somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পের নাম ( My Bachelor Degree )

১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৫৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমি যখন H.S.C পরীক্ষা শেষ করি তারপর England a পড়ার সুযোগ আসছিলো।
ছোটবেলা থেকে England দেখার খুব শখ ছিল। অতপর আমার আসা পূর্ণ হয়।
যাই হোক আমি London এর উদ্দেশ্য জাত্রা করলাম। যদিও আমি ঢাকাতে জন্মগ্রহন করি কিন্তু গ্রামে মানুষ হই। SSC পরীক্ষা পর্যন্ত গ্রামে ছিলাম। তারপর ঢাকাতে এসে Cambrian College এ ভর্তি হই। তারপর অনেক কাহিনী । আমার আম্মু আমাকে Hostel এ Admit করাল। প্রথম তিন মাশ খুব ভালোই জাচ্ছিল। কিন্তু আমার একটু relax ভাবে পড়া লেখা করার ইচ্ছে ছিল। অতিরিক্ত pressure আমার ভালো লাগতো না। তাছারা ঘুরতে পারতাম না । পরে HSC Second ইয়ার এ অন্য কলেজ এ চলে যাই। যাই হোক যখন London এর উদ্দেশ্য জাত্রা করি তখন আমি গ্রাম এর ছেলে ই ছিলাম। তারপর ঢাকাতে দুই বছর পড়ালেখা করে আমি London চলে আসি। বাড়িতে গেলাম সবাই কে বলে আসার জন্য। সবাই শুধু আমার জন্য কান্না করে। কিন্তু আমার আম্মু অনেক শক্ত মানুষ ছিলেন। ঊনি আমার সামনে কোন কান্না করে নাই তাই আমি খুব confident ছিলাম। যখন আমার নানা , নানু কান্না করছে তখন অবশ্য আমার খুব একটা feelings হচ্ছে না। আমি তো মহা খুশী যে আমি London যাবো।
London যখন প্রথম গেলাম তখন আমার বয়স ছিল ১৭। তখন আমি কিছু ই বুঝতাম না।
যাই হোক আমার প্রথম অভিজ্ঞতা হচ্ছে বিমান এ উঠা। বিমানে উঠে আমি খুব ই Excited ছিলাম।
আমি খুব ভালো স্টুডেন্ট ছিলাম না। মাথা ভালো ছিল কিন্তু খুব ই কম পরতাম। পরীক্ষার খাথায় খুব ই ভালো নাম্বার থাকতো না। মোটামুটি ৬০ অর ৭০ থাকতো। যাই হোক মোটামুটি স্টুডেন্ট হলেও আমি খুব ই curious ছিলাম ছোটবেলা থেকে। সারাদিন শুধু ক্রিকেট খেলতাম আর আম্মুর মাইর খাইতাম।
যাই হোক এবার আসল কথায় আসি। যখন বিমানে উঠলাম তখন খুব ই observe করা সুরু করি কোথায় কি হয় না হয় এই আর কি । প্রথমে উঠার সাথে সাথে দেখলাম হিন্দি ভাষায় কথা বলে। আমি আবার হিন্দি বুঝতাম কিন্তু বলতে পারতাম না। একটু একটু বলতে পারতাম। বিমান এ ওরা প্যারাসুট কিভাবে বান্ধে তা বলতেসে। প্যারাসুট বঁধা শিখতে পারলাম না। যদিও এটা নিয়ে শঙ্কিত ছিলাম। মনে মনে বলতেছি আল্লাহ্ তুমি আমাকে রক্ষা কর। আমার আবার ইংলিশ এর স্কিল্ল ও খুব ভালো ছিল না। যদি কোন ভুল হয় তাই বিমান বালা কে জিজ্ঞেস করি নাই। বিমান ছেড়ে দিলো But আমি খুবই happy। খুব এঞ্জয় করছিলাম। এয়াইবার আগের কথায় আসি । আমি শুধু চারপাশ Observe করা শুরু করি। বিমান যখন উপরের দিকে উঠে জাচ্ছিল তখন একটু একটু আল্লাহ্ কে ডাকা শুরু করলাম। অনেক উপরে উঠে গেলাম আর তখন নিচে সব ঘোলা লাগছিল। তখন আমি ভাবছিলাম যে আল্লাহর কি সৃষ্টি। এইরকম জলজেন্ত সব মানুষ নিয়ে হাওয়ায় উড়ে যাচ্ছে। আমার চোখে কোন ঘুম নাই আমি শুধু দেখতেছি। কিছুক্ষন পরে খাওয়া নিয়ে আসল খেয়ে নিলাম যদিও খাওয়া ভালো লাগে নাই। খাওয়া শেষ করে অনেকে দেখছি Drinks করতেসে। আমি সাদা পানি ই খেলাম। তখন আমি আমার লাইফ এ First Drinks দেখি। ভয়ে খাই নাই কারন আমি আবার অনেক conscious ছিলাম। জাতে মাতাল হলেও তালে ঠিক ছিলাম। যদিও পরে জানি এইটা Normal। তেমন বেশী Alcohol এয়াইগুলাতে থাকে না। আমার আবার বিমান এর Transit ছিল ২ টা। India তে গিয়ে আবার Boding Pass নিতে হয়। আবার Boding Pass নিলাম। বাংলাদেশ থেকে ইন্ডিয়া যেতে শুধু ড্রিঙ্ক ই দেখলাম। India জাওয়ার পরে অনেক বড় বিমানে উঠলাম। এয়াইবার বিমানে উঠার পরে কোন Bangladeshi ই দেখতেসি না। বিমান ছাড়ল Direct London এর উদ্দেশ্য। পাশে একটা মেয়ে বসছিল অসম্ভভ সুন্দরী। মেয়েটা Indian ছিল কিনা সঠিক বলতে পারব না। পরে অবশ্য বুঝতে পারছি ওইটা European মেয়ে হবে। আমি আবার একটু Physiologically Communication শুরু করি। মেয়ে টা ও বুঝতে পারে। কিছুক্ষণ পরে দেখি মেয়ে উঠে দাঁড়ালো আমিও একটু একটু দেখছি।