নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

To call me \"awesome\" is an understatement.

ওয়ান টাইপ

To fight. To die. Enjoy the afterlife.

ওয়ান টাইপ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিয়ের পর স্ত্রী কেন তাঁর স্বামীর নাম নিজের নামের সঙ্গে যুক্ত করে?

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫২


বিঃদঃ স্বামী বদলানো যায়। পিতা বদলানো যায় না। বিয়ে অনেকবার করা যায়। একেক স্বামীর একেক নাম হয়। জন্ম একবারই হয়। পিতাও একজনের একটিই হয়।

প্রাসঙ্গিক "মানুষ" একটি অনুকরণপ্রিয় প্রাণী। আবার "মানুষ" উদ্ভাবনে, আবিষ্কারেও সেরা। অর্থাৎ "মানুষ" কেবলই যে অনুকরণ করে জীবনযাপন করে তা নয়, নিজেও আলাদা নতুন কিছু করে। করার চেষ্টা করে। অনুকরণ "মানুষ" ছাড়া অন্যান্য প্রাণীরাও করতে পারে। কিন্তু নতুন কিছু তৈরি করা, এটা মানুষ ছাড়া অন্য কোনও প্রাণী পারে না। অনেকগুলো কারণের মধ্যে এটাও একটা কারণ "মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব" হওয়ার।

মুল প্রসঙ্গ মেয়েদের বিয়ের পর নিজের নামের সাথে স্বামীর নাম জুড়ে দেয়া, এটা মানুষের আবিষ্কার। আবার এটাই মানুষের অনুকরণ। একবার আবিষ্কার হওয়ার পর থেকে এই রীতি আজ পর্যন্ত অনুকৃত হয়ে আসছে। এবং কেয়ামত পর্যন্ত হতে থাকবে। প্রথম কথা, এগুলো কেন আবিষ্কার করা হল, কারা আবিষ্কার করলো। "Mr & Mrs" রীতি কোন সংস্কৃতিতে আছে সবাইই জানেন এটা পশ্চিমা সংস্কৃতি।
বিশেষত আমেরিকান। বাস্তবে সেখানে কী ঘটে? ঘণ্টায় ঘণ্টায় বিচ্ছেদ "ডিভোর্স"। বিয়ের পর নিজের Surname পাল্টানো ওয়েস্টার্ন কালচার, আবার বিয়ের ওর যেকোনো সময় ডিভোর্স দেয়াও ওদের কালচার বিরোধী নয়। বিয়ের পর নিজের নাম বদল করে, অথবা শেষে স্বামীর নাম জুড়ে দেয়। বিচ্ছেদের পর আবার যখন বিয়ে করে কেউ কেউ আগের স্বামীর নাম আজীবন রেখে দেয়, যদিও পরে আরও ৩ টা বিয়ে করলেও। আবার কেউ কেউ প্রতি বিয়ের পরই নিজের নাম স্বামীর নামে বদলাতে দ্বিধাবোধ করেন না। এ তো গেলো "কী হয় অথবা হচ্ছে"। এখন দেখবো "কেন হয় বা হয়ে আসছে"। ওয়েস্টার্নরা যেহেতু সিংহভাগই খ্রিষ্টান, সেহেতু বাইবেল থেকে পাওয়া যায়। কী পাওয়া যায়? দুঃখিত, কিছুই পাওয়া যায় না। "Mr & Mrs" অথবা স্বামীর নাম নিজের নামের সাথে জুড়ে দেয়া, এমন কোনও কথা জিশু বাইবেলে বলেন নি। যেটা বলেছেন, বিয়ের পর স্বামী-স্ত্রী আর দুই সত্তা থাকে না, এক সত্তায় পরিণত হয়। দুইটা আলাদা দেহ থাকে না, এক দেহে পরিণত হয়। এক মাংসপিণ্ডে। যাই হোক, বাইবেলে মেয়েদের কয়েকভাবে ডাকা হয়েছে। অমুকের কন্যা, অমুকের স্ত্রী অথবা অমুকের অমুকের মা। আবার বাইবেলে এটাও নেই যে, নিজের নামের শেষে স্বামীর নাম জুড়ে দেয়া যাবে না। তার মানে, এটা বাধ্য কোন নিয়ম নয়। যার যার ইচ্ছা। কিন্তু বাস্তবে দেখা যায়, সবাইই নিজের নাম পরিবর্তন/পরিবর্ধন করে ফেলে বিয়ের পর। কেউ বাদ যায় না (হাজারে একজন-দুজন বাদে)

