নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এটা সামাজিক অবক্ষয়ের অসহ্য তেতো একটা উদাহরণ।
অনেক দামি কার্পেটের নিচে জমা পরে অনেক মোটা পরতের ধুলা।
এদের আদতে দেখতে বেশ সুশ্রী, ভদ্র, ইনোসেন্ট মনে হত সবার। কিন্তু যখন কালো পর্দাটা আসল রুপ থেকে পরে যায় তখন কুশ্রী মুখটা বেড়িয়ে যায় যা দেখে আগেরবার করা প্রশংসাকারিরাও নাক সিটকিে মুখ ফিরিয়ে নেয়।
এরা কি মূর্খ ছিল? এরা কি অ-ধনী ছিল? এরা কি অসামাজিক ছিল?
না।
তবুও কেন ওদের মত তাজা প্রানের এমন ট্র্যাজেডি?
একটা কথা, বেশ পুরনো, সকালে কাচা পেয়াজ খেয়ে দিন শুরু করলে, সারাদিনই সেই গন্ধ থেকে যায়। শিক্ষা, সমাজ আর টাকা পয়সা ছাড়াও আরেকটা জিনিস বড় প্রয়োজন।
ধর্মীয় শিক্ষা ওই কাচা পেঁয়াজের মত। শৈশব কৈশোর - জীবনের শুরুটা যদি ওই শিক্ষায় পর্যাপ্ত শিক্ষিত হতো সারাজীবন ওটার ঝাঁঝ ওদের আর নিচে নামতে দিতো না। আফসোস, বাবা মা পড়ালেখায় শিক্ষিত করেছে ঠিকই, কিন্তু ধর্মীয় মূল্যবোধে তাকে সামাজিক আর ব্যক্তিগত সু-শিক্ষায় শিক্ষিত করতে পারে নি। যার পরিণতি পরিবার সমাজ সবাইকেই কষ্ট দেয়। সত্য বললে- কলঙ্কিত করে।
এবার আসল ঘটনা বলি। একটা মেয়ে কাম মডেল কাম স্টুডেন্ট কাম এমপ্লইয়েড। প্রেম। বিয়ে শাদী কিসের কি! অবৈধ সম্পর্ক। ধীরে ধীরে বুঝতে পারা, মেয়েটি ভুল করেছে। তারপর নিজের ভিতর নিজের একটু একটু শেষ হওয়া। যাকে ঘিরে তার সব কিছু, তার মুখ ফিরিয়ে নেয়া। ব্যাস। আত্মহত্যা ছাড়া আর উপায় নেই। মুখ দেখাবে কাকে? যদি এতই aware হয়ে থাকো, তাহলে বিনামূল্যে অমূল্য সম্পদ বিলিয়ে দিলে কেন?
এটা একটা ছোটখাট ভাইরাল নিউজ তাই স্ক্রিনশট দিলাম না। না খুজলেও নেটে অটোম্যাটিক চোখে পড়েই যাবে আসল লিঙ্কস।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে মে, ২০১৬ রাত ৮:৪৭
মহসিন ৩১ বলেছেন: আমার দুঃখ , শিক্ষাটা সুধু যদি বিদেশি দেশি এভাবে বুঝলে উত্তর খুঁজতে কষ্ট হবে না।