নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
#আমি দেখেছি, সাহেব মেমরা খুব দামি জামা কাপড় পড়া। আয়রন করা কটন, লিনেন অথবা সিল্কের। কিউট জামা পড়া তাদের বেবিটাও। কিন্তু সাথে থাকা কাজের মেয়েটার গায়ে জীর্ণ শীর্ণ জামা, পরিস্কার তবুও দেখতে ময়লা ফ্যাঁকাসে।
অনেক #ছোট থাকতে দেখতাম মেমরা রিক্সায় বসেছে, কিন্তু কাজের মেয়েটা পায়ের কাছে। রিক্সার যেখানে পা রাখি সেখানে।
অনেক আত্মীয় #বন্ধু বান্ধবদের বাসায় দেখেছি কাজের মেয়েটা রান্না ঘরে ঘুমায় যেখানে কোন ফ্যান থাকেনা, আবদ্ধ, ছোট।
আরও অনেক বৈষম্যও #দেখেছি।
আপনারা নিজেদের কী ভাবেন? অন্য #একটা গরীব, অস্বাস্থ্যবান, অসুন্দর কোন মানুষের চেয়ে সুপিরিয়র?
অথচ ওরও দুটি চোখ, দু হাত দু পা, এমনকি #ভেতরের যন্ত্রও সব এক। মৃত্যুর পর গন্তব্যও এক।
তফাৎ, ওর বাবা মা মেম বা সাহেব না, পড়াশুনার খরচ যোগাতে #পারেন না, হয়ত ঘরবাড়ি ভাঙাচোরা, সবশেষে অনেক গরীব।
অথচ এই গরীবরা আছে বলেই যে আপনি বড়লোক, আপনি তা ভুলে #গেছেন।
২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪১
ধমনী বলেছেন: এগুলো নিয়ে গল্প উপন্যাস রচিত হবে, এসবের দৃশ্যমান পরিবর্তন হবে না।
৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০২
নতুন বলেছেন: আগে আমি পরিবতি`ত হব এবং পরিবারের কেউই এমন কাজ করলে মানা করবো। তবেই আস্তে আস্তে সমাজে পরিবত`ন আসবে।
৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৯
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: তাইতো আমি ঘরে স্থায়ী কাজের বুয়া রাখা পছন্দ করি না। সবার ঘরে দেখেছি , তারা নীচে ঘুমায়, তারা আলাদা খায়, তারা ফ্লোরে বসে টিভি দেখে। এর চাইতে 'ছুটা' বুয়া রাখাই ভালো।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ব্যবধান থাকবে। শিক্ষার মর্মার্থ যতদিন না অসভ্যরা অনুধাবন করবে।