নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তিনটার সময় হোটেল সার্কাস সার্কাসের রিসিপশনে আসলাম, ১৬ তালায় আমাদের হোটেল রুম। বিকেলে গাড়িতে করে শহর দেখতে রওয়ানা হলাম, এম জি এম হোটেলের পার্কিং এ গাড়ি রেখে হেঁটে শহরটা ঘুরে দেখতে বের হলাম। পার্কিং ফি ২৪ ঘণ্টার জন্য ১৮ ডলার। বিশাল পার্কিং কয়েক তালা জুড়ে। বিভিন্ন স্টেট থেকে ড্রাইভ করে আসে মানুষ, তারা ক্যাসিনো ও অন্যান্য নানা ধরনের বিনোদনের জন্য এই শহরে এসে সময় কাটায়। সব জায়গায় গাড়ি রাখা নিরাপদ না বা রাখা ও যায় না। তাই সুন্দর এই ব্যবস্থা।
এম জি এম হোটেল থেকে স্কাই ট্রেনে করে তিনটা স্টপেজে ফ্রি যাওয়া যায়। এটা মূলত মার্কেট ও হোটেল গুলোরগেস্টদের সুবিধার জন্য। বিকেল বেলায় আমরা স্কাই ট্রেনে করে বেলাজিও হোটেল এন্ড ক্যাসিনোতে আসলাম। সুন্দর করে সাজানো বিশাল হোটেল এলাকা, এখানে সুন্দর সাজানো ফুলের সমাহার। ফুলের জগতে ভীষণ ভিড়, বাচ্চারা ও পরিবারের লোকজন ছবি তুলছে। কেউ কেউ হয়ত জুয়া খেলে ক্লান্ত হয়ে সময় কাটাতে এসেছে। ছেলে মেয়ে সবাই ক্যাসিনোতে বসে খেলছে। হোটেলের সামনে একটু উচু জায়গা, সেটা ও সুন্দর করে ফুলের বেড দিয়ে সাজানো। সেখানে দাঁড়িয়ে ফাউন্টেন শো দেখলাম। বেলাজিও হোটেল এন্ড ক্যাসিনো হলো লাস ভেগাস স্ট্রিপের বৃহত্তম হোটেলগুলির মধ্যে একটি৷ মূল টাওয়ারের ৩০১৫ টি রুমের সাথে ২০০৪ সালে আরও ৯১৫ টি রুম যোগ করা হয়েছে।
১৪ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৫
শোভন শামস বলেছেন: ধন্যবাদ সাথে থাকবেন
২| ১৪ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভালো লাগলো
১৪ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬
শোভন শামস বলেছেন: ধন্যবাদ সাথে থাকবেন
৩| ১৪ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:০৪
দূর পথিক বলেছেন: আমিও ঘুরে এসেছি গত অক্টোবরে। Four Qeens হোটেলে ছিলাম ডাউনটাউনে।
১৪ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬
শোভন শামস বলেছেন: ধন্যবাদ সাথে থাকবেন
৪| ১৪ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৯
কামাল১৮ বলেছেন: ভালো বর্ননার সাথে সুন্দর সব ছবি।
১৪ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬
শোভন শামস বলেছেন: ধন্যবাদ সাথে থাকবেন
৫| ১৪ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৬
প্রামানিক বলেছেন: ভালো লাগল
১৪ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৭
শোভন শামস বলেছেন: ধন্যবাদ সাথে থাকবেন
৬| ১৪ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৪
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: অনেক সুন্দর ছবিগুলো।
১৪ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৭
শোভন শামস বলেছেন: সামনা সামনি আরও সুন্দর লাগে। ধন্যবাদ সাথে থাকবেন
৭| ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৩:৪৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমেরিকায় এসে এরপর লাস ভেগাসে কয়েকবার যাওয়া হয়েছে।
সত্যিই এক অবিশ্বাস্য সুন্দর একটি শহর। তবে প্রচুর ব্যয়বহুল।
প্রথমবার গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন ভ্রমণের সময় নিউইয়র্ক থেকে লাস ভেগাস পর্যন্ত বিমানে এসে এরপর একটি জিপ গাড়ি ভাড়া করে গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন যেতে হয়েছিল। পরবর্তীতে করোনা শুরুর কিছু আগে লস এঞ্জেলসে একটি কনফারেন্স শেষে লাস ভেগাস ভিসিট করেছিলাম। এরপরেও মনে হয় দেখার শেষ নেই। আবারো যেতে ইচ্ছা হয়।
