somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাঙ্গালী মধ্যবিত্তের জন্মবৃত্তান্ত

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:০১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

পৃথিবীতে প্রথমবারের মতো মিডলক্লাস শ্রেণীটা এলো কোথা থেকে এই প্রশ্নের সূত্র ধরে এই আলাপ শুরু করা যাক।

ইয়োরোপের ধনী দেশগুলিতে প্রথমবারের মতো এই মিডলক্লাস গ্রুপটা দেখা যায়। ইয়োরোপ বলতে ইংল্যান্ড, ফ্রান্সের মতো দেশে। এইটিনথ সেঞ্চুরির শুরুতে। তবে সে সময়ে ইয়োরোপের নেতারা, মানে সামাজিক ও রাজনৈতিক কাজে নেতৃত্ব দিত যারা, তারা অবশ্য মিডলক্লাস ছিল না। ছিল আরও এলিট। আরও হাইক্লাসের।

এই এলিট শ্রেণীর প্রথম বর্গ, বা ক্যাটাগরিতে ছিল যাজক সম্প্রদায়। ওদেরকে বলা হত ফার্স্ট এস্টেট। যাজক সম্প্রদায়ের একদম মাথায় ছিল রোমান ক্যাথলিকদের ধর্মগুরু ও সবচে বড় নেতা - মহামান্য পোপ। তারই প্রত্যক্ষ ডমিনেন্স ও ইন্সট্রাকশনে ইউরোপ জুড়ে যাজক শ্রেণী একটা কংক্রিট স্ট্রাকচার, একটা সুসংগঠিত শক্তি হিসেবে সে সময়কার ফিউডাল সোসাইটিতে ভূমিকা রাখতো। সে সোসাইটিতে রাজাও ছিল। সময়ে সময়ে রাজতন্ত্রের সঙ্গে তাদের বিরোধও লাগতো। সে বিরোধ মিটমাট করেটরে মোটামুটি মিলেমিশেই এই দুইটা গ্রুপ, অর্থাৎ চার্চ আর রাজা, ভূসম্পত্তির ভাগাভাগি করতো আর রাজ্য শাসন করতো।

ফিউডাল সোসাইটির এই রাজারা এবং তাদের নীচে যে সব ভূস্বামী, অর্থাৎ জমিদারেরা ছিল - এই দুইটা গ্রুপ মিলায়ে তৈরি হয়েছিল দ্বিতীয় একটা বর্গ, যাদেরকে বলা হত সেকেন্ড এস্টেট। দেশশাসন, আইনের প্রণয়ন ও প্রয়োগ, যুদ্ধ বিগ্রহ পরিচালনা, আর অর্থনৈতিক ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণ ছিল তাদের হাতে।

ইয়োরোপে শিল্পবিপ্লব এসে যে ধাক্কা দেয়, তার প্রথম ফোর্সেই এই ফিউডাল ক্লাস সিস্টেম, অর্থাৎ সামন্ততান্ত্রিক ব্যবস্থার মধ্যে ভাঙ্গন ধরে। শিল্প কলকারখানা তৈরিতে উদ্যোগী টাকাপয়সা, তথা পূঁজির মালিক একটা গ্রুপ, আর তাদের কলকারখানায় শ্রম বিক্রি করে পেট চালায় যারা - শ্রমিকদের আরেকটা গ্রুপ, এই দুই গ্রুপ একত্রে মিলে তৈরি হয় তৃতীয় আরেকটা বর্গ, যাকে নাম দেয়া হয় দা থার্ড এস্টেট। ১৭৮৯ সালে সংঘটিত ফরাসী বিপ্লবে এই থার্ড এস্টেটের লোকজন মিলে সংঘবদ্ধভাবে ফ্রান্সের রাজতন্ত্র ও যাজকতন্ত্রের বিরুদ্ধে ফাইট দেয়। দারুণ রক্তাক্ত সে লড়াইয়ে প্যারিসের রাস্তায় কতো বড় বড় মানুষের কাটা মুণ্ডু যে গড়াগড়ি খায়, তার হিসাব রাখা মুশকিল হয়ে পড়ে। কিন্তু এরই ফলশ্রুতিতে ষ্টেট আর চার্চ ঐ দেশে চিরকালের মতো আলাদা হয়ে যায়। ফিউডাল সোসাইটির স্থায়ী একটা পতন ঘটে।

