভেবে হলেও শেয়ার করুন । সবাইকে বাংলা চলচ্চিত্রকে ভালবাসতে শেখান । না, কেউ বুঝে না আমার সেই আর্তনাদ কেন? ভাগ্য ভালো যে আমার মতো আমার সমবয়সি দুজন মানুষ বিবাহিত ব্যাচেলর ও Sohel Rana ভাইকে পেয়েছি আমারই মত বাংলা ছবির ভক্ত । আমরা ৩টা মানুষ এই আধুনিক যুগে যেন এক খ্যাঁত বাংলাদেশি যারা বস্তাপচা বাংলা ছবির ভক্ত । ফেইসবুকে বাংলাদেশি মেম্বারদের ওয়ালে গেলে বিদেশি ছবি ও গানের লিঙ্ক শেয়ারের সংখ্যা দেখে বিশ্বাসই হয় না যে এরা বাংলাদেশি মানুষ । কেউ শুধু লিঙ্ক শেয়ার নয় স্ট্যাটাসও দেয় ' মুভি টাইম মার্ডার ২/ দাবাং/ জিস্ম ২' ইত্যাদি ইত্যাদি । অর্থাৎ হিন্দি ছবি দেখতে বসেছে তাও ঢাকঢোল পিটিয়ে সবাইকে না জানালে কি হয়? ভাবতে লজ্জা লাগে এরাই আবার নিজেদের বাংলাদেশের সুনাগরিক হিসেবে দাবী করে । এরা হলো সেই ভণ্ড একদিনের বাংলাদেশী যারা ১লা বৈশাখে পান্তা ভাত খাওয়াকে মনে করে সংস্কৃতি, আনন্দ উদযাপন করা ।পান্তা ভাত আমাদের কোন উৎসবের খাবার বা অংশ ছিল বলে আমি কোথাও পাইনি এবং জীবনে দেখিনি । পান্তা ভাত হলো আমাদের দেশের কৃষক শ্রমিকদের সকা যেখানে ইলিশ মাছ থাকা তো দূরের কথা কোন কোন সময় শুধু কাচামরিচ ও পেয়াজ দিয়ে পান্তাভাত খেয়ে কৃষক মাঠে চাষ করতে যেতো , শ্রমিক কাজে যেতো । পান্তা ভাত কেউ উৎসব আনন্দ করে খায় না । পান্তা ভাত খায় পেটের তাগিদে ক্ষুধা নিবারনের জন্য । অথচ নিম্ন ও মধ্যবিত্তে সেই পান্তাই আজ আমাদের শহরের আধুনিক শিক্ষিত সমাজের বৎসরে একদিনের আনন্দ উদযাপনের একটি অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে । এটা যে কত নির্মম রসিকতা তা বোঝার মন ঐ শ্রেণীর নেই । এরা এমনই মেকি বাংলাদেশী হতে ভালোবাসে । এই মেক ভাব ধর তাদের একটা ফ্যাশনও বলতে পারেন । এই শ্রেণীটার কাছেই আমাদের বাংলা বাণিজ্যিক ছবির কোন কদর নেই । এরা সব কিছুতেই বিদেশ কে প্রাধান্য দেয় যা তাদের একটি অভ্যাসও বলতে পারেন ।

