ছবিঃ গুগল থেকে নেয়া।
প্রিয় লেখক আজ আবক্ষ নিষ্প্রাণ..........
নুহাশ পল্লীতে গিয়ে, হাহাকার চোখে-
জিজ্ঞাসু নয়নে দৃষ্টি এদিক ওদিক,
অবুঝ তৃষ্ণার্ত চিত্ত খুঁজছে জেনো কি!
কোথায়? কোথায় তিঁনি? প্রিয় সাহিত্যিক।
অবশেষে আবিষ্কৃত মাটির কবরে
চোখের ক্লান্তিরা যেন বহুগুণে বাড়ে
বিষণ্ণ হৃদে সেথায় রইলাম ঠাঁই
এতো সক্কালে বিদায়! হয়েছে কি ঠিক?
হিমু কোথায় জানো কি? সে কেমন আছে?
কঠিন রিমান্ডে গিয়ে মরে কিনা বাঁচে?
কোথাতে হিমুর সেই হলুদ পাঞ্জাবী?
তুমি ছাড়াই হিমুকে বিপদে ফেলে কে!
সাধ্য কার আছে বলো উদ্ধার করে কে!
হিমুকে উদ্ধারে আসো তোমাতেই দাবী।
১। নুহাশ পল্লীতে প্রবেশ পথেই প্রিয় লেখকের কবর চোখে পরে।
২। ভূত বিলাসে যাবার পথে ভূতের সাথে সাক্ষাত।
৩, ৪ ও ৫। ভূত বিলাসের দিঘীর ধারে ওষধি গাছ দু'টি নিরবে সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে মরে যাবার প্রস্তুতি নিচ্ছে। শেষ বেলাতেও কলার মুচা তার সতেজতা জানান দিচ্ছে। প্রিয় লেখক বেঁচে থাকলে হয়তো এ নিয়েই কোন বিশাল সাহিত্য করে ফেলতেন।
৬। ছবি তুলতে ৫ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা নিয়ে দীঘিতে নেমেছিলাম। সে না থাকলে কে আমাকে উঠাতো?
৭। সে লজ্জাবতি লতাগুলোকে আদর করে ঘুম পারিয়ে দিচ্ছে।
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:০৯