প্রথমত বেশ কিছু পত্রপত্রিকায় দেখেছি একবার যে ব্যাক্তি করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর ভালো হয়েছেন,সে
আর ২য় বার এই ভাইরাসে আক্রান্ত হন না । যদি এ কথা সত্যি হয়,তাহলে এখানে একটা প্লাস পয়েন্ট আছে,আর সেটা
হল ইতি মধ্যে বাংলাদেশে যারা করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন এবং ভালো হয়েছেন তাদের মধ্যে থেকে বেছে বেছে
কয়েকজন নারী ও পুরুষকে নিয়ে আরো একটু টেনিং দিয়ে বর্তমান এবং আগামিতে যারা করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হবে
তাদের সেবা জন্য নিয়োজিত করা যেতে পারে। যেহেটু তাদের আগে হয়েছে সেহেটু পরে আক্রান্ত রোগিকে সেবা করলে
তাদের আর এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা খুবই কম ।
আর লক ডাউন বা লক আউট দেয়ার পরে অনেক গরিব অশায় হত দরিদ্র মানুষ আছেন যাদের দিন এনে দিন খেতে হয়,
তাদের জন্য বিভিন্ন দুর্নিতি যেমন মাঝে ক্যাসিনো এবং আরো এরকম স্থান থেকে অনেক টাকা পয়সা উদ্ধার করা হয়েছে,
এখন এই দুর্যোগের সময় সেই সব টাকা থেকে কিছু অনুদান দিলে ভালো হয় ।তাতে দিনমুজুর সাধারন হতদরিদ্র মানুষগুলো
এক মুঠো লবন ভাত খেয়ে বাঁচতে পারতো । যদিও এখন লবন ভাত খেয়ে বেঁচে থাকা অনেক দায় । কেননা যে মহামারি ভাইরাস
এসেছে,এই ভাইরাসকে দূর্বল করতে হলে আমাদের প্রতিটা মানুষের প্রয়োজন অনেক শক্তিশালী ভিটামিন যুক্ত এবং রোগ প্রতি
রোধে ক্ষমতা আছে সেরকম খাদ্যের । একটু ভেবে দেখতে পারেন ।
আরো একটু বিষয় বলতে চাই সেটা হল লক ডাউন বা লক আউট এর পাশা পাশি কিছু প্রতিষ্ঠান বা সরকারি ও বেসরকারি অফিস
খোলা রাখা যায় । তবে সেই অফিসগুলোর কর্ম কর্তাদের ডিউটি হতে হবে পিক আউয়ার সিস্টেম । বা গ্রুপিং সিস্টেম ।
যেমন দৈনিক প্রথম এক গ্রুপ সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১২টা পযন্ত ৪ঘন্টা কাজ করবে,এরপর তাদের ছুটি দেয়া হবে । পরে ২ঘন্টা খাবার সময় এবং পরের গ্রুপের লোকজন অফিসে আসা বা উপস্থিত হওয়া । তারপর ২টা থেকে আবার শুরু হবে অফিস একটানা ৬টা পযন্ত অফিস চলবে তারপর ক্লোজ । এতে করে রাস্তায় লোক চলাচল কম হবে এবং লোকজনও নিরাপদে বাসায় এবং অফিসে যাতায়েত করতে পারবে ।