ঐ 'পান্তা ইলিশ' সংস্কৃতির ধারক ও বাহকদের কাছেই আমাদের বাংলা বাণিজ্যিক চলচ্চিত্র চিরকাল 'সস্তা ও বস্তাপচা' ছবি হিসেবে পরিচিত এবং এরাই বাংলা ছবিকে রুচিহীন বলে ব্র্যান্ডিং করেছে । ফলে আমাদের বর্তমান কিশোর ,ততরুণরাও বাংলা ছবির প্রতি অনাগ্রহ দেখায় । কারন এই নতুনদের কাছে বাংলা বাণিজ্যিক ছবির কোন ইতিহাস জানা নেই, নেই কোন গুনিদের কাজের ধরন সম্পর্কে কোন তথ্য । নতুন প্রজন্ম জানে শুধু বিশেষ কোন দিনে পান্তা ইলিশ খাওয়া মানে বাঙালি হওয়া কিন্তু জানে না যে 'পান্তা ভাত' আমাদের কৃষক,শ্রমিক,মজুরদের নিত্যদিনের সঙ্গি । নতুন প্রজন্ম ইংলিশ মিডিয়ামে পড়তে গিয়ে ইংলিশ কালচার জানতে গিয়ে ভুলে গেছে ৫২'র ২১ শে ফেব্রুয়ারি কি ও ৭১'র মুক্তিযুদ্ধ কি? ওদের কাছে ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ একই দিনে সংঘঠিত হওয়া একই ঘটনা । কিভাবে এই অধঃপতন হলো তা কি কেউ ভেবে দেখেছে ? তা কি কেউ খুজে দেখেছে? ।
এই অধঃপতনের জন্য ফেইসবুক ও ব্লগের জ্ঞানপাপী সুশিলরাও দায়ি । আজ পর্যন্ত কোনদিন কাউকে বিদেশি গান ও ছবির লিঙ্ক শেয়ারের বিরোধিতা করতে দেখিনি । এই দেশের আধুনিক মানুষ শিক্ষিত মানুষদের ফেইসবুক ওয়াল দেখলে বিশ্বাসই হয় না যে উনি বাংলাদেশের মানুষ । কারন বিদেশি গান ,ছবির লিঙ্ক শেয়ার ও আলোচনা এতো বেশি সেখানে বাংলাদেশের ছবি ,গান খুজে পাওয়া যায় না । উনারা হিন্দি ছবি দেখতে বসলে স্ট্যাটাস দিয়ে সারা দুনিয়াকে জানাতে লজ্জাবোধ করেন না কিন্তু ১টা বাংলা বাণিজ্যিক ছবি দেখার কথা বলতে গেলে উনাদের লজ্জা হয় । এই হলো উনাদের সুশিলতা। এই হলো উনাদের আধুনিক শিক্ষিত রুচিবান মানুষ হওয়ার লক্ষন । নতুন প্রজন্মের কাছে আমাদের চলচ্চিত্র শিল্পের গুনি মানুষদের কোন তথ্য নেই এবং এ ব্যাপারে কেউ সহযোগিতাও করেনা । আমাদের বর্তমান প্রজন্ম জানে না জহির রায়হান , খান আতাউর রহমান , সুভাশ দত্ত, ইবনে মিজান , আমজাদ হোসেন, দিলিপ বিশ্বাস, মোস্তাফিজ, আজিজুর রহমান সহ অসংখ্য গুনিদের সম্পর্কে । সেইসব গুনিরা কিভাবে এই ইন্ডাস্ট্রিকে দাড় করিয়েছেন সেটা আজকের প্রজন্ম জানে না । আমাদের গুণীদের কাছ থেকে কি কিছুই শেখার নেই ? সবকিছু কি হলিউড আর বলিউডের কাছ থেকে শিখতে হবে? এটা কোন ধরনের মানসিকতা আমি জানি না । নিজের শেকড় কে না চিনে না জেনে শুধু অন্যর পেছনে ছুটছি যা আমাদের ধংসের অন্যতম একটি কারন।

ফেইসবুক ও ব্লগে আমরা যারা নিয়মিত বাংলা ছবি ও গানের প্রচারনা করি তারা সকলেই ঐ শ্রেণিটির কাছে কোণঠাসা হয়ে থাকতে হয় । আমরা শাকিব খানের ১টা প্রশংসা করলে উনারা শাকিবের ১০ টা দোষ বের করেন । অনন্ত জলিলের প্রশংসা করলে উনারা জলিলকে নিয়ে পচানিমুলক পোস্ট দিয়ে ফেইসবুক ,ব্লগ ভরে ফেলেন । একবারও একদিনও দেখিনি শাকিব , অনন্তের প্রশংসা করতে । উনারা যেমন বিদেশি ছবিকে প্রচার করায় পারদর্শী তেমনি বাংলা ছবিকে পচাতে আর বেশি পারদর্শী । কথায় কথায় হিন্দি, ইংরেজি বিগ বাজেটের ছবির সাথে বাংলাদেশের অর্ধকোটি /১ কোটি টাকার ছবির তুলনা করেন । উনারা বুঝতে চায়না ১০০ কোটি আর ১ কোটির পার্থক্য কি । হিন্দি ছবি ১০০ টা নকল হলেও উনাদের সমস্যা হয় না, কিন্তু বাংলার ১টা ছবি নকল হলেই তুলকালাম কাণ্ড । আজ সরকারের কোন মহল যদি বলে এই দেশের মানুষ হলে হিন্দি ছবি দেখতে আগ্রহি তা ফেইসবুক ও ব্লগ দেখলে বুঝা যায় তা কোনভাবে উড়িয়ে দেয়া যায় না । আজকে আমাদের দেশে ভারতীয় ছবি আমদানির পেছনে ফেইসবুক ও ব্লগের ঐ সুশীলরাও অনেকাংশে দায়ি ।

এই বিষয়ে একটি সর্বশেষ উদাহরন হিসেবে একজন সিনেমাবোদ্ধা ও নির্মাতার আমার দুটি স্ট্যাটাসে করা দুটি মন্তব্য নিচে দিলাম ঃ
১) এই লিস্ট Jubaead Dweep করেছ? তার জীবনে সে এতগুলো সিনেমা দেখেছে? ইমপসিবল। এটাও তো আরেকটা চুরি করলেন? নিশ্চয়ই বিভিন্ন সাইট থেকে বা পত্রিকা থেকে এই নিউজগুলো মেরে দিয়েছে।

আর আমরা কি ভারতের নাগরিক নাকি? আমরা এই দেশের নাগরিক। আমার দেশের একজন চোরকে আমি চোর বলবো নাকি অন্য দেশের চোরের পিছনে লেগে থাকবো নাকি?