তবে এই ট্র্যাডিশনটার পিছনে আমরা কিছু মানবিক, পারিবারিক কারণ দাড় করাতে পারি। একজন নারী যখন জন্ম হয়, পিতার পরিচয়ে বেড়ে ওঠে। পিতাই তার ভরণপোষণ করে তাকে পরিণত করেন। বিয়ের পর পিতা আর সেই দায়িত্ব পালন করেন না। ভরণপোষণের সকল দায়িত্ব কাঁধে তুলে নেন তার স্বামী। জন্মের পর থেকে বিয়ের আগপর্যন্ত পিতা, বিয়ের পরথেকে মৃত্যুর আগপর্যন্ত স্বামী (যদি বাই চান্স এক বিয়েই হয়, দুঃখিত)। স্বাভাবিক ভাবেই বিয়ের পর তাই স্বামীর নাম নিজের নামের সাথে জুড়ে দেয়া হয়। এই যেমন Mr. & Mrs. Smith, যেখানে স্বামীর নাম John Smith, আর স্ত্রীর নাম Jane Smith. (বাস্তবে একজন Brad Pitt, আরেকজন Angelina Jolie, যদিও তারা স্বামী-স্ত্রী। সেটা কথা না, কথা হল) ওয়েস্টার্নরা এখানে ধর্ম পালন করছে না, ট্র্যাডিশন ফলো করছে, অনুকরণ করছে। সবাই করে আমরাও করি, লোকে কি বলবে? ভেবে।

সাত সমুদ্র তেরো নদীর পারে বাংলাদেশেও এই ট্র্যাডিশন ফলো করা হয়। যেখানে বাইবেল, অথবা কোরান শরীফে কোথাও এটা বলা নেই। তবুও ফলো করা হয়। যার জন্য কারণ হতে পারে, এক) হুজুগে বাঙ্গালী (দুঃখিত), স্রোতে ভাসতে খুব মজা পায়। সবাই যা করে, না বুঝেই, সবাই তাইই করে। কেন করছে সে নিজেও জানে না, কিন্তু সে করছে মহা ধুমধামে। দুই) (ঐযে বললাম) বিয়ের আগে দায়িত্ব পিতার বিয়ের পর স্বামীর। খুব আনন্দ ও দুঃখ দুটো নিয়েই বলছি, আমাদের দেশে এক নম্বর কারণটিই ফলো করা হয়। কেননা এটা আমাদের ট্র্যাডিশন যে, সবাই যা করে আমাকেও তা করতে হবে। আমেরিকানদের চেয়ে এই ক্ষেত্রে আমরা আরও বেশি মনযোগী। আমাদের বাঙ্গালীদের আরেকটা স্বভাব হচ্ছে, আমরা অতি-ই-ই মাত্রায় ইমোশনাল, আবেগি। বিয়ের পর স্বামীর নাম না জুড়লে স্বামীকে যে কত্ত ভালবাসি তা বোঝাব ক্যামনে?, আমার ব্যাটার-হাফ টা রাগ করবে, স্বামীর প্রতি আমার অগাথ শ্রদ্ধা তো নিজের নাম পরিবর্তন করেই প্রমান করতে হবে, শ্বশুর বাড়ীর লোকজন নানান কথা বলবে। দুঃখিত আরও বেশি কথা বললে সংসারই ভেঙ্গে যাবে।

