জিয়াউর রহমান বীর উত্তম এর পররাষ্ট্র নীতি—
বাংলাদেশর রাজনৈতিক আকাশে যে কইটি নাম উজ্জল তার মধ্যে একটি হোল জিয়াউর রহমান বীর উত্তম।একটি জাতি যখন তার নবজাত্রা শুরু করেন তখন একজন পথ প্রদশখের প্রয়োজন হয়। জিয়াউর রহমান ছিলেন এমন একজন পথ প্রদসশক। আধুনিক রাষ্ট্রের চূড়ান্ত লক্ষ্য হোল জনকল্যাণ। একটি দেশ ও জাতি কোন দিকে যাবে তা নির্ভর করে দেশের অভভন্তরিক অবস্থা ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের উপর।
জিয়াউর রহমান যখন দায়িত্ব পান তখন সারা দেশে চলছে ঠাণ্ডা লড়াই।
সারা বিশ্ব মূলত দুই শিবিরে বিভক্ত হয়।একটি হচ্ছে সমাজতান্ত্রিক আর আরেকটি হচ্ছে পুঁজিবাদ।একটির নেতৃতে রয়েছে সোভিয়েত ইউনিয়ন আর আরেকটির নেতৃতে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।সারা ওয়ার্ল্ড এর সরকার বেছে নিত তাদের পছন্দের শিবির। সে ক্ষেত্রে সরকার গুল কখনো করেছে জনগনের মত নিয়ে আবার কখনো জনণের অমতে। যেইসব দেশে জনগনের অমতে করা হয় ওই সব দেশে সরকার এর সাথে জনগন এর সংঘাত তৈরি হয়। এতে কখনো কখনো ভয়াভয় রুপ ধারন করেছিল।
আমাদের দেশের মানুষ হচ্ছে সামাজিক জাতি। যারা ছিল মুক্ত চিন্তার বিশ্বাসী।যার মূল প্রেক্ষিতে ছিল Mohageni kopil abong Goutom buddher দর্শন ।
এই জাতি বরাবরি ছিল স্বাধীন চেতা, বাক স্বাধীনতা ও মুক্ত চিন্তার বিশ্বাসী। যে কয়বার তারা স্বাধীনতা হারিয়েছে ঠিক সেই কয়বার তারা পুনরুদ্ধার করেছে।
দুশ বছর ব্রিটিশ শাসন শেষে আমাদের জাতি স্বপ্ন দেখেছিলো স্বাধীন প্রিয় একটি দেশ যার শাসক হবো আমরা কিন্তু ক্ষমতাসিন পাকিস্তানি ধূলিসাৎ করে দিয়েছিলো আমাদের চিন্তাধারা। আবারো নতুন সংগ্রামে লিপ্ত হতে হয়েছে আমাদেরকে।
সমাজতন্ত্রে বাক স্বাধীনতা, মুক্ত চিন্তা, আধ্যাত্মিকতা এবং গনতন্ত্র কোনটির ই অধিকার নেই। তাই জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের পররাস্ত্রনিতির উল্লেখযোগ্য সংস্কার করলেন।
বাক স্বাধীনতা হীনতা, গনতন্ত্র হীনতা এবং মুক্ত চিন্তার বাধা এই দেশের জনগন মেনে নিতে পারে নি।
Soviet union এর প্রভাব বলয়ে রাষ্ট্রগুলোজতে না ছিল গনতন্ত্র না ছিল আধ্যাত্মিকতা না ছিল মুক্ত চিন্তার সুযোগ।জিয়াউর রহমান বীর উত্তম বাংলাদেশ কে Soviet ব্লক থেকে সরিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সুসম্পর্ক স্থাপন করেছিলেন।
Collected by my favourite Dr. Ramit Azad Sir.
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৩৬