আপনি নিশ্চয়ই পোড়ামন দেখেছেন? এটা কি বান্দরবানের সত্যি ঘটনা ছিল? আর তামিলের মায়না দেখে নিয়েন। তারপর দেখেন কিভাবে সিন টু সিন নকল করা হয়েছে।

এরপর রেনডমলি উপরের যে কোন একটি হিন্দি সিনেমা এবং আসল সিনেমাটি দেখে ফেলুন। তারপর নিজেই বিচার করবেন। আমি অভার শিউর তারা সিন টু সিন কপি করে নাই।

আর আপনি অনুকরন আর অনুসরনের পার্থক্য বুঝেন? না বুঝলে সেই আশি সালের ছবি নিয়েই থাকেন। বর্তমান সময়ের সিনেমা নিয়ে আপনার না ভাবলেও চলবে। কারন, আপনি বাংলা চলচ্চিত্রের জন্য ক্ষতিকর। আজব আপনার চিন্তাধারা। আজব আপনার ভালোবাসা।

আমার কোন ছদ্ম নাম নাই
২২/০৮/১৩ "......এই মন্তব্যটি করেছেন একটি গ্রুপে আমার দেয়া হিন্দি প্রায় ২০০ টি নকল ছবির তালিকা পোস্টে যেখানে তিনি স্পষ্টত হিন্দি ছবির পক্ষে কথা বলছেন এবং ঐ পোস্ট দেয়ায় আমার সমালোচনা করেছেন ।
এবার দেখুন ঐ একই ব্যক্তি হিন্দি সিনেমা আমদানির বিরোধি আন্দোলনে নিজেকে যুক্ত করার পক্ষে কি যুক্তি দিয়েছেন - '' একটা উদাহরন দিয়ে বলি, মনে করেন আমার পাশের বাড়ীর ভাবিটা দেখতে অনেক সুন্দর! আমি এটা অবশ্যই বলতে পারি। কারন, এটা সত্য। তাকে আমার পছন্দ হয়। স্মার্ট, সুশ্রী বলে তার প্রশংসা করতেই পারি।
তাই বলে তাকে আমি নিজের ঘরে এনে রাখতে পারি না। আমারও বৌ আছে। আমার বাড়ীতে আমার স্ত্রীর স্থানটাই সবার আগে।

