গ্রামে গেলে ছবি তোলা হয় অনেক অনেক। এসব এডিট করে পোস্ট করা সময় সাপেক্ষ। অনেক ছবিই পড়ে আছে পিসিতে। ডিপার্টমেন্ট থেকে বদলী হয়ে গেলাম। চলে যাবো ত্রিশ তলা বিল্ডিং এ, সেখানে জুইত মত কম্পিউটার পাবো কিনা অথবা তাতে পেন ড্রাইভ সিস্টেম থাকবে কিনা কে জানে। এখানে বহু বছর ছিলাম। আমার ৯০ ভাগ লিখা এখানের পিসিতে। মনটা এমনিতে খারাপ হয়ে যায়। চলে যেতে হবে। অনেকদিন অনেক সহকর্মীদের সাথে হাসি ঠাট্টা গল্পতে কাটিয়েছি এখানে। নতুন জায়গায় যাবো কেমন জানি লাগছে। ভালো থাকুন সবাই। সুন্দর থাকুন।
কিছু ছবি হালকা এডিট শেষে পোস্ট করলাম। ভালো লাগতে পারে আবার নাও পারে।
০২। তুলতুলে মুরগির বাচ্চাগুলো, কী আদর আদর লাগে।
০৩। এই গাছটার নাম মন, মন এক রকম ফল, এগুলো হলুদ হলেই তোষের নিচে রাখলে পেকে যায়। আর খেতেও সুস্বাদু। অনেকে এর ঘ্রাণ সহ্য করতে পারে না। এই গাছের গায়ে এমনই কাঁটা।
০৪। গামারী ফুল, একটি সবুজ কলাপাতায় রেখেছিলাম। কী সুন্দর না
০৫। আমাদের বাঁশঝাড়। এর ছায়ায় কেটে যায় সকাল দুপুর সন্ধ্যা।
০৬। ব্যাঙের ছাতা..।
০৭। শীমের শুকনো বীচি। আমাদের এখানে এগুলোর তরকারী হয়। প্রথমে ছাই দিয়ে ভেজে তারপর তরকার রান্না হয়। হবিগঞ্জে একটা তরকারীর নাম খরখরা মানে এই শীম বীচি দিয়ে শুককির তরকারী রান্না হয়।
০৮। গ্রামের রাস্তা, কী সুন্দর সবুজ পরিপাটি, বিকেল হলে এখানে হাঁটি। এই পথ পেরোলেই খোয়াই নদী। শীতকালে আমাদের খোয়াই নদীর চর জাগে, সে জায়গায় হাঁটি পা ভিজিয়ে তাকে আমরা বলি গরীবের সমুদ্র বন্দর।
০৯। ক্ষেতের পাশে মধুফুল, আমরা একে বলি দলকলস। কী সুন্দর সবুজ চোখ জুড়িয়ে যায়।
১০। কালো পাতিলে সাদা রঙ বোধয় নজর না লাগে যাতে এইজন্য ঝুলানো হইছে। কী কারণ সঠিক জানি না।
১১। টোপাপানার ভিতরে দুইটা হাঁস সাঁতার কাটছে। এটা একটা ডোবা।
১২। সেই রাস্তাটা উপরে উল্টো দিকের ছবি দিয়েছি। । এই রাস্তায় হাঁটলে শান্তি লাগে।
১৩। এই আঁকাবাঁকা পথ এখন পিচ ঢালা রাস্তা। এটা বাড়ীর পিছনে। যাতায়াতের প্রচুর সুবিধা হয়েছে আমাদের আলহামদুলিল্লাহ।
১৪। গোলাপ জাম ফুল।
১৫। তরতাজা মুরগী। এখন এটাকে দেখে অনেকেরই খেতে মন চাইবে। এইটা গাউচ্ছা মুরগি। গাছ বায় খালি
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৩৫