যদিও নামটা শুনে অনেকের কাছে মনে হতে পারে গাছটি অনেক বড়, কিন্ত আসলে তা নয় । গাছটি আকারে এক থেকে দেড় ফুট
বা দুই ফুট উঁচ্চতা হয়ে থাকে।আর এই গাছটি আমাদের বাসার আশে পাশেই ঝুরঝাপ বা খালি স্থানে হয়ে থাকে।এই গাছের বাঁকানো পুষ্পদণ্ডে ফুটে থাকে সাদা সাদা ফুল অনেকটা হাতির শুঁড় মতই দেখতে হয়।আবার অনেকের কাছে হাতিশুঁড়ি, হাতিশুণ্ডি, হস্তীশুণ্ডী, শ্রীহস্তিনী, মহাশুণ্ডী ইত্যাদি স্থানীয় নামেও পরিচিত।যাই হোক আসুন আমরা এখন এর গুণ সম্পকে কিছু তথ্য জেনে নেই।
আঘাতজনিত ফোলায় পাতা বেটে অল্প গরম করে লাগালে অনেক সময় ফোলা ও ব্যথা কমে যায় অনেক উপশম পাওয়া যায়।ঠান্ডা লেগে হাতে পায়ের গাঁট ফুলে গেলে বা বাগী ফোলা অর্থাৎ উরু এবং তলপেটের মাঝখানে, কুচকির ডান ও বাম দিকে যেকোনো দিক ফুলে গেলে এই গাছের পাতা বেটে হালকা গরম করে আক্রান্ত জায়গায় লাগালে ফোলা এবং ব্যথা কমে যায়।দেহের ছত্রাকজনিত সংক্রমণে লাল চাকা চাকা দাগ নিরাময়ে এই পাতার রস ব্যবহার করা হয়।কোন কারনে চোখ টকটকে লাল হলে কড় কড় করছে মনে হচ্ছে বালি পড়েছে, এমনটা হলে হাতিশুঁড় গাছের পাতার রস অব্যর্থ ওষুধ।সর্দি লাগলে এই হাতিশুড় গাছের পাতা ছেচে দুই চামচ পরিমাণ রস খেলে সর্দি
ভাল হবে।একজিমা থেকে মুক্তি পেতে হাতিশুড় গাছের পাতা থেতলে আক্রান্ত স্থানে দিলে কিছুদিন ব্যবহারে একজিমা সেরে যাবার ১০০% সম্ভবনা রয়েছে।টাইফয়েড রোগে এই উদ্ভিদটির পাতা হতে পারে অনেক কার্যকরী একটি সমাধান, এর পাতার রস হালকা গরম করে পানিতে মিশিয়ে খেলে টাইফয়েড ভাল হয়।দেহে ছত্রাকজনিত সংক্রমণে লাল চাকা চাকা দাগ নিরাময়ে এর পাতার রস ব্যবহার করা হয়।দাঁতের মাড়ি ফোলা রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি হাতিশুরের মূল চিবালে মাড়ি ফোলা কমে যায়।ব্রন হলে বা এর দাগ হয়ে গেলে হাতিশুঁড় গাছের পাতা ও তার কচি ডাল থেঁতো করে দুপুরে গোসল করতে যাবার ১ঘন্টা আগে ব্রণের ওপর প্রলেপ দিলে ব্রণ সারে এবং নতুন করে আর ব্রণ হয় না।হাতির শুঁড় গাছের শিকড় বা মূল যদি কোনও ব্যাক্তি মধুর সাথে মিশ্রন করে সকালে খালি পেটে আর রাতে ঘুমানোর আগে টাণা
২১দিন খেতে পারেন তাহলে যৌন শক্তি বেষ্টঅফ পর্যায় পৌঁছাবে বিশ্বাস না হলে আপনি টাণা তিনদিন খেয়ে দেখতে পারেন ।আশা করি ফলাফল বুঝতে পারবেন ১০০%গ্যারান্টি ।আর যদি কাজ না হয় মানে বিফলে মূল্য ফেরত । আরো বিস্তারিত জানুন