যদি বুদ্ধিমান হোন, তবে আমার এই কথার মহত্ব বুঝবেন। কবি ওকাব্য পাপ্পু ''।। ...... এই যদি হয় বাংলা চলচ্চিত্রের শুভাকাঙ্ক্ষীর অবস্থা তাহলে বলেন আমাদের চলচ্চিত্র শিল্প কি সঠিকভাবে নতুনদের কাছে গ্রহণযোগ্য ভাবে উপস্থাপিত হবে? হবে না। কারন সর্ষের মাঝেই ভূত সবখানেই মিশে গেছে । যারা সবসময় পাশের বাসার বৌদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ থাকে তাদের নিজের ঘরের স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা নিয়ে আমার সন্দেহ আছে । এরা একদিকে কথায় কথায় হিন্দি ছবির সাথে বাংলা ছবির তুলনা করবে আবার ভোল পাল্টে সেই ছবি আমদানির বিরোধিতায় জড়িয়ে নিজেদের সুশীলতা প্রকাশ করবে । কিন্তু মন থেকে বাংলা ছবিকে ১ নং স্থান দিতে পারবে না । এদের দিয়ে ভারতীয় ছবি আমদানি বিরোধী আন্দোলন কতটুকু সফল হবে তা আমার জানা নেই । অনলাইনে আমাদের অন্য
দেশের প্রচার ও ব্র্যান্ডিং করার প্রবনতা কমাতে হবে । আমাদের দেশের শিল্পকে আমাদেরই বেশি বেশি করে তুলে ধরতে হবে । কারন এই দেশ আমাদেরই ।
এবার আসা যাক সরকার কেন এই ভারতীয় ছবি আমদানির পক্ষে সিদ্ধান্ত নিয়েছে । এই সরকারের ভারতপ্রীতি অসাধারন উচ্চতায় স্থান পাবে । এরা সব কিছুই ভারতের হাতে তুলে দিতে চায় । এরা পারলে নিজের দেশের নাম 'ভারদেশ' বা 'ইন্দোবাংলা' রাখতেও দ্বিধা করবে না । বাংলাদেশের ছবির মান ও প্রতিযোগিতা সৃষ্টির যে অজুহাত দেখিয়ে ভারতীয় ছবি আমদানি এরা করতে চায় তা সম্পূর্ণ ভুয়া একটি অজুহাত । আমাদের দেশের ছবির গুনগত মান বাড়াতে হিন্দি ছবি আমদানির কোন দরকার নেই । দরকার সরকারের সুদৃষ্টি । দরকার ইন্ডাস্ট্রির আধুনিক যন্ত্রপাতি ও সুযোগ সুবিধা । এর সাথে যদি দেশের বড় বড় বিনিয়োগকারিদের ছবির পেছনে লগ্নি করতে উৎসাহ দেয়া হয় তাহলে আমাদের ছবির গুনগত মান বাড়বে এতে কোন সন্দেহ নেই । কিন্তু এসব দিকে নজর না দিয়ে হিন্দি ছবি আমদানি করে এই দেশের শিল্পের ১২টা বাজানো ছাড়া আর কিছুই নয় ।
আজ আমাদের চলচ্চিত্র শিল্প শুধু নয় এমন অনেক গুরুত্বপূর্ণ খাতে আমরা সরকারের মন্ত্রী ও আমলাদের ব্যর্থতা দেখে আসছি । স্বরাষ্ট্র , পররাষ্ট্র, অর্থ ,বাণিজ্য মন্ত্রীরা নিজ নিজ দায়িত্তে ব্যর্থ । সেক্ষেত্রে এখন আমরা যদি দাবি করি যে আমাদের দেশের মন্ত্রীদের কাজের মান বাড়াতে ও সফল হওয়ার প্রতিযোগিতা তৈরি করতে ভারত থেকে ঐসব সেক্টরের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী ও আমলাদের এই দেশে আমদানি করা হোক সেটা কি সরকারের কাছে গ্রহনযোগ্য হবে ? হবে না । ঠিক তেমনি চলচ্চিত্র শিল্পের উন্নতির জন্য আমাদের দেশে হিন্দি ছবি আমদানিও গ্রহনযোগ্য নয় । যতদিন আমরা অন্যদের দালালি করা ত্যাগ করতে পারবো ততদিন আমাদের প্রতিটি ক্ষেত্রের ধ্বংস কিছুতেই রোধ করতে পারবো না । সুশিলতার মুখোশ খুলে বাংলাদেশের গুণীদের সম্মান করতে জানতে হবে ও জানার আগ্রহ তৈরি করে চলচ্চিত্রের শিল্পকে আধুনিকায়ন করে আমাদের এগোতে হবে । এ ছাড়া আর কোন পথ নেই ।।
ফজলে এলাহি পাপ্পু
২৬/০৮/১৩
১০টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

আত্মপোলব্ধি......

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫১

আত্মপোলব্ধি......

একটা বয়স পর্যন্ত অনিশ্চয়তার পর মানুষ তার জীবন সম্পর্কে মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে যায়। এই বয়সটা হল পঁয়ত্রিশ এর আশেপাশে। মানব জন্মের সবকিছু যে অর্থহীন এবং সস্তা সেটা বোঝার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি !

লিখেছেন হাসানুর, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩২



হঠাৎ ইলিশ মাছ খেতে ইচ্ছে হল । সাথে সাথে জিভে ..জল... চলে এল । তার জন্য একটু সময়ের প্রয়োজন, এই ফাঁকে আমার জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প ক্ষমতায় আসছে এটা ১০০% নিশ্চিত। আমেরিকায় ইতিহাসে মহিলা প্রেসিডেন্ট হয়নি আর হবেও না।

লিখেছেন তানভির জুমার, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৩

আর এস এস সহ উগ্র হিন্দুদের লিখে দেওয়া কথা টুইট করেছে ট্রাম্প। হিন্দুদের ভোট-আর ইন্ডিয়ান লবিংএর জন্য ট্রাম্পের এই টুইট। যার সাথে সত্যতার কোন মিল নেই। ট্রাম্প আগেরবার ক্ষমতায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প জিতলে কঠোর মূল্য দিতে হবে ইউসুফ সরকারকে?

লিখেছেন রাজীব, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪২

ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক মন্তব্যে বাংলাদেশের মিডিয়ায় ঝড় উঠেছে। ৫ তারিখের নির্বাচনে ট্রাম্প জিতলে আরেকবার বাংলাদেশের মিষ্টির দোকান খালি হবে।

আমি এর পক্ষে বিপক্ষে কিছু না বললেও ডায়বেটিসের রুগী হিসেবে আমি সবসময়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×