বেণুরেখা তোমার হাত রাখার অনুমতি দাও
নগর পিতাকে বলে আমাদের রিকশা ভ্রমনের জন্য
আলাদা রাস্তা বানিয়ে দিবো।
তোমার চশমার কাঁচে বাস্প জমানো বৃষ্টিকে ধুয়ে মুছে দিবো
পশলা রোদের এক তুড়িতে।
আমাদের চলার রাস্তায় প্রয়োজনে থাকবে হাজার হাজার ট্রাফিক পুলিশ
সব গাড়ী স্থির হয়ে বসে রইবে
কেবল তুমি আমি এগিয়ে যাবো, রিকশা ভ্রমণে।
বেণুরেখা টং দোকানে চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে কাপটা ধুয়ে রেখ
কতশত চাখোর তোমার চুমু সম্বলিত কাপে চা খাওয়ার পায়তারা করছে।
আমার চশমার কাঁচে নিজের চুল ঠিক করে নিও, শেষবারের মত দেখে নিও
ঠোঁটের হালকা গোলাপী লিপিষ্টিকের যথাযথ অবস্থান
আমি কাঁচের ভিতর থেকে চেয়ে রব।
রিকশাওয়ালা তখন হঠাৎ বেল বাজিয়ে দ্বিগুণ জোরে প্যাডেল মারবে
বেণুরেখা একটু করে আমার দিকে হেলে পড়লো বলে!