১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:২৬
শোভন শামস বলেছেন: দেখতে ও ঘুরতে অনেক ভাল লাগে, তবে খরচ অনেক বেশী। কোন ভাবেই তা কমানো যায় না কারণ এক জায়গা থেকে অন্য জায়গা অনেক দূর। হোটেলে থাকা ও ব্যয় বহুল। সাথে থাকবেন, ধন্যবাদ।
৮| ১৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:৩০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: সুন্দর।
১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:২৭
শোভন শামস বলেছেন: সাথে থাকবেন, ধন্যবাদ।
৯| ১৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৫৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আরো বৈচিত্রময় কিছু দেখার জন্য অপেক্ষায় রইলাম।
১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:২৯
শোভন শামস বলেছেন: অনেক কিছু সুন্দর, তবে অনেক নেতিবাচক দিক ও আছে।
হোম লেস মানুষের সংখ্যা বাড়ছে।
তারা গাঁজা ও ড্রাগ নেয়, মেট্রো সার্ভিস অনেক জায়গায় নিরাপদ না।
সাথে থাকবেন, ধন্যবাদ।
১০| ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৮
করুণাধারা বলেছেন: সুন্দর সুন্দর জায়গা!
১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৩০
শোভন শামস বলেছেন: সাথে থাকবেন, ধন্যবাদ।
১১| ২২ শে জুন, ২০২৪ ভোর ৪:৫৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: জুয়া ছাড়া লাস ভেগাস আর কিসের জন্য বিখ্যাত, জানাবেন।
ওখানকার মানুষগুলো কেমন? কেমন তাদের আচার ব্যবহার? এত ব্যয়বহুল শহরে সাধারণ মানুষেরা কিভাবে জীবন যাপন করে?
২২ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৩
শোভন শামস বলেছেন: লাস ভেগাসে জুয়া খেলাই / কাসিনো বড় আকর্ষণ, সারা পৃথিবী থেকে মানুষ এখানে আসে। হোটেল ব্যবসা জমজমাট।
মানুষ টানতে হোটেল ভাড়া তুলনা মুলক ভাবে কম।
এই শহর থেকে বিভিন্ন ট্যুর প্যাকেজে পর্যটকরা গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন ও মরুভুমির দৃশ্য/ কাম্পিং করে।
নিষিদ্ধ আকর্ষণই এই শহরের মূল আগ্রহের বিষয়।
এটা মরু শহর, স্থানীয় খুব কম। যারা আছে তাদের বিভিন্ন ব্যবসা রয়েছে। বেশিরভাগ বহিরাগত এখানে এসেছে জীবিকার তাগিদে।
প্রচুর ধনী মানুষ আসে এখানে, রমরমা ব্যবসা চলে।
খাবারের দাম বেশী না, অন্যান্য জায়গার মত, কিছুটা কম ও বলা যায়।
দিনের বেলা প্রান চঞ্চল শহর, ঝকঝকে, রঙ্গিন, নিরাপদ। রাতে হয়ত কিছুটা সমস্যা হয়, আমরা রাতে বের হইনি, নিজেদের গাড়ি থাকায় শো শেষে ফিরে এসেছি। সমস্যা হয়নি। তবে বড় ধরনের সমস্যার কথা শুনিনি। রাতে না ঘোরাফেরা করাই ভাল। ধন্যবাদ, সাথে থাকবেন।
১২| ২২ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৩:৫০
মিরোরডডল বলেছেন:
নিষিদ্ধ আকর্ষণই এই শহরের মূল আগ্রহের বিষয়।
ঠিক তাই।
ছোটবেলা থেকে হলিউডের মুভির মধ্যে দিয়ে এই শহরের সাথে পরিচয়।
ছবিগুলো সুন্দর, ক্যাপশন দিয়ে জায়গাগুলোর পরিচিতি দিলে আরও ভালো হতো।
২২ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৩
শোভন শামস বলেছেন: ধন্যবাদ, সাথে থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৭
মায়াস্পর্শ বলেছেন: সুন্দর ।