পরে দেখি একটা ছেলের সাথে কথা বলছে। একটু পরে দেখি ছেলে টাকে Kiss করতেসে। আমি তো দেখে হতভাগ এত সুন্দর একটা মেয়ে। পরে London এ আসার পর জানতে পারলাম ওরা নাকি holiday তে এই রকম Boyfriend দের সাথে ঘুরতে আসে। মনে মনে ভাবছিলাম আর কতো কি যে দেখতে হবে। বিমান চলতেসে তখন আবার রাত হয়ে গেসে। হটাত জানালা দিয়ে দেখি চাঁদ দেখা যায়। তখন আমার মাথায় আসল এই চাঁদ কোথায় গিয়ে শেষ হয় এটা দেখবো। যেই চিন্তা সেই কাজ। তারপর অনেকক্ষণ অপেক্ষা করি কিন্তু হটাত একটু ওয়াশ রুম এ যাই। কিন্তু এসে দেখি যে দিন হয়ে গেলো। চাঁদ দেখা আর শেষ করতে পারলাম না। কিন্তু বিমানের নিচের ভিউ দেখে আমার মাথাই খারাপ হয়ে গেলো। খুব ই সুন্দর একটা দেশ London। কিন্তু কুয়াশা আর কুয়াশা। শীত এর জ্যাকেট বের করলাম। বিমান ল্যান্ড করলো। Immigration শেষ করে বের হতে লাগলাম।
আমার এক Aunty ছিল উনি আমাকে এয়ারপোর্ট থেকে Receive করল।
প্রথমে বিমান দেখলাম এইবার London গিয়ে তো আর কতো কি। বাহিরে বের হয়ে (Wester Card) নেই। Wester Card এ Pound(ঐ দেশে আবার pound এর হিসাব) ও Recharge করে নেই। একটু সামনে গিয়ে বাস এ উঠলাম। London এ আবার আমাদের বাংলাদেশ এর বাস এর system না। Wester Bus a Punch করে উঠতে হয়। তাও আবার ভিতরে Switch থাকে। আপনি যদি পরের Station এ নামতে চান তাহলে switch এ press করবেন তখন Automatic Bus Monitor এ Bus Stopping লেখা আসবে। তাও আবার একটা দুই তালা Bus a ২/৩ টা CC Camera থাকে। মনে মনে ভাবতেসি IT is not Bangladesh , it is UK। আর যাই দেখি তাই নতুন লাগতেসে। ঐ দেশে রাস্তাগুলো খুব ই সুন্দর ও চিকন চিকন। তাদের আবার অনেকগুলো রাস্তা থাকে কিন্তু Traffic Jam হয় না। দুই তালা বাস থেকে ভিউ দেখতে খুব এ ভালো লাগছিল। তার মধ্যে আবার Snow পড়ে সব সাদা হয়ে আছে। Bus থেকে নেমে দেখি এই আবার আরেক system। রাস্তা পার হতেও Button চাপতে হয়। Monitor এ Green Signal দিলে ই রাস্তা পার হয়া যাবে। তাও আবার Bangladesh এর মতো দৌড় দেয়া যাবে না। রাস্তা পার হওয়ার জন্য আলাদা রঙ দিয়ে রাস্তা তৈরি করে দেয়া আছে। ওখানে সবাই আবার plator rules follow করে। Green Signal দিলে যেতে হবে আর Red Signal দিলে Automatic দাড়াতে হবে। আবার রাস্তার নিচে আবার Machine Feet করা থাকে। কেউ যদি বাস টান দেয় তাহলে মেশিন Automatic case করে দেবে। মোট কথা দুই Numbery করার কোন option এ নাই। বাস থেকে নেমে এয়াইবার ট্রেন এ উঠলাম। তাও আবার বিশাল বেপার। ট্রেন এ উটতে গেলে ও wester punch করতে হয়। Gate এ wester punch করলে automatic door খুলে যায়। ওয়েস্তার টপ আপ আবার Debit , credit or পাউন্ড দিয়ে করতে পারবেন। Gate খুলে ট্রেন এর জন্য অপেক্ষা করছি। ওখানে আবার মনিটর এ শো করে ট্রেন আসতে কতো সময় লাগবে। Train একটু ও দেরি করে না। মাঝে মধ্যে ১ অথবা ২ মিনিট দেরি হয়। Train এ প্রথমে চল্লাম overground এ (মানে মাটির উপর দিয়ে চলে। একটু পরে দেখলাম খুব ই Speed এ underground এ চলতেসে( মানে মাটির নিচ দিয়ে train চলে)।