আমি নিরব নিথর হয়ে গেছি তখন,যখন দেখেছি-
পদার্থগুলো বিভিন্ন পর্যায়ে বিভিন্ন ক্রিয়া প্রকাশ করাটাই তাদের ধরণ বা সিস্টেম
তেমনি ভিন্ন ভিন্ন ধাতুই গড়ে যাওয়া মানুশগুলো পরিবেশ,পরিস্থিতি,অর্থের তারতম্য,ধর্মের বোঝাবুঝির ধরণ
ও রাষ্ট্র আইনের কঠোরতার প্রভাবে একাকজন একাকসময় একাকভাবে তাদের ক্রিয়া প্রকাশ করাটাও সৃষ্টির সিস্টেম
আমি নিরব নিথর হয়ে গেছি তখন,যখন দেখেছি-
প্রত্যেক নিয়ম,কানুন,নীতি,আদর্শ,আইন,ধর্ম,থিম,থিউরী ও প্রযুক্তিগুলো পজেটিভ অর্থে ব্যবহার হলেও
দিনে দিনে সেগুলোর নেগেটিভ ক্রিয়া ক্রমাগত বেড়ে গিয়ে-একসময় পরিবর্তন হয়ে যাওয়াটাও সৃষ্টির সিস্টেম
আমি নিরব নিথর হয়ে গেছি তখন,যখন দেখেছি-
এক প্রান অন্য প্রানকে খেয়ে টিকে থাকে,তেমনি মানুশেরাও একে অন্যের মগজ ব্যবহার,ধোলায় ও প্রভাবিত করে
জগতে টিকে থাকাটাও সৃষ্টির সিস্টেম
তাহলে ন্যায়-অন্যায়,ভাল-মন্দ,সুখ-দুক্ষ,প্রেম-ভালবাসা,লাভ-লস সবই এখানে আপেক্ষিক
যেগুলো পরিমাপ করার যন্ত্র মানুশের চেতনায় ও যুক্তিতে থাকেনা
তায়তো পূর্ব থেকে আজব্দি যুদ্ধ,ধংশ,মতোবিরোধ ও প্রতিশোধের আগুন
মানুশের জ্ঞান ও অনুভূতিকে হ্যাক করে-সৃষ্টি তার সিস্টেম অনুযায়ী ঘটিয়ে চলছে
এখানে যখন যার বা যাদের যেটুকু বলা,করা,বোঝা,বোঝানো,ভাবা,প্রতিবাদ করা,যুদ্ধ ও ধংশ করার প্রয়োজন
তখন সেটুকুই প্রকাশ করা বা ঘটা যেমন সত্য ও সঠিক-
তেমনি সেগুলোর না ঘটা বা অন্যরকম ঘটার পক্ষে যুক্তি পাওয়াটাও সঠিক হওয়ার মত একটা ব্যপার বা জগৎ সিস্টেমের নিয়ম!
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে জুন, ২০১৮ রাত ১:২৫