খুব শিগ্রি মানব জাতী ধংশ হতে চলেছে। মানুষেরা পৃথিবীতে যত ধরনের বিবর্তন ঘটাচ্ছে বা পৃথিবীর অভ্যন্তরের যত পদার্থ,শক্তি ও জ্বালানী র বিবর্তন ঘটছে তার একটা বিশাল প্রতিফল মহাশুন্যের একটি নির্দ্দিষ্ট স্থানে জমা হয়ে-এক ভিন্ন শক্তিতে পরিনত হচ্ছে। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হওয়ার কিছু দিনের মধ্যেই তার প্রতিফল দেখা দেবে। আগুনের চেয়ে ভিন্ন শক্তিশালী সেই পদার্থ পৃথিবীতে আঘাত আনলে-পৃথিবীর সকল প্রানী,উদ্ভিদ ও সম্পদ ধংশ হয়ে যাবে।
ফুটবলের গায়ে বড় রুটি দিয়ে ঢেকে দেওয়ার মত কায়দায় পদার্থটি পৃথিবীর গায়ে লেপ্টে গিয়ে গলিয়ে দেবে ভূপৃষ্টের সকল সম্পদ,উদ্ভিদ ও প্রানী। শক্তিটি তার ধারণ ক্ষমতার বাইরে চলে গেলে-অমনিই মহাশুন্য থেকে রিটার্ন পৃথিবীতে ফিরে এসে কঠিনভাবে ভূপৃষ্টের সবকিছু ধংশ করবে। পৃথিবীতে আর সামান্য কিছু যুদ্ধ,বিস্ফোরন,ধংশ এবং বিবর্তন ঘটার পরপরই শক্তিটি পৃথিবীর উপর গলিত ম্যাগমার মত লেপ্টে গিয়ে ভূপৃষ্টের সবকিছু ও মানুষের সকল সৃষ্টি ডেড করে দেবে।
এখন পৃথিবীর জ্ঞান-বিজ্ঞান রা ভাবতে পারে-দিন থাকতে পথ দেখা উত্তম কিনা। পৃথিবীর মানুষগুলো কোথায় কিভাবে আছে এবং তার নিয়ন্ত্রক ও মাথামুন্ডু কিছুই জানেনা বললেই চলে। শুধুমাত্র যার যেমন আপেক্ষিক ধারনা ও যুক্তি ছাড়া কিছুই নয়। মহাশুন্যের ব্যপকতার তুলনায় বিজ্ঞান বা মানব প্রানী অতি তুচ্ছ ও ক্ষুদ্র একটি বিষয় এবং যা প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীল। হালহীন পালহীন অনিষ্চিত এই পৃথিবীতে নিশ্চিন্তে বসে মানুষগুলো নিজেরা নিজেদের নষ্ট করার জন্য বা একরাষ্ট্র অন্য রাষ্ট্রকে ক্ষতির লক্ষে যেসমস্ত ধংশমূলক ক্রিয়া ঘটিয়ে আসছে সেগুলো নিঃসন্দেহে জ্ঞানের আড়ালে অজ্ঞানতার পরিচয় দিচ্ছে। (মোমবাতির আলোয় যেমন পোকাগুলো আহত হচ্ছে-নিহত হচ্ছে তবু আগুনের মাঝে লাফ দিয়ে তৃপ্ত হতে চাচ্ছে। ঠিক তেমনি মানুষগুলোও জ্ঞানত অবস্থায় আগুনের মাঝে লাফ দিয়ে তৃপ্তিবোধ করার লক্ষে উন্মাদ হয়ে উঠেছে)।
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৩৪