দেখা গেলো কেউ না বুঝে, কেউ ওয়েস্টার্নদের ফলো করে, কেউ স্বামী শ্বশুরবাড়ি রাগ করবে এই ভেবে স্বামীর নাম নিয়ে নেয়। এই ক্ষেত্রে কেউ কেউ আবার বেশি ভালো সাজতে গিয়ে ডালে চালে খিচুড়ি বানিয়ে ফেলে। যদি নাম হয় Kareena Kapoor Khan. একই নামে দুই বংশ। একটা হিন্দু একটা মুসলমান। কি এক সেকিউলাররে বাবা। এগুলোকে বলা হয় অতিআতেল। এগুলো ফাইজলামি। তার ছেয়েও বড় মশকরা হচ্ছে কিছু কিছু স্বামী সকল আবালিয় সীমানা অতিক্রম করে নিজের নামের সাথে স্ত্রীর লাস্ট নেম যুক্ত করে। এদের আপনারা কি ভাববেন আপনাদের ব্যাপার। আমি ভাবি, এরা অন্তঃসারশূন্য অপদার্থ।

কেয়ামতের সময় সকলকে তার পিতার পরিচয়ে ডাকা হবে। অর্থাৎ অমুকের সন্তান অমুক। পবিত্র কোরান শরীফে, হাদিসে এই বলে উল্লেখ আছে। যার কারণে এটা এরাবিয়ান কালচারও হয়ে গেছে বটে। ইবনে অমুক, অমুক বিন তমুক।

এখন যেটা জানা প্রয়োজন, কারা সঠিক? যারা নিজের নামের সাথে স্বামীর নাম জুড়েছেন তারা? যারা জন্মের পর থকেই পিতার নাম নিয়ে আছে, বিয়ের পরেও পিতার নাম নিয়ে আছেন তারা? যদি বলেন কালচার, সেটা ওয়েস্টার্ন। যদি বলেন স্বামী ভরণপোষণ করে বিয়ের পর সব দায়িত্ব তার, বিয়ে ভেঙ্গে গেলে, স্বামী মারা গেলে দ্বিতীয় বিয়েয়, নাম কতবার চেইঞ্জ করবেন? যদি বলেন স্বামীর প্রতি চরম শ্রদ্ধা প্রকাশ পায়, নাম পরিবর্তন না করে পিতার নাম রেখেও স্বামীর প্রতি অনেক ভাবেই শ্রদ্ধা দেখানো যায়।

বিয়ের পর নাম পরিবর্তন করে, স্বামীর নাম জুড়ে দেয়া কোনও গর্হিত কাজ নয়। এটার কোনও খারাপ দিকও নেই। ভালো দিকও নেই। আছে কেবল আরেকটা ভিনদেশি ট্র্যাডিশনকে অনুসরণ করা, সামাজিক বাধ্যকতা মনে করা, স্বামীর প্রতি লোক দেখানো শ্রদ্ধা।

উপসংহারঃ অর্ধেক উপসংহার সূচনার আগেই বলে ফেলেছি। বাঁকি অর্ধেক হল, আসুন আমরা আমাদের শিকড়কে আঁকড়ে রাখি। মৃত্যুর আগপর্যন্ত শুধু নয়, মৃত্যুর পরেও পিতার পরিচয় বহন করি। এতে স্বামীকে ছোট করা হবে না। ভিনদেশি কোনও কালচারকেও অনুকরণ করা হল না। নিজস্ব স্বত্বা বলে কিছু থাকলো। পাশাপাশি যারা স্বামীর নাম নেয়ার পক্ষে তাদেরও বিরোধিতা করছি না। স্বামীর নাম স্ত্রীর নামের শেষে যুক্ত হওয়ায় দোষের কিছু নেই। তবে করার আগে, ভাবুন। স্বামীর সাথে আলাপ করে নিন। সে কোনটা পছন্দ করবে।

ধন্যবাদ।

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৭

নতুন বলেছেন: অবশ্যই এটা মেয়েদের ছোট করা হয়।

আমি আমার স্ত্রীকে নাম পাল্টানোতে মত দেই নাই।

কিন্তু একটা জিঙ্গাসা<<< যারা বোরকা পরে তারা বাইরে বসে এক গ্লাস পানিও সাধারন মানুষের মতন পান করতে পারেনা। তারা নিকাব উচু করে পানি পান করেন...খাবার খান... এটা কি নারীদের সাধারন মানুষের মতন বাচার অধিকার ক্ষুন্ন করা হয় না?