কথা হচ্ছে, যদিও এই দুই শ্রেণী, অর্থাৎ শিল্প মালিক শ্রেণী ও শিল্প শ্রমিক শ্রেণী - একত্রে অনেক শক্তিশালী, একসঙ্গে তারা মিলে অনেক অসাধ্যসাধন করে ফেলতে পারে, তবুও তাদের একত্রে থার্ড এস্টেটের অন্তর্ভুক্ত করাটা উচিৎ হয় নাই। এটা একটা ভুল ছিল। প্রকৃতপক্ষে তারা ছিল দুটা পৃথক শ্রেণী। শুধু পৃথকই না, তারা ছিল মূলত পরস্পরবিরোধী দুটা গোত্র। পূঁজির মালিক যেহেতু সবচে' কম পয়সা খরচ করে, সবচে অমানবিক পরিবেশে, অল্প সুযোগসুবিধা দিয়ে সবচে বেশী পরিমান শ্রম কিনা নেয়ার চেষ্টা করে। অর্থাৎ শ্রমিক শ্রেণীটারে এক্সপ্লয়েট করার চেষ্টা করে। কাজেই দুইটা গ্রুপের স্বার্থ এক হওয়ার কোন কারন নাই। অর্থাৎ, পূঁজিপতি শ্রেণীটা একটা ভিন্ন শ্রেণী। কাঁচা টাকা আর শিল্প কলকারখানার মালিক এই গ্রুপটা একদিকে রাজারাজড়া আর তাদের অনুগত জমিদার - অন্যদিকে কলকারখানার শ্রমিকদের মাঝামাঝি একটা জনগোষ্ঠী বলে তাদের ফরাসী ভাষায় নামকরন করা হয় বুর্জোয়াজি, সোজা বাংলায় মধ্যশ্রেণী, আর ইংরেজিতে মিডলক্লাস। এই বুর্জোয়া - মিডলক্লাস শ্রেণীর অর্থনৈতিক ভিত্তি ছিল পূঁজির মালিকানা, আর তাদের মূল অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ছিল কলকারখানায় শিল্পসামগ্রীর উৎপাদন।

