মানুষ যদি আল্লাহ পাকের নিকট কবুল হতে চায়, আল্লাহ পাক তাহার অর্থ-সম্পদ, বংশ-মর্যাদা, শিক্ষা-দীক্ষা, সামাজিক অবস্থান, বরং কিছুই দেখেন না দেখেন তার সিফাত। এর মাঝে প্রথম সিফাত হল ঈমান।
ঈমানঃ
ঈমান হল, রসুলুল্লহ সল্লাল্লহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম এর উপর পুর্ন আস্থা থাকার কারনে আল্লাহ তাআলার পক্ষ হতে তিনি যে সকল খবর নিয়ে এসেছেন তা বিনা দ্বিধায় মেনে নেয়া।
ঈমানের উদ্দেশ্যঃ
ক) দিলের ইয়াকীন সহীহ করা; মাখলুক থেকে কিছুই হয় না যা হয় এক আল্লাহ থেকেই হয়।
খ) তরীকার ইয়াকীন সহীহ করা; রসুলুল্লহ সল্লাল্লহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম এর তারীকা অনুযায়ী চলার মধ্যেই এক মাত্র কামিয়াবী।
গ) জযবার ইয়াকীন সহীহ করা; মালমুখী থেকে আ’মালমুখী হওয়া, দুনিয়া থেকে আখেরাতমুখী হওয়া।
ঈমানের ফযিলতঃ
ঈমানের দ্বারাই বান্দার সাথে আল্লাহর সম্পর্ক স্থাপন হবে। জাররা পরিমান ঈমান নিয়ে যে ব্যাক্তি দুনিয়া থেকে যাবে, তাকে ১০ দুনিয়ার সমান জান্নাত দেয়া হবে।
একজন ঈমানওয়ালা মানুষ যতদিন দুনিয়াতে থাকবে আল্লহ পাক তার বদৌলতে দুনিয়ার সমস্ত কায়েনাতকে ঠিক রাখবেন।
হাসিল করার তরীকাঃ
১) দাওয়াত, ২) মশক, ৩) দোয়া।বিস্তারিত পড়তে ক্লিক করুন
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই মে, ২০১৬ রাত ৩:০১