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৩৯

ওয়ান টাইপ বলেছেন: বোরকা পড়া না পড়া যার যার ব্যাপার। যার যার রেসপন্সবিলিটি।
সাধারণ মানুষ ডাইরেক্ট পানি খায়, আর যারা নিকাব পরে থাকে তাদের হয় নিকাব তুলে পানি খেতে হয় না হয় একটু আড়ালে গিয়ে। কিন্তু খেতে তো পারছেন। খাওয়া বন্ধ হয়ে গেলে তখন না হয় অধিকার ক্ষুণ্ণ হতো।
আর তাছাড়া এসব জেনে শুনেই তো তিনি নিকাব পড়েছেন। সো এটাতে তিনি অভ্যস্ত হয়ে যাওয়ার কথা।

২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৫

গগণ আলো বলেছেন: কি প্রাসঙ্গিক একটা বিষয় কিন্তু কখনো চিন্তা করিনি! চিন্তার খোরাক যোগাল।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪১

ওয়ান টাইপ বলেছেন: প্রাসঙ্গিক বৈ কি। তবে এটা অতো চিন্তার বিষয় না মনে হয়। যার যার জন্ম থেকে নাম পরিবর্তন না করলেই হয়। েত সহজ একটা সমাধান আছে বলেই এটা নিয়ে ভেবে সময় ব্যয় না করি। :)

৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: অতি সামান্য ব্যাপার নিয়ে যদি আমরা মাথা ঘামাই তাহলে বড় বড় সমস্যার কি হবে?

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪৮

ওয়ান টাইপ বলেছেন: এটা একটা লো-প্রায়োরিটি ইস্যু। এটা নিজে কোনও সমস্যা নয়। অতএব জন্মের সময় বাবা মার আদর করে রাখা নাম টা পরিবর্তন না করি। সচেতন হই, এমনকি এতো ছোট ইস্যুতেও।

৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪৩

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: এটা এখন যার যার ব্যক্তিগত বেপার। খালেদা জিয়া লাগাইছে কারন তার জামায়ের খুটিতেই সে চলে। তাই। আবার থাক। যার যেটা ইচ্ছা। আবার রাসূল বলেছে। তোমরা মেয়েদের ডাকো তার পিতার নামে। মনে করুন হারুনের মেয়ে বিউটি। আগের দিনে সাহবীরা মেয়ের বাবা হতে গর্ববোধ করতো। রাসূলের হাদিস জানার পর। প্রথম সন্তান মেয়ে হলে সে ঘর বরকতময়। আবার ধরেন
ধরেন আধুনিক ভাবে করলে শুধু টাইটেল লাগায়। পিতার টাইটেল খান মেয়ে বিউটি খানম বা খান।
ওইযে রাসূল বলেছে পিতার নামে ডাকো।

৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪৪

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: এটা এখন যার যার ব্যক্তিগত বেপার। খালেদা জিয়া লাগাইছে কারন তার জামায়ের খুটিতেই সে চলে। তাই। আবার থাক। যার যেটা ইচ্ছা। আবার রাসূল বলেছে। তোমরা মেয়েদের ডাকো তার পিতার নামে। মনে করুন হারুনের মেয়ে বিউটি। আগের দিনে সাহবীরা মেয়ের বাবা হতে গর্ববোধ করতো। রাসূলের হাদিস জানার পর। প্রথম সন্তান মেয়ে হলে সে ঘর বরকতময়। এটা হযরত আলী বর্ণনা করেন। আবার ধরেন
ধরেন আধুনিক ভাবে করলে শুধু টাইটেল লাগায়। পিতার টাইটেল খান মেয়ে বিউটি খানম বা খান।
ওইযে রাসূল বলেছে পিতার নামে ডাকো।

৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪৫

কে ত ন বলেছেন: যেসব স্বামীদের মেয়েরা তাদের বাপেদের চেয়েও সম্মানজনক মনে করে, তারা স্বামীর নাম লাগায়। বাপের নামে কেউ হয়ত চিনবেনা, কিন্তু স্বামীর নাম শুনে ধন্য ধন্য করবে। ইসলামে এটা কখনোই ছিলনা। মডার্ন হতে গিয়ে এগুলো হয়েছে। গ্রামাঞ্চলে মেয়েরা এখনও বংশের পরিচয়েই পরিচিত। কি ধরণের মহিলারা স্বামীর নাম লাগায়, কয়েকটা উদাহরণ দিলেই বুঝে যাবেন
রওশন/বিদিশা এরশাদ
খালেদা জিয়া
নাসরিন আউয়াল মিন্টু
পারভীন হক শিকদার
এডভোকেট সালমা ইসলাম

নিম্নোক্ত মহিলাদের স্বামীর চেয়ে বাবা বেশি পরিচিতঃ
শেখ হাসিনা/ শেখ রেহানা
কন্ঠশীল্পি মিতা হক, পিতাঃ কবি ওয়াহিদুল হক
নাফিসা কামাল, পিতাঃ লোটাস কামাল
শ্যামা ওবায়েদ, পিতাঃ কে এম ওবায়েদ



২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৫১

ওয়ান টাইপ বলেছেন: মিডিয়া আর রাজনীতি। দুটোতেই অভিনয়য়। এজন্য এই দুটোর হিসাব আলাদা। এরা পৃথিবীর নিয়মে চলেন না। এদের আলাদা নিয়ম হল, কিভাবে নিজেকে আরও বেশি পপুলার করা যায় নিজের ঢোল নিজে পিটিয়ে অথবা আরেকজনকে দিয়ে পিটিয়ে। এরা পপুলারিটি কে মানে, জামাই পপুলার হলে জামাইর নাম। বাপ পপুলার হলে বাপের নাম। এরা আর আমরা সাধারণ মানুষ এক না।

৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:০৭

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: রাজীব ভাইয়ের সাথে সহমত।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৫২

ওয়ান টাইপ বলেছেন: সহমত ভাই।

৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:১১

ইনাম আহমদ বলেছেন: আজকাল অনেক মেয়ে রিলেশনশীপে গেলেই নাম পাল্টায় ফেলে, ব্রেকাপ হওয়ার আগ পর্যন্ত বয়ফ্রেন্ডের নাম পেছনে লাগায়ে ঘোরে। বিয়ের পরে যে গলায় নাম লেখা বেল্ট পড়েনা এটাই সৌভাগ্য, তবে কিছুদিন পরে সেটাও শুরু হয়ে যাবে।
আসলে যেমন কিছু মেনীমুখো পুরুষমানুষ আছে, তেমনি কিছু মেয়েও নিজেদের পণ্যের চেয়ে বেশী ভাবতে পারেনা।

৯| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:১৬

আরোগ্য বলেছেন: কি রে জ্বালা! দশবার বিয়ে করলে কি দশবারই নাম বদলাবে। জন্মের সময় যে নাম রেখেছে তাতে কি সমস্যা?

১০| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৩:০৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কই আমার চৌদ্দ গুষ্ঠির মধ্যে কোন নারী বিয়ের পর স্বামীর টাইটেল লাগাতে দেখলাম না। এটা মিডিয়াতে বা সুশীলদের মধ্যে হয় হয়তো বা! আর Mr. Mrs. এত খারাপও না। বোঝা যায় কার বউ...

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৫৭

ওয়ান টাইপ বলেছেন: নেক্সট জেনারেশন কিন্তু বহুত ড্যাঞ্জেরাস আসতাসে। আপনি পর্যন্ত চৌদ্দগুষ্ঠি যা দেখেন নাই আপনার পরের প্রজন্ম তা তা কইরা দেখাইতেই পারে। আবার নাও পারে। এটা হইলো শিক্ষা। যে যেমন শিক্ষা পায় পরিবার ও তার সমাজ থেকে।

১১| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৮

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: পড়লাম

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.