এ তো গেলো মধ্যবিত্ত শ্রেণীর জন্মের ইতিহাস। এখন যদি এই বাংলা ভূখণ্ডের দিকে তাকাই, তো দেখা যাবে, এখানে মধ্যবিত্ত শ্রেণীর উৎপত্তি ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের অধীনে। ১৮ শতকের শেষ ও ১৯ শতকের শুরুর দিকে ব্রিটিশ ভারতের বাংলায় যে ব্যবসায়ী মধ্যবিত্ত শ্রেণীটি গড়ে ওঠে, তারা শুরুতে ব্রিটিশদের বিভিন্ন ব্যবসা ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলির বেতনভুক্ত কর্মচারী বা মুৎসুদ্দিই ছিল। ব্রিটিশদের প্রতিষ্ঠানগুলিতে কাজ করে সঞ্চিত অভিজ্ঞতা ও যৎকিঞ্চিত পূঁজি দিয়ে তারা নিজস্ব ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার চেষ্টা করে। তবে তাদের সঙ্গে ইউরোপে গড়ে ওঠা ব্যবসায়ী, কলকারখানার মালিক শ্রেণীর মৌলিক তফাৎটা ছিল এ জায়গায় যে - ইউরোপীয় মিডলক্লাস গ্রুপটির এক নিজস্ব স্বাধীন রাজনৈতিক অস্তিত্ব থাকলেও নবগঠিত এ বাঙ্গালী মধ্যবিত্ত শ্রেণীর কোন রাজনৈতিক ক্ষমতা ছিল না। ব্যবসা টিকিয়ে রাখতেই তাদের লড়াই করতে হয়েছে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে। সেখানে রাজনৈতিক বক্তব্য রাখার, রাজনীতি নিয়ে মতামত দেবার কোন সুযোগই তাদের ছিল না। ব্রিটিশরা শীঘ্রই তাদের বাণিজ্যনীতি এমনভাবে সাজায় যে শেষ পর্যন্ত আর এই দেশীয় বেনিয়া গোষ্ঠী নিজেদের অস্তিত্ব আর টিকিয়ে রাখতে সক্ষম হয় না। তাদের অধিকাংশই জায়গাজমি কিনে জমিদার হয়ে বসে। ১৮র শেষ, আর ১৯ শতকের শুরুর দিকে গড়ে ওঠা এই দেশীয় ব্যবসায়ীরা যদি তাদের পূঁজি জমিতে বিনিয়োগ না করে সে পূঁজি শিল্পক্ষেত্রে বিনিয়োগ করতে পারত, তাহলে অবিভক্ত ভারতের বাংলা অঞ্চলে একটা দেশীয় শিল্পকলকারখানা ভিত্তিক পূঁজির বিকাশ সম্ভব হতো। কিন্তু তা আর হয় নি। তারা ঝুঁকি নিয়ে ব্যবসার মধ্যে না গিয়ে জমি ক্রয়ের মধ্যেই নিরাপত্তা খুঁজলো। এর ফল হয় এই যে, ১৯৪৭ সালের দেশভাগের পর যে মধ্যবিত্ত শ্রেণী তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান, অর্থাৎ এই বাংলা ভূখণ্ডে গড়ে ওঠে, তাদের উদ্ভব ঘটে এই জমিদার শ্রেণীর মাঝে থেকেই। কাজেই দুই দিক থেকে ইউরোপীয় বুর্জোয়া মিডলক্লাসের সঙ্গে বাঙ্গালী মিডলক্লাসের তফাৎঃ ইউরোপীয় বুর্জোয়া মধ্যবিত্তের মতো এই বাঙ্গালী মধ্যশ্রেনীর জন্ম কোন শিল্পপ্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে হয় নি, আর একইসঙ্গে এই শ্রেণীটার কোন স্বাধীন অস্তিত্ব বা উল্লেখযোগ্য রাজনৈতিক ক্ষমতাও ছিল না।

পাকিস্তানের জন্মের পর যে দুটো ভাগে তারা বিভক্ত হল, অর্থাৎ পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমানের বাংলাদেশ) এবং পশ্চিম পাকিস্তান (বর্তমানে শুধু পাকিস্তান) - তাতে সব মিলিয়ে বাঙ্গালীরা ছিল সংখ্যাগরিষ্ঠ। তা সত্যেও পাকিস্তানে কেন্দ্রীয়ভাবে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কাঠামো এমনভাবে গঠিত ও পরিচালিত করা হল যে - সংখ্যাগরিষ্ঠতা সত্যেও বাঙ্গালীরা রাজনীতি, প্রশাসন, শিল্প বাণিজ্য - কোনক্ষেত্রেই কোন উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে পারল না। ফলে বাঙ্গালী বুর্জোয়া শ্রেণীর স্বাধীন বিকাশ পুনরায় বাধাগ্রস্থ হল।