তারপর আবার Zone এর system(Zone 1,2,3,4,5,6,7). এক এক zone এ গেলে এক এক রকম টাকা কাটে। যাই হোক আমি খুব উপভোগ করতে শুরু করলাম। খুব ই ভালো লাগতেসিল। তাও আবার কোন গরম নাই। Jubuli Line ছেড়ে এয়াইবার Waterloo line ধরলাম তখন দেখি আবার waterloo Train driver ছাড়া চলে। Automatic train stop এ যায় আবার চলে।আমি খুব এঞ্জয় করছিলাম আর auntyr কাছ থেকে জানতে ছিলাম।খুব ই ভালো লাগছিল আমার। এতো কিছু বলে শেষ করা যাবে না ! Auntyr সাথে auntyr বাসায় গেলাম। অদ্ভুত সুন্দর একটা বাসা। বাহিরে যদিও অনেক ঠাণ্ডা কিন্তু বাসার ভিতরে খুব গরম। ওখানে আবার Heater এর বেবস্তা থাকে। ঘরের বিদ্যুৎ, চুলা সব ই Top Up এ চলে । শুধু দোকান থেকে লোড করে নিতে হয়। বাসায় আবার Automatic Rice cooker, Greel chicken চুলা সবই আছে। আবার আলাদা রান্না করার চুলা ও আছে। তাছাড়া অত্তাধুনিক Bathroom আছে সেইখানে আবার শুয়ে গোসল করা যায় তাছারা Automatic গরম পানির বেবস্তা আছে।
প্রথমে দুই মাশ কোন জব করি নাই। শুধু ঘুরাঘুরি করছি আর জব খুঁজছি।ওখানে আবার Cost অনেক বেশী। Everymonth Bangladeshi 60,000-70,000 tk লাগে। পরে ৩ মাশের মাথায় Mcdonald’s এ জব পেলাম।আমি তো মোহা খুশী। এইটা ই ছিল আমার লাইফ এর প্রথম জব। London এর জন্য আমি শুধু এক বছর এর Visa পাই। Visa পাই London College of Advanced Studies থেকে award by Greenwhich University । Degree ছিল Ba (Hons) in Business Studies । কিন্তু প্রথম দুই বছর হচ্ছে level-4( Diploma) and level-5(Advanced Diploma)। এই দদুইটা পাস করলে Level-6 মানে (Hons) করতে পারবেন।
আমি Esol English Course and level-4 complete করি।
অতঃপর level-5 এর জন্য অ্যাপ্লাই করতে গেলাম আর Visa Refuse হয়। Appeal এর জন্য অ্যাপ্লাই করলাম তাও refuse হয়। তারপর Upper Tribunal এর জন্য অ্যাপ্লাই করি Then পড়ে ভিসা হয়। But পরে জানতে পারি (It was error of law )। ব্রিটিশ Government আমাকে ৩ মাসের জন্য ভিসা দেয় তার মানে এই ৩ মাসে আমাকে College or University Admission নিতে হবে। যখন ই Admission নিতে যাই তখন ই ব্রিটিশ Government ( Cameroon ) law করে দিলো only university student can work 20 hour and college student can not work. But I could not get admission in University. Because it was too expensive. If I could do my Hons than I have to pay around 30 to 40 lacs for Bachelor degree. Then I have decided I will come back to Bangladesh. Than I could save some money. And then I can do my Masters In Canada. I came back to Bangladesh and I get admission in American International University Bangladesh for BBA degree. And at last I got chance in Aiub. And I started my journey. অনেক কষ্টের পরে আমার এই BBA degree Earn করা। তবে আমার বাবা এবং মায়ের অনেক বড় অবদান। I love them so much. এই BBA Degree Earn করার জন্য বাংলাদেশ এ ও আমাকে অনেক কষ্ট করতে হয়। আমি যখন 7th semester এ পড়ি তখন একটা খারাপ বন্ধুর পাল্লায় পরে মজা করতে গিয়ে আমাকে অনেক বিপদে পরতে হয়। যার জন্য বাংলাদেশ অ্যান্ড ঈন্দিয়া আমাকে অনেক দউরাতে হয়। আমার দুলাভাই মানে নিরু ভাই আমাকে অনেক সাপোর্ট করে। ওনি ই আমাকে ইন্ডিয়া নিয়ে আসা করছিলো। কিন্তু অনেক কষ্ট পেয়েছি এই ভেবে যে AIUB এর 16th convocation টা ধরতে পারি নাই because I was sick around 3 semester and I had to drop one semester। তারপর ও আপসোস করছি না। আল্লাহ্ যা কিছু করে ভালোর জন্য ই করে।

