পরে বল্লিয়েন না, আলতু ফালতু বিষয় নিয়ে কেন মাথা ঘামাচ্ছি! এখন স্লেফ সেন্সারশিপ চলতেছে। একটুক উল্টা পাল্টা হলেই ভয় দেখায়। আমি কারও গোলাম না, টাকা খেয়ে কারও পক্ষে বা বিপক্ষে লিখতে যাইও না, সেই যোগ্যতাও নেই। আমি বাপ দাদার ধর্ম অনুসরন করি না, যখন যেটা সত্য পাই সেটাই মেনে নেই।
সেনা বাহিনী আমাদের গৌরব তাদের নিয়ে কোন সমালোচনা করবো না, করা উচিতও না।
পিল খালার হত্যা কান্ড জাতীকে আহত করেছিল কিন্ত সঠিক বিচার হয় নাই। যারা হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত ছিল, তাহারা দেশের শত্রু। সেই শত্রুদেরকে এখনও চিহ্নিত করা হয় নাই।
আজকের প্রার্থনা তিরিশ বছর পর অন্য রকম হতে পারে। কিছু কিছু বিষয়ে ভবিষ্যতে কি হবে তার একটা ধারনা করা যায়।
তিরিশ বছর আগে যে ধারনা করা হয়েছিল, বর্তমানে তা সত্য প্রমানিত হয়েছে। তখন ডিজিটেল টিভি বা মোবাই ফোন ছিল না কিন্তু যখন ডিজিটেল টেকনলজি ঘরে ঘরে পৌছে যাবে তখন সমাজের কি পরিবর্তন আসবে! তখন বিজ্ঞানীরা ভবিষ্যতের ভাল মন্দ দিক নিয়ে গবেষনা করছিলেন।
এখন মুরাদের রাজত্ব, সেনাবাহিনী চেইন অফ কমান্ড মেনে চলে। সেনাবাহিনীর অফিসাররা কে কি বলে অন্তর থেকে প্রার্থনা করেছেন সেটা কেউর জানার কথা না। হয়ত কেউ অন্তর থেকে বলতে পারনে, ‘হে আল্লাহ এই মূর্তিটা ধ্বংস করে দাও’।
তিরিশ বছর পর হতো কেউ একি রকম, একি জায়গার একটা ছবি প্রোষ্ট করবে, শুধু সেখানে থাকবে না কারও মূর্তি এবং শিরোনামও ঠিকই থাকবে, শুধু জয়বাংলার স্হানে থাকবে ‘আমিন’।
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ২:২৭