০১. কুকুরটা আপনার
ছোট দুইটা বাচ্চা রাস্তার ধারে কুকুরের ছানা নিয়া ঝগড়া করতাছে। এমন সময় হাজির হলো শিক্ষক।
শিক্ষক : কি ব্যাপার তোমরা ঝগড়া করতাছো কেন?
বাচ্চারা : স্যার আমরা ঠিক করছি যে বেশি মজাদার মিথ্যা বলতে পারবে তাকে এই কুকুর ছানাটি দেওয়া হবে।
শিক্ষক : কি বলিস, তোদের বয়সে মিথ্যা কি জিনিস আমরা জানতামই না। আর তোরা এই বয়সে মিথ্যা বলা শিখিস?
বাচ্চারা : স্যার, তাহলে কুকুর ছানাটা শেষ পর্যন্ত পেয়ে গেলেন।
০২. হাতির বাচ্চা
মা জান, হাতির দুধ খেয়ে না একটা বাচ্চার এক সপ্তাহে বিশ পাউন্ড ওজন বেড়ে গেছে।
কি বলিস, তা এটা কার বাচ্চারে?
এটা ঐ হাতিটারি বাচ্চা।
০৩. ইনকামট্যাক্স অফিস
বন্ধু : জানিস দোস্ত, আজ তোর ধন-সম্পদের তারিফ করে এলাম।
ধনী বন্ধু : কার কাছে দোস?
বন্ধু : ইনকামট্যাক্স অফিসারের কাছে।
০৪. আপনি যা খাবেন আপনার নাতি তা শোধ করবে
এক লোক হোটেলের সাইনবোর্ড দেখে খুব খুশি হয়ে ইচ্ছেমতো খেলেন।
ওয়েটারঃ স্যার, আপনার বিল ৫০০ টাকা।
লোকটাঃ কী বলছেন ভাই? আমার বিল? কিন্তু আপনাদের সাইনবোর্ডে যে লেখা, আপনি যা খাবেন আপনার নাতি তা শোধ করবে।
ওয়েটারঃ সেটা না হয় না দিন। কিন্তু এই ৫০০ টাকা দিন। এটা আপনার নানা খেয়ে গেছেন।
০৫. ব্যাঙ্কে কত টাকা আছে
প্রেমিকঃতোমার বাবার কাছে আমাদের বিয়ের প্রস্তাব রেখেছো?
প্রেমিকাঃহ্যাঁ।
প্রেমিকঃতোমার বাবা কি বললেন?
প্রেমিকাঃতিনি জানতে চাইলেন, তোমার ব্যাঙ্কে কত টাকা আছে।
প্রেমিকঃকি বললে?
প্রেমিকাঃযা সত্যি তাই বললাম,দুলাখ।
প্রেমিকঃতোমার বাবা কি বললেন?
প্রেমিকাঃতিনি টাকাটা ধার চাইলেন
০৬. চড় মারল।
অফিস থেকে বাসায় ফেরার পথে জনৈক ব্যক্তি একটা রোবট কিনে নিয়ে গেলেন। সত্য-মিথ্যা যাচাইকারী রোবট। মিথ্যা বললে আঘাত করে বুঝিয়ে দেয় এটা মিথ্যা। বেশ খানিক পরে তার ছেলে বাসায় আসল।
বাবা : এতক্ষন কোথায় ছিলে?
ছেলে : স্কুল ছুটির পর একটু বন্ধুর বাড়িতে গিয়েছিলাম।
রোবটটি ঠাস করে মারল এক চড়।
বাবা : তুমি মিথ্যে বলছ। সত্য করে বল কোথায় গিয়েছিলে?
ছেলে : সিনেমা দেখতে গিয়েছিলাম।
বাবা : কি সিনেমা দেখেছ?
ছেলে : বেদের মেয়ে জোছনা।
আবারো রোবট চড় মারল।
বাবা : তুমি আবারো মিথ্যা বললে। সত্য করে বল কি সিনেমা দেখেছ?
ছেলে : নাইট কুইন।
ঠাস ঠাস শব্দে রান্নাঘর থেকে ছেলের মা হন্তদন্ত হয়ে ছুটে এলেন।
মা : না হয় একটা ছবিই দেখেছে। তাই বলে এমন করে মারতে হবে নাকি?? এ বয়সে তো মানুষ কত কিছুই দেখে। তোমারই ত ছেলে।
এবার রোবট মহিলাকে চড় মারল।
০৭. internet থেকে download করছি?!?
বিয়ের ১০ বছর পূর্তিতে স্ত্রী বিষন্ন ভঙ্গিতে স্বামীকেঃ “তুমি আমাকে কখনোই ভালোবাসোনি!”
.
… .
.
.
… … স্বামী রেগে গিয়েঃ
“তাহলে এই হাফ ডজন ছেলে-মেয়ে কি আমি internet থেকে download করছি?!?
০৮. আমিতো বুঝাইতে বুঝাইতে হয়রান হইয়া গেছি ।
স্ত্রী : এই শোন, আমি যখন কাজে ব্যস্ত থাকবো তখন হঠাৎ করে আমাকে পেছন থেকে জড়িয়ে ধরবেনা । বুঝেছ ?? এই কথা শুনে পাশের ঘর থেকে কাজের বুয়া বলে উঠল : “হ আফা ! আফনেই বুঝান তারে । আমিতো বুঝাইতে বুঝাইতে হয়রান হইয়া গেছি ।
০৯. পরীক্ষায় ফেল
বাবা: যদি পরীক্ষায় ফেল করিস, তুই আমাকে আর বাবা বলে ডাকবি না। ফল বের হওয়ার পর…
বাবা: কিরে, তোর পরীক্ষার ফল কেমন হলো?
ছেলে: আমি দুঃখিত রফিক সাহেব!
১০. bikroy . com এ বিক্রি করে দাও
একদিন মেয়ে বাবার কাছে গিয়ে বলল: বাবা,আমি একটু কথা বলতে চাই! জরুরী!
বাবা: বলো?
মেয়ে: আমি একটা ছেলেকে ভালোবাসি! কিন্তু সে থাকে আমেরিকায়! তার সাথে আমার ডেটিং ওয়েবসাইটে দেখা হয়! facebook এ ফ্রেন্ড হই! whatsapp এ অনেক chat হয়! সে আমাকে skype তে propose করে! আমারা ২ মাস ধরে viber এ প্রেম করছি! এখন আমরা বিয়ে করতে চাই!
বাবা: সত্যি? তাহলে twitter এ বিয়ে কর, tango তে মজা আর হানিমুন কর! আর e-bay থেকে বাচ্চা কিনো, তা রিসিভ করো gmail এ। husband এর সাথে chat
করতে করতে বিরক্ত হলে , তাকে bikroy . com এ বিক্রি করে দাও!
.....সংগ্রহ : জোকস ভান্ডার.......
আজকের জন্য এখানে শেষ।
সমাপ্ত