রাস্ট্র নারী ও নয় পুরুষ ও পুরুষ ও নয়। রাস্ট্র যারা চালান মানে সরকারের যে নীতি রাস্ট্রেরও সেই নীতি। রাস্ট্রের মৌলিক নীতি নিয়ে কেউ মাথা ঘামায় না। যে যখন ক্ষমতায় আসেন তাঁরা তাদের দলীয় নীতিতে সরকার পরিচলনা করেন। জাতিসংঘ ও অন্যান্য পশ্চিমা দেশের চাপে পড়ে সরকার একটি নারী নীতি ঘোষণা করেছেন। বাংলাদেশের মানুষ কি ভাবছে সে নিয়ে সরকারের মাথা নেই।
বাংলাদেশের ৯০ ভাগ মানুষ মুসলমান। ধর্ম চর্চা করুক বা না করুক। এ মানুষ গুলোর জীবনে দুই ধরনের আইন চালু রয়েছে। একটা রাস্ট্রীয় আইন। অপরটি ধর্মীয় বা কোরাণের আইন। কোরাণে যে সব আইন সুস্পস্ট আছে তা পরিবর্তন করা যাবেনা। যেখানে স্পস্টতা নেই সেখানে হাদিসের নির্দেশ দেখতে হবে। কোরাণ বা হাদিসে স্পস্ট না থাকলে তা নিয়ে কোরাণের আইন বিশেষজ্ঞতা গবেষণা করবেন। বা বাইরের গবেষকদের মতামত নিবেন। রাস্ট্র ইচ্ছা করলেই কোরাণের সুস্পস্ট আইন পরিবর্তন করতে পারেন না।
বিয়ে তালাক, ফতোয়া, মোহর, খোরপোষ ইত্যাদি বিষয়ে সুস্পস্ট বক্তব্য রয়েছে। উত্তরাধিকার আইনও রয়েছে সুস্পস্টভাবে।
যারা নামে মুসলমান এবং কোরাণের নির্দেশ মানে না তাদের জন্যে কোরাণের আইন প্রযোজ্য নয়। তবে তাদের ঘোষণা দিতে হবে যে তারা আর কোরাণ মানেন না। রাস্ট্র যদি নাগরিকের ধর্মীয় স্বাধীনতা স্বীকার করে তাহলে ধর্মীয় বিষয়ে কোন আইন চাপিয়ে দিতে পারেন না।
আপনারা কি ভাবছেন দয়া করে বলুন।