১৯৫০ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান, অর্থাৎ বর্তমান বাংলাদেশে জমিদারী প্রথা উচ্ছেদ করা হল। তবুও গ্রামাঞ্চলে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ক্ষমতার কাঠামো গঠন ও নিয়ন্ত্রণ করতে থাকলো অপেক্ষাকৃত ছোট জমিদারেরা, অর্থাৎ, ঠিক জমিদারদের সমপরিমাণ না হলেও যাদের কৃষিজমি ছিল অনেক। এদের বলা হত ভূমিমালিক জোতদার ও মহাজন শ্রেণী। বাংলা ভূখণ্ডে স্বাধীন শিল্পবিকাশের কোন ব্যবস্থা ছিল না। শিল্প কলকারখানা স্থাপনের জন্য তেমন কোন ব্যাংক ঋণের ব্যবস্থাও ছিল না। জিনিসপত্রের দাম বাড়ছিল হুহু করে। ফলে ক্ষুদ্র কৃষকরা একদিকে জমি হারাচ্ছিল, অন্যদিকে তাদের ঋণের প্রয়োজন পড়ছিল বেশী। হিন্দু মহাজন যারা ছিলেন, তারা জমি পানির দরে বিক্রি করে ভারতে চলে যাচ্ছিলেন। এসব মিলিয়ে তখনকার সময়ের মানুষদের জমিজমা কিনে মহাজন সেজে বসার একটা টেন্ডেন্সি তৈরি হয়। শিল্পবিকাশে বাংলাদেশে কৃষি - উদ্বৃত্ত জমি কোন কাজে এলো না। ১৯৫০ সালে জমিদারী প্রথা রদের পর ব্যক্তিমালিকানায় সর্বোচ্চ জমির পরিমান নির্ধারিত করা হয়েছিল ১০০ বিঘা। আইয়ুব খান এসে সেটাকে আবার নির্ধারিত করেছিল ৩৭৫ বিঘায়। এ থেকেও বোঝা যায়, বাংলা অঞ্চলে শিল্প - বিনিয়োগের ক্ষেত্রে পশ্চিম পাকিস্তানী পাঞ্জাবীদের মনোভাব বৈষম্যমূলক ছিল। পশ্চিম পাকিস্তানে যখন ভূমি সংস্কারের মাধ্যমে কৃষিউদ্বৃত্ত পূঁজিকে শিল্পে বিনিয়োগের পথ প্রশস্ত করা হচ্ছিল, সেখানে বাংলায় ব্যক্তিগত জমি ক্রয়ের রেঞ্জ বৃদ্ধি করে এখানে কৃষিউদ্বৃত্ত পূঁজিকে জমি ক্রয়ের দিকেই ঠেলে দেয়া হল।

এরই ফাঁকেতালে একটা শ্রেণী চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিল, সারা বিশ্বের অর্থনীতির গতিপ্রকৃতির সাথে তাল মিলিয়ে এদেশে শিল্প কলকারখানা স্থাপনের। এই বাংলায়, পাকিস্তান আমলে যারা শিল্প উদ্যোগী ছিলেন, তাদের নিজস্ব তেমন কোন পূঁজি ছিল না বললেই চলে। পূঁজি জোগাড়ে বাঙ্গালী শিল্প মালিকদের এই দলটি ঘনিষ্ঠভাবে আঁতাত তৈরি করে সামরিক শাসক আইয়ুব খানের রাজনৈতিক দল মুসলিম লীগের সাথে, অথবা তৎকালীন আমলাতন্ত্রের সঙ্গে। পরিচয় ও ব্যক্তিগত ঘনিষ্ঠতার সূত্রে তারা গঠন করে নিজেদের শিল্প কলকারখানা ও ব্যবসা বাণিজ্য। তারা যে শুধু শাসক দল ও আমলাতন্ত্রের পৃষ্ঠপোষকতায় বিকাশ লাভ করছিল, তা নয়। তাদের কাজটা করা লাগে অবিভক্ত পাকিস্তানের বড় পুঁজির ছোট তরফের অংশীদার হিসেবে। কাজেই, ব্রিটিশ আমলে যে একটা মুৎসুদ্দি শ্রেণীর ব্যবসায়ী গোষ্ঠী জন্ম নিয়েছিল, আচারে আচরনে, শ্রেণী বৈশিষ্ট্যে পাকিস্তান আমলের এই শিল্প মালিক শ্রেণী ছিল প্রায় তার অনুরূপ। ইয়োরোপে যে মধ্যশ্রেণী বা বুর্জোয়াজির বিকাশ, তার মুলে ছিল তাদের স্বাধীন শিল্প উদ্যোগ। এদের চরিত্রও গঠিত হয়েছিল এই স্বাধীনতার ফলশ্রুতিতে। ব্যবসা বাণিজ্য, শিক্ষা, শিল্প সাহিত্য, ছবি আঁকা, সঙ্গীত সহ - যে সমস্ত ক্ষেত্রে তারা প্রভূত উন্নতি করে, তার সবকিছুর ভিত্তি ছিল স্বাধীন শিল্প উদ্যোগ।