That how I get my undergraduate degree .
University তে আমার কিছু ভালো বন্ধু আছে তাদের নাম না বল্লে ই না। They help me a lot.
Safayet , Niloy , Prinon , Maisa and Tonmoy. মেথ এ আমি এতটা ভালো না। কিন্তু তারা আমাকে অনেক সাপোর্ট করেছে। And thank you so much reety for help me in Business Math-2. And for that I got A+ in that subject.

সবাই ভালো থাকবেন এবং আমার জন্য দয়া করবেন…
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৭
২টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কোরআন পড়বেন, ফিকাহ জানবেন ও মানবেন

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:০০



সূরাঃ ৯৬ আলাক, ১ নং থেকে ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
১। পাঠ কর, তোমার রবের নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন
২।সৃষ্টি করেছেন মানুষকে ‘আলাক’ হতে
৩। পাঠ কর, তোমার রব মহামহিমাম্বিত
৪। যিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

মত প্রকাশ মানে সহমত।

লিখেছেন অনুপম বলছি, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২৭

আওয়ামী লীগ আমলে সমাজের একটা অংশের অভিযোগ ছিলো, তাদের নাকি মত প্রকাশের স্বাধীনতা নাই। যদিও, এই কথাটাও তারা প্রকাশ্যে বলতে পারতেন, লিখে অথবা টকশো তে।

এখন রা জা কারের আমলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আত্নমর্যাদা!

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪৩

রেহমান সোবহান একজন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক। তার বাড়ি থেকে বিদ্যালয়ের দূরত্ব প্রায় ৬ কিলোমিটার। রেহমান সাহেব এমন একটি বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতেন যা খুব নির্জন এলাকায় অবস্থিত এবং সেখানে যাওয়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

কাঁঠালের আমসত্ত্ব

লিখেছেন বিষাদ সময়, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭

কাঁঠালের কি আমসত্ত্ব হয় ? হয় ভাই এ দেশে সবই হয়। কুটিল বুদ্ধি , বাগ্মিতা আর কিছু জারি জুরি জানলে আপনি সহজেই কাঁঠালের আমসত্ত্ব বানাতে পারবেন।
কাঁঠালের আমসত্ত্ব বানানের জন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। অ্যাকসিডেন্ট আরও বাড়বে

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৯



এরকম সুন্দরী বালিকাকে ট্র্যাফিক দায়িত্বে দিলে চালকদের মাথা ঘুরে আরেক গাড়ির সাথে লাগিয়ে দিয়ে পুরো রাস্তাই বন্দ হয়ে যাবে ।
...বাকিটুকু পড়ুন

×