এদিকে ছাগলের জ্বালায় অতিষ্ঠ লোকজন প্রশ্ন তুলেছেন ব্লগে একটি খোঁয়াড় থাকা উচিত। সেই খোঁয়াড়ে ছাগলটিকে আটকাইয়া রাখতে হবে। কিন্তু রামছাগল বলে কথা। এমনিতেই সে সুফি হাদিকে শিং দিয়া নাকি প্রচুর গুঁতাইছে। তারপর গুঁতানো শেষ হইলে নাকি তার আবার মাথা আউলা হইয়া যায়। তখন সে ব্যাগ বোচকা নিয়া ছাগলস্থানে ভ্রমণে যায়। শেষ ভ্রমণ করে আসার পর আবার নাকি রামছাগলের প্রলাপের রোগ বাড়িয়া গিয়াছে। সে নিয়া অনেকের উদ্্বেগ দেখা যাচ্ছে।
তো রামছাগলটির বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানা না থাকায় কোনো সমাধান দেয়া যাইতেছে না। তো যে যা জানেন আমাদের জানান। কি করিয়া রামছাগলটির পাগলামি থেকে সবাইকে মুক্তি দেয়া যায় সেই সমাধান জানা থাকলে তাও সত্ত্বর জানাইতে ভুলিবেন না। তবে আপনার লেখায় ছাগলের মার্কাটি দিতে ভুলিবেন না। বিষে বিষে বিষক্ষয় বলিয়া একটি কথা আছে। রামছাগলের মার্কাই হয়তো মহৌষধের কাজ করিতে পারে।
আসুন ভাই-বোনেরা এখন অলস বসিয়া থাকার সময় নয়।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০