সবে চার পেরোলো হেইদি হানকিন্স। এই অল্প বয়সেই সে নিজে নিজে বই পড়তে শিখে গেছে। আশ্চর্যজনক হলেও সত্যি, তাঁর আইকিউ আলবার্ট আইনস্টাইন ও স্টিফেন হকিংয়ের চেয়ে মাত্র এক পয়েন্ট কম।
যুক্তরাজ্যের হ্যাম্পশায়ারের উইনচেস্টারে বাবা-মায়ের সঙ্গে থাকে হানকিন্স। এতো ছোট বয়সেই তাঁর এই বুদ্ধিমত্তার জন্য ইন্টারন্যাশনাল হাই আইকিউ সোসাইটি ‘মেনসা ইন্টারন্যাশনালের’ অন্তর্ভুক্ত হয়েছে সে। মেনসা’র দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, আলবার্ট আইনস্টাইন ও স্টিফেন হকিংয়ের আইকিউ ১৬০। যেখানে হানকিন্সের আইকিউ’র মাত্রা ১৫৯। অথচ একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষের আইকিউ’র মাত্রা সর্বোচ্চ ১০০ পর্যন্ত হতে পারে বলে জানায় তারা।
মাত্র দুই বছর বয়সেই নিজে নিজে পড়তে এবং এক থেকে ৪০ পর্যন্ত গুণতে শেখে হানকিন্স। ব্রিটিশ মেনসার প্রধান নির্বাহী জন স্টিভেঞ্জ বলেন, ‘হানকিন্সের বাবা-মা ঠিকই ধরেছেন, সে অসাধারণ নৈপুণ্য দেখায়’। তিনি আরও বলেন, মেনসা সোসাইটির লক্ষ্য হল এর ছোট্ট সদস্যদের বেড়ে ওঠার জন্য একটি ইতিবাচক পরিবেশের ব্যবস্থা করা।
মেনসা’র সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, এ ধরনের উচ্চ মেধাসম্পন্ন শিশুদের লক্ষণগুলো হল: তাদের অসাধারণ স্মৃতিশক্তি থাকে, খুব অল্প বয়সে পড়তে শেখে, অন্য শিশুদের সহ্য করতে পারে না এবং বিশ্বের বিভিন্ন বিষয়ে তারা বেশ আগ্রহী ও সচেতন থাকে। এ ধরনের শিশুরা সাধারণত অন্যদের সারাক্ষণ প্রশ্নবাণে জর্জরিত রাখতেও ভালোবাসে।
এর আগে রাশিয়ার বরিস্কোর ব্যাপারে পড়েছিলাম। এইটাতো আরেক বরিস্কো।
পৃথিবীর সবচাইতে বেশী আই কিউ স্কোর সম্পন্ন ব্যাক্তি Kim Ung-yong।
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৬