আপনি যদি এদেরকে একটি রাস্তার
সাথে তুলনা করেন,
তাহলে বলা যায় 32 bit
একটা গলি রোড আর 64 bit
একটা মেইন রোড।
একটা গলির চেয়ে মেইন
রোডে যেমন বেশি ট্রাফিক
চলতে পারে সেইরকম 32 bit এর
চেয়ে 64 bit বাস দিয়ে অনেক
বেশি ডাটা ট্রান্সফার
করা যায়।
এদের আরেকটি উল্লেখযোগ্য
পার্থক্য হলো, কম্পিউটার
মেমোরির ধারণ ক্ষমতা।
যেখানে ৩২ বিট কম্পিউটার
সর্বোচ্চ ৩-৪ গিগাবাইটের RAM
ব্যবহার করার সুযোগ পায়; ঠিক
সেখানেই ৬৪ বিট কম্পিউটারের
জন্য সর্বনিম্ন RAM প্রয়োজন হয় ৪
গিগাবাইট।
..:: ৩২ বিট প্রসেসর : ::..
এ শ্রেণীর প্রোসেসরগুলো ১৯৯০
সালের কম্পিউটারগুলোতে প্রধান
প্রোসেসর হিসেবে ব্যবহার
করা হত। সে সময় একমাত্র প্রসেসর
হিসেবে Intel Pentium ই বাজার
দখল করে রেখেছিল।
পরবর্তীতে কালক্রমে ৩২ বিটের
AMD প্রোসেসের আগমন ঘটে!
..:: ৬৪ বিট প্রসেসর : ::..
৬৪ বিট সম্পন্ন কম্পিউটার সকলের
হাতে পৌছায় ২০০০ সালের শুরুর
দিকে। যদিও ১৯৬১ সালের শুরুর
দিকে যখন IBM তাদের IBM 7030
Stretch সুপার কম্পিউটার তৈরীর
সময় এই প্রসেসর এর
পরিকল্পনা গ্রহণ করে। যার
ফলে পরবর্তীতে Microsoft তাদের
সর্বাধিক জনপ্রিয় Windows XP
অপারেটিং সিস্টেম এর 64-bit
ভার্সন বাজারে প্রকাশিত
করে যাতে করে 64-bit সম্পন্ন
প্রসেসরগুলোতে তা ব্যবহার
করা যায়।
এ নিয়ে আরো বিস্তারিত তথ্য জানতে বাংলায় প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েব সাইট http://www.swlab.tk থেকে ঘুরে আসতে পারেন!!