কিন্তু শুক্রবার দুপুরের পর থেকেই আকাশে কালো মেঘের ঘনঘটা আর সাথে আমাদের মনে আড্ডা মিস হওয়ার আশংকা। সাড়ে তিনটা নাগাদ বিড়াল কুকুর বৃষ্টি, ভাবলাম আর বোধ হয় সম্ভব না। ফোন করলাম উদ্যোক্তা রাতমজুরকে। বললেন তিনি তখন ও অফিসে এবং আডআয হাজির না হলে পিঠের ছাল থাকবে না উদ্যোক্তাদের। এরপর ফোন পেলাম নতুন ব্লগার সবার প্রিয় এর ফোন সে আসতে চায় কিন্তু বৃষ্টিতে ভয় পাচ্ছে তাকে সরাসরি জানানো হলো বৃষ্টি হোক আর যাই হোক আড্ডা হবে। তার ফোন রাখতে না রাখতেই ব্লগের ল্যাঞ্জাছাড়া বান্দর 'কাব্য' এর ফোন পেলাম, সে বৃষ্টির দোহাই দিয়ে আড্ডা স্কিপ করতে চায়, তাকে আসার জন্য বিশেষ ভাবে আমন্ত্রণ জানানো হলো। এরপর পেলাম গোয়েবলস এর ফোন। সে আসতে আগ্রহ প্রকাশ করল এবং তাকে আসার আমন্ত্রণ ও জানানো হলো। সাড়ে চারটার দিকে গুড়িগুড়ি বৃষ্টি নিয়ে রওনা হলাম রবীন্দ্রসরোবরের দিকে। পৌছে দেখি আমার আগেই পৌছেছেন অনেকেই। যাদের মধ্যে শ্রাবণ সন্ধ্যা আপু ও স্বর্গের প্রজাপতি (আপুর মেয়ে জাফনা), অমাবশ্যার চাদ এবং ভোরের তারা, শামীম (খাদ্য মন্ত্রী), রাতমজুর (স্বীকৃত চাঁদাবাজ), মিল্টন ভাই (৩৫ বছর বয়সে যিনি স্থির) সহ আর ও অনেকে।
এরপর পরিচিত হলাম অনেকের সাথে সবার নিক মনে করে এখানে তালিকা ভূক্ত করা কঠিন।
একে এক এলো গোয়েবলস, কাব্য, চাচামিঞা, শফিকুল ভাই। আর বৃত্তবন্দি, কালপুরুষ দা, আরিয়ানা, মেযবাহ য়াযাদ, সুনীল সমুদ্র, ক্যামেরাম্যান, অন্ধ দাড়কাকা, জটিল, ইউনুস খান (প্যান্ট ঢিলা), আসাদ/পারভেজ, মনপুরা, পল্লীবাউল, আমের আটির ভেপু, বুমবুম, অন্যমনস্ক শরৎ, প্রত্যুৎপন্নমতি, আইরিন সুলতানা (ধূর আর নাম বলতে পারছি না) এরা তো ছিলই।
সবার সাথে আড্ডা আর তার কিছু মুহুর্ত ক্যামেরাবন্দি করা হয়েছিল যা এখানে শেয়ার করলাম। (সব নয় সামান্য কিছু)