কিন্তু বাংলাদেশের উনিশ শতক থেকে শুরু করে পাকিস্তানী আমল, সেখান থেকে নিয়ে আজকের দিন পর্যন্ত মধ্যবিত্ত বুর্জোয়া শ্রেণীর যে বিকাশ আমরা দেখেছি, তার মধ্যে প্রগতিশীলতার কিছু উপাদান থাকলেও, এই শ্রেণীটির মেরুদণ্ড বলতে কোন সময়ই কিছু ছিল না। ভূসম্পত্তির মালিকানা, চাকুরি, ওকালতি, চিকিৎসা ইত্যাদি পেশা এই শ্রেণীটির মূল অর্থনৈতিক ভিত্তি হওয়ার কারনে তাদের সাধারণ সাংস্কৃতিক অগ্রগতি অল্প দিনের মধ্যেই বাধাপ্রাপ্ত হয়েছিল। নৈতিক অবক্ষয়, চাটুকারিতা, ও সুবিধাবাদ - এসবের দ্বারাই পাকিস্তানী আমলের বাঙ্গালী বুর্জোয়া শ্রেণীর রাজনীতি, সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গী ও সংস্কৃতি অধিকতর চিহ্নিত হয়েছিল। বাংলাদেশ একটা স্বতন্ত্র রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবার পরেও, এই মধ্যবিত্ত শ্রেণীর গুণগত আর কোন পরিবর্তন হয় নি।

(এটা আমার নতুন উপন্যাস 'সরীসৃপতন্ত্র'র অংশবিশেষ। তথ্যগুলো বদরুদ্দিন উমরের নির্বাচিত রাজনৈতিক প্রবন্ধ, এবং গোপাল হালদারের সংস্কৃতি কথা বইদুটি থেকে একত্র করা। এটা বামপন্থী বয়ান। ব্যক্তিগতভাবে আমার কোন তথ্যগত সংযোজন বিয়োজন নেই এ লেখায়। আপনাদের ইতিহাসের ভিন্ন কোন ভার্শন জানা থাকলে, বা এখানে উপস্থিত তথ্যের বিরুদ্ধে কিছু বলার থাকলে, তা মন্তব্যের ঘরে যুক্ত করে দিতে পারেন।)


সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:০৫
৩টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কাঁঠালের আমসত্ত্ব

লিখেছেন বিষাদ সময়, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭

কাঁঠালের কি আমসত্ত্ব হয় ? হয় ভাই এ দেশে সবই হয়। কুটিল বুদ্ধি , বাগ্মিতা আর কিছু জারি জুরি জানলে আপনি সহজেই কাঁঠালের আমসত্ত্ব বানাতে পারবেন।
কাঁঠালের আমসত্ত্ব বানানের জন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। অ্যাকসিডেন্ট আরও বাড়বে

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৯



এরকম সুন্দরী বালিকাকে ট্র্যাফিক দায়িত্বে দিলে চালকদের মাথা ঘুরে আরেক গাড়ির সাথে লাগিয়ে দিয়ে পুরো রাস্তাই বন্দ হয়ে যাবে ।
...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। প্রধান উপদেষ্টাকে সাবেক মন্ত্রীর স্ত্রীর খোলা চিঠি!

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৩




সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে মুক্তি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে খোলা চিঠি দিয়েছেন মোশাররফ হোসেনের স্ত্রী আয়েশা সুলতানা। মঙ্গলবার (২৯... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেমন হবে জাতীয় পার্টির মহাসমাবেশ ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৬


জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিক্ষুব্দ ছাত্র জনতা আগুন দিয়েছে তাতে বুড়ো গরু গুলোর মন খারাপ।বুড়ো গরু হচ্ছে তারা যারা এখনো গণমাধ্যমে ইনিয়ে বিনিয়ে স্বৈরাচারের পক্ষে কথা বলে ,ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী

লিখেছেন সামিউল ইসলাম বাবু, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৩

ফিতনার এই জামানায়,
দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী খুব প্রয়োজন ..! (পর্ব- ৭৭)

সময়টা যাচ্ছে বেশ কঠিন, নানান রকম ফেতনার জালে ছেয়ে আছে পুরো পৃথিবী। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে গুনাহ মুক্ত রাখা অনেকটাই হাত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×